অনলাইন ডেস্ক
‘দুই সন্তান নীতি’ বাস্তবায়ন করতে এবার নতুন আইন করতে যাচ্ছে ভারতের বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তর প্রদেশ। নতুন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, যারা ‘দুই সন্তান নীতি’ মানবেন না তাঁরা সরকারি চাকরি পাবেন না। সরকারি চাকরিতে বর্তমানে যারা আছেন তাঁরা এই নীতি মেনে না চললে পদোন্নতি আটকে যাবে। এমনকি সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধাও তাঁরা ভোগ করতে পারবেন না। স্থানীয় কোনো নির্বাচনেও তাঁরা অংশ নিতে পারবেন না।
আজ শনিবার ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
উত্তর প্রদেশ রাজ্য আইন কমিশনের (ইউপিএসএলসি) ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, রাজ্যের আইন কমিশন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, স্থিতিশীলতা এবং কল্যাণে কাজ করছে। রাজ্যের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে নতুন আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে।
আগামী ১০ দিন এই আইন সম্পর্কে জনমত নেওয়া হবে। এরপর আগামী ১৯ জুলাই রাজ্য সরকারের হাতে আইনের খসড়া তুলে দেওয়া হবে। সংবাদ সংস্থা ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এমনটিই জানানো হয়েছে।
খসড়া আইনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিতে যারা আছেন তাঁরা যদি ‘দুই সন্তান নীতি’ মেনে চলেন তাহলে চাকরি জীবনে অতিরিক্ত দুটি ইনক্রিমেন্ট পাবেন। এ ছাড়া মাতৃত্বকালীন এবং পিতৃত্বকালীন পূর্ণ ১২ মাসের ছুটি পাওয়া যাবে। ছুটিকালীন তাঁরা পূর্ণ বেতন এবং ভাতা পাবেন। জাতীয় পেনশন প্রকল্পের আওতায় সেই চাকরিজীবীর পেনশন তিন শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
আইনটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি রাজ্য জনসংখ্যা তহবিল গঠন করা হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রসূতি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করা হবে। খসড়া আইনে আরও বলা হয়েছে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ সংক্রান্ত পাঠ্য বাধ্যতামূলক করা হবে।
রাজ্যে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং স্থিতিশীলকরণের লক্ষ্য অর্জনের জন্য গুণগতমানের প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হবে। প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ীকরণের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করা যাবে বলে বলে খসড়া আইনে উল্লেখ করা হয়েছে।
‘দুই সন্তান নীতি’ বাস্তবায়ন করতে এবার নতুন আইন করতে যাচ্ছে ভারতের বিজেপি শাসিত রাজ্য উত্তর প্রদেশ। নতুন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের খসড়ায় বলা হয়েছে, যারা ‘দুই সন্তান নীতি’ মানবেন না তাঁরা সরকারি চাকরি পাবেন না। সরকারি চাকরিতে বর্তমানে যারা আছেন তাঁরা এই নীতি মেনে না চললে পদোন্নতি আটকে যাবে। এমনকি সরকারি কোনো সুযোগ-সুবিধাও তাঁরা ভোগ করতে পারবেন না। স্থানীয় কোনো নির্বাচনেও তাঁরা অংশ নিতে পারবেন না।
আজ শনিবার ভারতের সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
উত্তর প্রদেশ রাজ্য আইন কমিশনের (ইউপিএসএলসি) ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, রাজ্যের আইন কমিশন জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, স্থিতিশীলতা এবং কল্যাণে কাজ করছে। রাজ্যের জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে নতুন আইনের খসড়া তৈরি করা হয়েছে।
আগামী ১০ দিন এই আইন সম্পর্কে জনমত নেওয়া হবে। এরপর আগামী ১৯ জুলাই রাজ্য সরকারের হাতে আইনের খসড়া তুলে দেওয়া হবে। সংবাদ সংস্থা ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এমনটিই জানানো হয়েছে।
খসড়া আইনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরিতে যারা আছেন তাঁরা যদি ‘দুই সন্তান নীতি’ মেনে চলেন তাহলে চাকরি জীবনে অতিরিক্ত দুটি ইনক্রিমেন্ট পাবেন। এ ছাড়া মাতৃত্বকালীন এবং পিতৃত্বকালীন পূর্ণ ১২ মাসের ছুটি পাওয়া যাবে। ছুটিকালীন তাঁরা পূর্ণ বেতন এবং ভাতা পাবেন। জাতীয় পেনশন প্রকল্পের আওতায় সেই চাকরিজীবীর পেনশন তিন শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।
আইনটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে একটি রাজ্য জনসংখ্যা তহবিল গঠন করা হবে। প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে প্রসূতি কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে সচেতনতা বৃদ্ধিতে কাজ করা হবে। খসড়া আইনে আরও বলা হয়েছে, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ সংক্রান্ত পাঠ্য বাধ্যতামূলক করা হবে।
রাজ্যে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং স্থিতিশীলকরণের লক্ষ্য অর্জনের জন্য গুণগতমানের প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হবে। প্রজনন স্বাস্থ্যসেবা সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ীকরণের মাধ্যমে লক্ষ্য অর্জন করা যাবে বলে বলে খসড়া আইনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ছাত্র বিক্ষোভের সমর্থনে সার্বিয়ার পার্লামেন্টে স্মোক গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছেন বিরোধী আইনপ্রণেতারা। যা দেশটির চলমান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার পার্লামেন্টে এ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এতে একজন আইনপ্রণেতা
১ ঘণ্টা আগেচীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপের প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে চীনও। দেশটি এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা মুরগি, গরুর মাংস, শূকরের মাংস ও সয়াবিনের ওপর ১০-১৫ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছে। বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঘোষণা দিয়েছেন—চীন যে কোনো বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়া
২ ঘণ্টা আগেকাউকে ‘মিয়াঁ-টিয়াঁ’ বা ‘পাকিস্তানি’ সম্বোধন খারাপ, কিন্তু ভারতীয় দণ্ডবিধির (আইপিসি) ২৯৮ ধারায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার মতো অপরাধ নয়। একটি মামলার রায় শেষে এমন মন্তব্য করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আদালত জানিয়েছে, এই ধরনের মন্তব্য অনুচিত। তবে এটি কোনোভাবেই ফৌজদারি বিধির লঙ্ঘন নয়।
৩ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার এক ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে ভারতীয় এক নারীর অদ্ভুত ও মজার কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। কোরিয়ান চালকটি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না, ‘ইন্ডিয়া’ নামে কোনো দেশ রয়েছে!
৩ ঘণ্টা আগে