বাংলাদেশের উজানে থাকা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে চীন থেকে আসা ব্রহ্মপুত্র। আর এতে আসামের ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় থাকা জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র ছাড়াও রাজ্যটির অন্য সব বড় নদীর পানিই বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই বন্যায় মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে এবং পানিবন্দী হয়ে পড়েছে আরও সাড়ে ১৬ লাখ মানুষ।
আসাম সরকার গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ব্রহ্মপুত্রসহ রাজ্যের সব বড় নদীর পানিই বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। বিশেষ করে দিগারু ও কলং নদীর পানির কারণে বিপুল পরিমাণ এলাকা ডুবে গেছে। এদিকে, আসামে ব্রহ্মপুত্রের পানি বাড়তে থাকায় ভাটিতে থাকা বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গেও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আসামের জেলাগুলো হলো—বারপেতা, বিশ্বনাথ, কাছাড়, চরাইদেও, চিরাং, দররাং, ধেমাজি, ধুবরি, ডিব্রুগড়, গোয়ালপাড়া, গোলাঘাট, হাইলাকান্দি, হোজাই, জোড়হাট, কামরূপ, কামরূপ মেট্রোপলিটন, পূর্ব কার্বি আংলং, পশ্চিম কার্বি আংলং, করিমগঞ্জ ও লাকপুর। এ ছাড়া, মাজুলি, মারিগাঁও, নগাঁও, নলবাড়ি, শিবসাগর, সোনিতপুর এবং তিনসুকিয়া জেলাও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে, বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলসংলগ্ন আসামে বরাক নদীর পানি এপি ঘাট, বিপি ঘাট, ছোট বাকড়া ও ফুলেট্রাক পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া বরাকের উপনদী ঘারমুড়া, ধলেশ্বরী, মাটিজুরির কাটাখাল ও করিমগঞ্জ শহরের কুশিয়ারা নদীতেও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
অন্যদিকে, আসামে এ নিয়ে দ্বিতীয় দফার বন্যায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও আটজনের প্রাণ গেছে। এ নিয়ে রাজ্যটিতে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৬। এ বিষয়ে আসামের রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের (এএসডিএমএ) মুখপাত্র বলেছেন, ‘মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া দুই ধাপের বন্যায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যুর বিষয়ে আমরা নিশ্চিত হতে পেরেছি।’
বাংলাদেশের উজানে থাকা ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামে রুদ্রমূর্তি ধারণ করেছে চীন থেকে আসা ব্রহ্মপুত্র। আর এতে আসামের ব্রহ্মপুত্র অববাহিকায় থাকা জেলাগুলোতে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। ব্রহ্মপুত্র ছাড়াও রাজ্যটির অন্য সব বড় নদীর পানিই বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত এই বন্যায় মৃত্যু বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ জনে এবং পানিবন্দী হয়ে পড়েছে আরও সাড়ে ১৬ লাখ মানুষ।
আসাম সরকার গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ব্রহ্মপুত্রসহ রাজ্যের সব বড় নদীর পানিই বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। বিশেষ করে দিগারু ও কলং নদীর পানির কারণে বিপুল পরিমাণ এলাকা ডুবে গেছে। এদিকে, আসামে ব্রহ্মপুত্রের পানি বাড়তে থাকায় ভাটিতে থাকা বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গেও বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত আসামের জেলাগুলো হলো—বারপেতা, বিশ্বনাথ, কাছাড়, চরাইদেও, চিরাং, দররাং, ধেমাজি, ধুবরি, ডিব্রুগড়, গোয়ালপাড়া, গোলাঘাট, হাইলাকান্দি, হোজাই, জোড়হাট, কামরূপ, কামরূপ মেট্রোপলিটন, পূর্ব কার্বি আংলং, পশ্চিম কার্বি আংলং, করিমগঞ্জ ও লাকপুর। এ ছাড়া, মাজুলি, মারিগাঁও, নগাঁও, নলবাড়ি, শিবসাগর, সোনিতপুর এবং তিনসুকিয়া জেলাও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে, বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলসংলগ্ন আসামে বরাক নদীর পানি এপি ঘাট, বিপি ঘাট, ছোট বাকড়া ও ফুলেট্রাক পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া বরাকের উপনদী ঘারমুড়া, ধলেশ্বরী, মাটিজুরির কাটাখাল ও করিমগঞ্জ শহরের কুশিয়ারা নদীতেও বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
অন্যদিকে, আসামে এ নিয়ে দ্বিতীয় দফার বন্যায় সর্বশেষ ২৪ ঘণ্টায় আরও আটজনের প্রাণ গেছে। এ নিয়ে রাজ্যটিতে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৪৬। এ বিষয়ে আসামের রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের (এএসডিএমএ) মুখপাত্র বলেছেন, ‘মে মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে শুরু হওয়া দুই ধাপের বন্যায় এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের মৃত্যুর বিষয়ে আমরা নিশ্চিত হতে পেরেছি।’
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১২ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১৬ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৯ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে