ভারতের দিল্লিতে একটি চারতলা ভবনে গতকাল বিকেলে ভয়াবহ আগুন লেগে ২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এ ঘটনায় আজ শনিবার দুজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে দিল্লির পুলিশ। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া দুজনের নাম হরিশ গোয়েল এবং বরুণ গোয়েল। ওই ভবনে তাঁদের সিসি টিভি ক্যামেরা এবং রাউটার উৎপাদনকারী সংস্থার কার্যালয় রয়েছে। ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আউটার) সমীর শর্মা এনডিটিভিকে বলেছেন, ভবনটির প্রথম তলায় আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, যেখানে হরিশ গোয়েল ও বরুণ গোয়েলের কোম্পানির অফিস রয়েছে। তাঁরা ওই কোম্পানির মালিক। এ ছাড়া ভবনটির মালিক মনীশ লাকরাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কারণ এই ভবনের অগ্নিনির্বাপণ বিভাগের ছাড়পত্র নেই। মনীশ লাকরা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ৪০ জনের বেশি দগ্ধ ব্যক্তিকে ওই বাণিজ্যিক ভবন থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভবন থেকে এখন পর্যন্ত ৬০-৭০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।
পশ্চিম দিল্লির মুন্ডকা মেট্রো স্টেশনের কাছের ভবনটি মূলত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটের দিকে দমকলবাহিনী খবর পায়। ২০টি ইউনিট সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
অগ্নিকাণ্ডের সময় দ্বিতীয় তলায় একটি অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতার অনুষ্ঠান চলছিল বলে জানা গেছে। এ অনুষ্ঠানে বহু মানুষ উপস্থিত ছিলেন। তাই বেশির ভাগ মৃত্যু এই তলায় ঘটেছে। প্রাথমিক তদন্তে এমন ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে টুইট করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এ ছাড়া এ দুর্ঘটনায় সমবেদনা জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইটার পোস্টে বলেছেন, যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লাখ রুপি দেওয়া হবে। আহতদের ৫০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ করছেন এবং ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সকে (এনডিআরএফ) দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন।
ভারতের দিল্লিতে একটি চারতলা ভবনে গতকাল বিকেলে ভয়াবহ আগুন লেগে ২৭ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। এ ঘটনায় আজ শনিবার দুজনকে গ্রেপ্তারের কথা জানিয়েছে দিল্লির পুলিশ। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
গ্রেপ্তার হওয়া দুজনের নাম হরিশ গোয়েল এবং বরুণ গোয়েল। ওই ভবনে তাঁদের সিসি টিভি ক্যামেরা এবং রাউটার উৎপাদনকারী সংস্থার কার্যালয় রয়েছে। ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আউটার) সমীর শর্মা এনডিটিভিকে বলেছেন, ভবনটির প্রথম তলায় আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, যেখানে হরিশ গোয়েল ও বরুণ গোয়েলের কোম্পানির অফিস রয়েছে। তাঁরা ওই কোম্পানির মালিক। এ ছাড়া ভবনটির মালিক মনীশ লাকরাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কারণ এই ভবনের অগ্নিনির্বাপণ বিভাগের ছাড়পত্র নেই। মনীশ লাকরা পলাতক রয়েছেন।
পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, ৪০ জনের বেশি দগ্ধ ব্যক্তিকে ওই বাণিজ্যিক ভবন থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ভবন থেকে এখন পর্যন্ত ৬০-৭০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে।
পশ্চিম দিল্লির মুন্ডকা মেট্রো স্টেশনের কাছের ভবনটি মূলত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার করা হয়।
ফায়ার সার্ভিসের তথ্য অনুযায়ী, গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা ৪০ মিনিটের দিকে দমকলবাহিনী খবর পায়। ২০টি ইউনিট সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে ছুটে যায়।
অগ্নিকাণ্ডের সময় দ্বিতীয় তলায় একটি অনুপ্রেরণামূলক বক্তৃতার অনুষ্ঠান চলছিল বলে জানা গেছে। এ অনুষ্ঠানে বহু মানুষ উপস্থিত ছিলেন। তাই বেশির ভাগ মৃত্যু এই তলায় ঘটেছে। প্রাথমিক তদন্তে এমন ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়ে টুইট করেছেন ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। সমবেদনা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এ ছাড়া এ দুর্ঘটনায় সমবেদনা জানিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইটার পোস্টে বলেছেন, যাঁরা প্রাণ হারিয়েছেন তাঁদের প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লাখ রুপি দেওয়া হবে। আহতদের ৫০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ক্রমাগত যোগাযোগ করছেন এবং ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্সকে (এনডিআরএফ) দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন।
ভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৯ মিনিট আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৩৮ মিনিট আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
১ ঘণ্টা আগেসৌভাগ্য কাকে বলে, তারই যেন প্রমাণ পেলেন বাংলাদেশি তরুণ মোহাম্মদ খোরশেদ আলম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জনপ্রিয় লটারি বিগ টিকিটে প্রথমবার অংশ নিয়েই জিতে নিয়েছেন ৫০ হাজার দিরহাম, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ লাখ টাকারও বেশি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে