ভারতের অন্যতম রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধীকে দেশটির লোকসভা থেকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। ‘মোদি’ পদবি তুলে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে ২০১৯ সালের মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার কারণে তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করে লোকসভা সচিবালয়।
লোকসভা সচিবালয় থেকে আজ শুক্রবার জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় সংবিধানের ১০২ (১)-ই অনুচ্ছেদ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-এর ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাহুলের লোকসভার সদস্যপদ খারিজ করা হলো। মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার দিন অর্থাৎ ২৩ মার্চ, ২০২৩ থেকে তিনি আর এমপি নন।
এদিকে বিজ্ঞপ্তির প্রতিক্রিয়ায়, জ্যেষ্ঠ কংগ্রেস নেতা মনীশ তিওয়ারি এই সিদ্ধান্তকে ভুল বলেছেন। এনডিটিভিকে তিনি বলেন, লোকসভা সচিবালয় কোনো এমপিকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারে না। নিয়ম অনুযায়ী রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলাপ করে এটি করতে হবে।
কংগ্রেসের আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা শশী থারুর বলেন, এটা গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। টুইটারে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আদালতের রায়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এবং আপিল প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্থায় এমন দ্রুত পদক্ষেপ আমাকে অবাক করেছে। এটি রাজনীতি এবং আমাদের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য হুমকি ডেকে আনবে।’
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ২০১৯ সালের মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে রাহুল গান্ধীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন গুজরাটের সুরাটের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) এইচ এইচ ভার্মা। কারাদণ্ড ঘোষণার পর এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রাহুলের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার জন্য তাঁকে ৩০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময় পর্যন্ত জামিনে থাকবেন রাহুল।
এদিকে আজ ‘ডেমোক্রেসি ইন ডেঞ্জার’ লেখা ব্যানার হাতে পার্লামেন্ট ভবন থেকে মিছিল নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের উদ্দেশে রওনা হয় কংগ্রেসসহ অন্য বিরোধী দলগুলো। বিরোধীরা দাবি তুলেছে যে, বিপদে ভারতের গণতন্ত্র। কংগ্রেস এদিন পার্লামেন্টেও বিষয়টি তুলেছিল। এ নিয়ে দুই কক্ষেই তুমুল হট্টগোল শুরু হয়। এরপর রাহুল গান্ধীর কারাদণ্ড এবং আদানি-হিন্ডেনবার্গ ইস্যুতে পার্লামেন্টের যৌথ কমিটি গঠনের দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করার কর্মসূচি নেয় বিরোধীরা। তবে বিরোধী নেতাদের রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছানোর আগেই আটকে দিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
আরও পড়ুন:
ভারতের অন্যতম রাজনৈতিক দল কংগ্রেসের নেতা রাহুল গান্ধীকে দেশটির লোকসভা থেকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। ‘মোদি’ পদবি তুলে আপত্তিকর মন্তব্যের দায়ে ২০১৯ সালের মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার কারণে তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করে লোকসভা সচিবালয়।
লোকসভা সচিবালয় থেকে আজ শুক্রবার জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ভারতীয় সংবিধানের ১০২ (১)-ই অনুচ্ছেদ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইন (১৯৫১)-এর ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাহুলের লোকসভার সদস্যপদ খারিজ করা হলো। মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার দিন অর্থাৎ ২৩ মার্চ, ২০২৩ থেকে তিনি আর এমপি নন।
এদিকে বিজ্ঞপ্তির প্রতিক্রিয়ায়, জ্যেষ্ঠ কংগ্রেস নেতা মনীশ তিওয়ারি এই সিদ্ধান্তকে ভুল বলেছেন। এনডিটিভিকে তিনি বলেন, লোকসভা সচিবালয় কোনো এমপিকে অযোগ্য ঘোষণা করতে পারে না। নিয়ম অনুযায়ী রাষ্ট্রপতিকে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে আলাপ করে এটি করতে হবে।
কংগ্রেসের আরেক জ্যেষ্ঠ নেতা শশী থারুর বলেন, এটা গণতন্ত্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। টুইটারে এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘আদালতের রায়ে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এবং আপিল প্রক্রিয়াধীন থাকা অবস্থায় এমন দ্রুত পদক্ষেপ আমাকে অবাক করেছে। এটি রাজনীতি এবং আমাদের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য হুমকি ডেকে আনবে।’
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ২০১৯ সালের মানহানি মামলায় দোষী সাব্যস্ত করে রাহুল গান্ধীকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেন গুজরাটের সুরাটের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজেএম) এইচ এইচ ভার্মা। কারাদণ্ড ঘোষণার পর এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রাহুলের জামিন মঞ্জুর করেন আদালত। রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার জন্য তাঁকে ৩০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। এই সময় পর্যন্ত জামিনে থাকবেন রাহুল।
এদিকে আজ ‘ডেমোক্রেসি ইন ডেঞ্জার’ লেখা ব্যানার হাতে পার্লামেন্ট ভবন থেকে মিছিল নিয়ে রাষ্ট্রপতি ভবনের উদ্দেশে রওনা হয় কংগ্রেসসহ অন্য বিরোধী দলগুলো। বিরোধীরা দাবি তুলেছে যে, বিপদে ভারতের গণতন্ত্র। কংগ্রেস এদিন পার্লামেন্টেও বিষয়টি তুলেছিল। এ নিয়ে দুই কক্ষেই তুমুল হট্টগোল শুরু হয়। এরপর রাহুল গান্ধীর কারাদণ্ড এবং আদানি-হিন্ডেনবার্গ ইস্যুতে পার্লামেন্টের যৌথ কমিটি গঠনের দাবি নিয়ে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করার কর্মসূচি নেয় বিরোধীরা। তবে বিরোধী নেতাদের রাষ্ট্রপতি ভবনে পৌঁছানোর আগেই আটকে দিয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী।
আরও পড়ুন:
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৯ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
১১ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
১৩ ঘণ্টা আগে