ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টির (এএপি) অভিযোগের ভিত্তিতে একটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। আম আদমি পার্টির অভিযোগ, কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) তাদের বিধায়কদের ঘুষ দিয়ে কিনে নেওয়ার মাধ্যমে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করছে। দলটি এই বিষয়ে যথাযথ তদন্তের দাবি করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঞ্জাবে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টির অভিযোগ—বিজেপি তাদের অন্তত ১০ জন বিধায়ককে ২৫ কোটি রুপির বিনিময়ে দল বদলের প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে আম আদমি পার্টির এমন অভিযোগের জবাবে রাজ্য বিজেপি এরই মধ্যে এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ এবং ‘একগাদা মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছে।
এই বিষয়ে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা ভগবন্ত মান বলেছেন, ‘এর আগে বিজেপির অপারেশন পদ্ম দিল্লিতেও ব্যর্থ হয়েছে।’ ভারতের রাজনীতিতে সাধারণত বিজেপি কর্তৃক টাকার বিনিময়ে বিরোধী দলীয় নেতা বিশেষ করে বিধায়কদের নিজ দলে ভাগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনাই সাংকেতিকভাবে অপারেশন লোটাস বা পদ্ম নামে পরিচিত।
এর আগে বিজেপি দিল্লিতেও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আম আদমি পার্টির (এএপি) সরকার পতনের চেষ্টা চালিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেসময় দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া দাবি করেছিলেন, তিনি দল ছাড়লেই সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই তাঁর বিরুদ্ধে থাকা মামলা তুলে নেবে। তিনি বলেছিলেন, বিজেপিতে যোগদানের জন্য চাপ দিতেই তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই এবং ইডিকে লাগানো হচ্ছে।
দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়ার বাড়িতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের তল্লাশির পর বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের ওপর আক্রমণের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে এএপি। সেই সময় মনীশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের লিখেছিলেন, ‘বিজেপি থেকে আমি একটি বার্তা পেয়েছি। আমাকে বলা হয়েছে, আম আদমি পার্টি ভেঙে বিজেপিতে যোগ দিন। আপনার বিরুদ্ধে থাকা সিবিআই এবং ইডির তদন্তাধীন মামলাগুলো আমরা বন্ধ করে দেব।’
মনীশ আরও দাবি করেন, সারা দেশ চাইছে আম আদমি পার্টির প্রধান ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে। আর তাই বিজেপি এখন এএপিকে ভাঙতে মরিয়া বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টির (এএপি) অভিযোগের ভিত্তিতে একটি মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। আম আদমি পার্টির অভিযোগ, কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) তাদের বিধায়কদের ঘুষ দিয়ে কিনে নেওয়ার মাধ্যমে সরকার পতনের ষড়যন্ত্র করছে। দলটি এই বিষয়ে যথাযথ তদন্তের দাবি করেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে আজ বুধবার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাঞ্জাবে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টির অভিযোগ—বিজেপি তাদের অন্তত ১০ জন বিধায়ককে ২৫ কোটি রুপির বিনিময়ে দল বদলের প্রস্তাব দিয়েছিল। তবে আম আদমি পার্টির এমন অভিযোগের জবাবে রাজ্য বিজেপি এরই মধ্যে এই অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন’ এবং ‘একগাদা মিথ্যা’ বলে অভিহিত করেছে।
এই বিষয়ে পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমি পার্টির নেতা ভগবন্ত মান বলেছেন, ‘এর আগে বিজেপির অপারেশন পদ্ম দিল্লিতেও ব্যর্থ হয়েছে।’ ভারতের রাজনীতিতে সাধারণত বিজেপি কর্তৃক টাকার বিনিময়ে বিরোধী দলীয় নেতা বিশেষ করে বিধায়কদের নিজ দলে ভাগিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনাই সাংকেতিকভাবে অপারেশন লোটাস বা পদ্ম নামে পরিচিত।
এর আগে বিজেপি দিল্লিতেও অরবিন্দ কেজরিওয়ালের নেতৃত্বাধীন আম আদমি পার্টির (এএপি) সরকার পতনের চেষ্টা চালিয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেসময় দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া দাবি করেছিলেন, তিনি দল ছাড়লেই সরকারি গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই তাঁর বিরুদ্ধে থাকা মামলা তুলে নেবে। তিনি বলেছিলেন, বিজেপিতে যোগদানের জন্য চাপ দিতেই তাঁর বিরুদ্ধে সিবিআই এবং ইডিকে লাগানো হচ্ছে।
দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়ার বাড়িতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের তল্লাশির পর বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের ওপর আক্রমণের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে এএপি। সেই সময় মনীশ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের লিখেছিলেন, ‘বিজেপি থেকে আমি একটি বার্তা পেয়েছি। আমাকে বলা হয়েছে, আম আদমি পার্টি ভেঙে বিজেপিতে যোগ দিন। আপনার বিরুদ্ধে থাকা সিবিআই এবং ইডির তদন্তাধীন মামলাগুলো আমরা বন্ধ করে দেব।’
মনীশ আরও দাবি করেন, সারা দেশ চাইছে আম আদমি পার্টির প্রধান ও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভারতের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত করতে। আর তাই বিজেপি এখন এএপিকে ভাঙতে মরিয়া বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
নেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
২ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
২ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
২ ঘণ্টা আগেভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, নেপালের উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
৩ ঘণ্টা আগে