কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী আজ শনিবার সরকারি বাসভবন ছেড়ে দিয়েছেন। নোটিশ পাওয়ার পর আজ নয়াদিল্লিতে তাঁর সরকারি বাসভবন খালি করার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখী হন রাহুল। এ সময় তিনি বলেন, সত্য কথা বলার জন্য যেকোনো মূল্য দিতে তিনি সব সময় প্রস্তুত ছিলেন।
রাহুল গান্ধী (৫২) ২০০৫ সাল থেকে নয়াদিল্লীতে ১২ তুঘলক লেনের একটি সরকারি বাংলোয় বসবাস করছিলেন। মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে গুজরাট রাজ্যের সুরাটের একটি আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে এবং দুই বছরের কারাদণ্ড দেয়। এর পরই গত মাসে সংসদের নিম্নকক্ষ থেকে তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
২০০৯ সালে একটি নির্বাচনী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মোদি পদবিধারীদের নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছিলেন রাহুল। সেই বক্তব্যকে মানহানিকর উল্লেখ করে গুজরাটে মামলা করেন এক বিজেপি কর্মী।
রাহুল গান্ধী গুজরাট রাজ্যের ওই আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে সুরাতের আদালতে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু গতকাল শুক্রবার সেই আবেদন খারিজ করে দেন। আপিলে রাহুল উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বক্তব্যকে জোর করে প্রধানমন্ত্রী মোদির ওপর আক্রমণ বলে চালিয়ে দিয়ে তাঁকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ক্ষমতাসীন বিজেপি।
এখন লোকসভা সদস্যপদ বজায় রাখার জন্য সুরাট আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে গুজরাট হাইকোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টে রাহুলকে আপিল করতে হবে।
আজ রাহুল বাংলোর বাইরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘হিন্দুস্তানের মানুষ আমাকে এই বাড়ি ১৯ বছর ধরে দিয়েছে, আমি তাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। এটা সত্য কথা বলার মূল্য। আমি সত্য বলার জন্য যেকোনো মূল্য দিতে প্রস্তুত...।’
রাহুল জানিয়েছেন, তাঁর জিনিসপত্র তাঁর মা সোনিয়া গান্ধীর বাসভবন ১০ নম্বর জনপথে স্থানান্তর করা হচ্ছে। সেখানেই আপাতত থাকবেন। বোন ও কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভাদ্রাকে আজ সকালে বাংলোর জিনিসপত্র সরাতে রাহুলকে সহায়তা করতে দেখা যায়।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী আজ শনিবার সরকারি বাসভবন ছেড়ে দিয়েছেন। নোটিশ পাওয়ার পর আজ নয়াদিল্লিতে তাঁর সরকারি বাসভবন খালি করার পর সাংবাদিকদের মুখোমুখী হন রাহুল। এ সময় তিনি বলেন, সত্য কথা বলার জন্য যেকোনো মূল্য দিতে তিনি সব সময় প্রস্তুত ছিলেন।
রাহুল গান্ধী (৫২) ২০০৫ সাল থেকে নয়াদিল্লীতে ১২ তুঘলক লেনের একটি সরকারি বাংলোয় বসবাস করছিলেন। মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে গুজরাট রাজ্যের সুরাটের একটি আদালত তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে এবং দুই বছরের কারাদণ্ড দেয়। এর পরই গত মাসে সংসদের নিম্নকক্ষ থেকে তাঁকে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়।
২০০৯ সালে একটি নির্বাচনী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মোদি পদবিধারীদের নিয়ে একটি বক্তব্য দিয়েছিলেন রাহুল। সেই বক্তব্যকে মানহানিকর উল্লেখ করে গুজরাটে মামলা করেন এক বিজেপি কর্মী।
রাহুল গান্ধী গুজরাট রাজ্যের ওই আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে সুরাতের আদালতে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু গতকাল শুক্রবার সেই আবেদন খারিজ করে দেন। আপিলে রাহুল উল্লেখ করেছিলেন, তাঁর বক্তব্যকে জোর করে প্রধানমন্ত্রী মোদির ওপর আক্রমণ বলে চালিয়ে দিয়ে তাঁকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ক্ষমতাসীন বিজেপি।
এখন লোকসভা সদস্যপদ বজায় রাখার জন্য সুরাট আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে গুজরাট হাইকোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টে রাহুলকে আপিল করতে হবে।
আজ রাহুল বাংলোর বাইরে সাংবাদিকদের বলেন, ‘হিন্দুস্তানের মানুষ আমাকে এই বাড়ি ১৯ বছর ধরে দিয়েছে, আমি তাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। এটা সত্য কথা বলার মূল্য। আমি সত্য বলার জন্য যেকোনো মূল্য দিতে প্রস্তুত...।’
রাহুল জানিয়েছেন, তাঁর জিনিসপত্র তাঁর মা সোনিয়া গান্ধীর বাসভবন ১০ নম্বর জনপথে স্থানান্তর করা হচ্ছে। সেখানেই আপাতত থাকবেন। বোন ও কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভাদ্রাকে আজ সকালে বাংলোর জিনিসপত্র সরাতে রাহুলকে সহায়তা করতে দেখা যায়।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১৪ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৪ ঘণ্টা আগে