বেশ কয়েক দিন চুপ থাকার পর অবশেষে পদত্যাগ করলেন গুজরাট কংগ্রেসের নেতা হার্দিক প্যাটেল। প্যাটেল তাঁর পদত্যাগপত্রে কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ করেছেন। বলেছেন, কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতারা ‘চিকেন স্যান্ডুইচ’ খেতেই বেশি আগ্রহী। বুধবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের তৎকালীন সভাপতি রাহুল গান্ধীই হার্দিক প্যাটেলকে কংগ্রেসের গুজরাট ইউনিটে এনেছিলেন। কিন্তু পদত্যাগের সময় সেই রাহুল গান্ধীর প্রতিই কামান দাগলেন প্যাটেল। প্যাটেল রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি অভিযোগ এনেছেন যে—তাঁরা মোবাইল ফোন নিয়েই বেশি ব্যস্ত।
তবে, গুজরাটের কংগ্রেসের নেতাদের দাবি হার্দিক প্যাটেলের পদত্যাগপত্র বিজেপি নির্দেশিত এবং বিজেপিই তাঁকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।
গুজরাটের জমিদার শ্রেণির এই নেতা গত দুই মাস থেকেই বিজেপির নেতাদের সঙ্গে ওঠবস করছিলেন বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। এমনকি গত সপ্তাহে বিজেপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠকেও বসেছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, সপ্তাহখানেকের মধ্যেই প্যাটেল বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন। তবে, প্যাটেল এই ধরনের খবরকে অস্বীকার করেছেন। তবে, সম্প্রতি দলীয় পুনরুজ্জীবন নিয়ে কাজ করা কংগ্রেসের জন্য এটি বেশ বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে আবির্ভূত হবে বলেই ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।
হার্দিক প্যাটেল তাঁর পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি যখন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের কথা বলছিলাম তখন তাঁরা তাঁদের মোবাইল ফোন নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। তাঁরা গুজরাটের পরিস্থিতি আলোচনা করার চেয়ে অন্য বিষয় নিয়েই বেশি ব্যস্ত ছিলেন। বরং কেন্দ্রীয় নেতারা গুজরাটে নেতাদের বাড়িতে ভ্রমণে বেশি আগ্রহী এবং তাঁদের দেওয়া চিকেন স্যান্ডুইচ খেতে বেশি আগ্রহী।’
হার্দিক প্যাটেল আরও লিখেন, ‘আমাদের নেতারা ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যখন দেশে থাকার কথা ছিল তখন তাঁরা দেশের বাইরে ভ্রমণেই বেশি আগ্রহী ছিলেন।’
বেশ কয়েক দিন চুপ থাকার পর অবশেষে পদত্যাগ করলেন গুজরাট কংগ্রেসের নেতা হার্দিক প্যাটেল। প্যাটেল তাঁর পদত্যাগপত্রে কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধীকে কটাক্ষ করেছেন। বলেছেন, কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতারা ‘চিকেন স্যান্ডুইচ’ খেতেই বেশি আগ্রহী। বুধবার ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২০১৯ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের তৎকালীন সভাপতি রাহুল গান্ধীই হার্দিক প্যাটেলকে কংগ্রেসের গুজরাট ইউনিটে এনেছিলেন। কিন্তু পদত্যাগের সময় সেই রাহুল গান্ধীর প্রতিই কামান দাগলেন প্যাটেল। প্যাটেল রাহুল গান্ধী এবং কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি অভিযোগ এনেছেন যে—তাঁরা মোবাইল ফোন নিয়েই বেশি ব্যস্ত।
তবে, গুজরাটের কংগ্রেসের নেতাদের দাবি হার্দিক প্যাটেলের পদত্যাগপত্র বিজেপি নির্দেশিত এবং বিজেপিই তাঁকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেছে।
গুজরাটের জমিদার শ্রেণির এই নেতা গত দুই মাস থেকেই বিজেপির নেতাদের সঙ্গে ওঠবস করছিলেন বলে জানিয়েছে একটি সূত্র। এমনকি গত সপ্তাহে বিজেপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠকেও বসেছিলেন। ধারণা করা হচ্ছে, সপ্তাহখানেকের মধ্যেই প্যাটেল বিজেপিতে যোগদান করতে পারেন। তবে, প্যাটেল এই ধরনের খবরকে অস্বীকার করেছেন। তবে, সম্প্রতি দলীয় পুনরুজ্জীবন নিয়ে কাজ করা কংগ্রেসের জন্য এটি বেশ বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে আবির্ভূত হবে বলেই ধারণা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের।
হার্দিক প্যাটেল তাঁর পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি যখন দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের কথা বলছিলাম তখন তাঁরা তাঁদের মোবাইল ফোন নিয়েই ব্যস্ত ছিলেন। তাঁরা গুজরাটের পরিস্থিতি আলোচনা করার চেয়ে অন্য বিষয় নিয়েই বেশি ব্যস্ত ছিলেন। বরং কেন্দ্রীয় নেতারা গুজরাটে নেতাদের বাড়িতে ভ্রমণে বেশি আগ্রহী এবং তাঁদের দেওয়া চিকেন স্যান্ডুইচ খেতে বেশি আগ্রহী।’
হার্দিক প্যাটেল আরও লিখেন, ‘আমাদের নেতারা ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে যখন দেশে থাকার কথা ছিল তখন তাঁরা দেশের বাইরে ভ্রমণেই বেশি আগ্রহী ছিলেন।’
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১১ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১২ ঘণ্টা আগে