তিন দশক পর ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে জয় পেল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। নির্বাচনের ফল পেয়ে দলকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে পোস্ট দিয়ে তিনি বলেন, ‘জয় হয়েছে উন্নয়ন ও সুশাসনের। অভিনন্দন আমার সব ভাই-বোনদের, যারা বিজেপিকে ঐতিহাসিক জয় এনে দিয়েছেন। সবার প্রতি আমার অন্তর থেকে কৃতজ্ঞতা।’
মোদি বলেন, ‘আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দিল্লির সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। একটি উন্নত ভারত গঠনে দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিশ্চিত করব আমরা।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিজেপির সব কর্মীকে নিয়ে ভীষণ গর্ব বোধ করছি। তারা দিন-রাত পরিশ্রম করে এই সাফল্য এনে দিয়েছেন। এখন আমরা আরও জোর দিয়ে দিল্লির মানুষের সেবা করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক্সে এক পোস্টে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী ‘দিল্লির হৃদয়ে আছেন’। ভোটাররা কেজরিওয়ালের ‘শীষ মহল’ ধ্বংস করে দিয়েছেন। দিল্লি তাদের শিক্ষা দিয়েছে, যারা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি যারা দেয়, তাদের জন্য এটি একটি উদাহরণ।”
ভোটগণনায় দেখা যায়, দিল্লির বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮ আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। অন্যদিকে আপ এগিয়ে আছে ২২ আসনে।
কেজরিওয়ালের আপ ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে আপ। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়। অন্যদিকে, বিজেপি ২০১৫ সালে মাত্র ৩টি আসন এবং ২০২০ সালে ৮টি আসন পেয়েছিল। ২০২০ সালে এএপি ও বিজেপির মধ্যে ভোট শেয়ার ফারাক ছিল ১৫ শতাংশ।
নিজ আসন নিউ দিল্লিতে বিজেপির প্রবেশ ভার্মার কাছে হেরেছেন দিল্লির এক যুগের মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমির আলোচিত নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ৪ হাজার ৫৬৮ ভোট পেয়েছেন কংগ্রেসের প্রার্থী সন্দীপ দীক্ষিত।
পরাজয় মেনে নিয়ে এএপির প্রধান বলেন, ‘আজ দিল্লি নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা জনগণের রায় মেনে নিচ্ছি। জনগণের সিদ্ধান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিজেপিকে জয়ের জন্য অভিনন্দন। আশা করছি, তারা জনগণের আশা-প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে।’
এক দশক ধরে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর আসনটি ধরে রেখেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ২০১৩ সালে কংগ্রেসের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতকে পরাজিত করে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
জয়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিজেপি নেতা প্রবেশ ভার্মা বলেন, এটি একটি’ ডাবল ইঞ্জিন’ সরকার হবে, যেখানে কেন্দ্র ও দিল্লিতে বিজেপির ক্ষমতা থাকবে। তাঁর স্ত্রী স্বাতী সিং ভার্মা বলেন, ‘আজকের জয় দেখায়, ‘মানুষের বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বিশ্বাস রয়েছে।’
কেজরিওয়ালের এএপি ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে এএপি। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়।
গতকাল বুধবার ৭০টি আসনে ভোট হয়। এএপি ও কংগ্রেস সব আসনেই প্রার্থী রেখেছিল, অন্যদিকে বিজেপি ৬৮টি আসনে লড়ছে। ৬৯৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এই নির্বাচনে। ১৩ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রে ভোট দেন দিল্লির ১ কোটি ৫৬ লাখ ভোটার।
তিন দশক পর ভারতের দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে জয় পেল ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি)। নির্বাচনের ফল পেয়ে দলকে স্বাগত জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্সে পোস্ট দিয়ে তিনি বলেন, ‘জয় হয়েছে উন্নয়ন ও সুশাসনের। অভিনন্দন আমার সব ভাই-বোনদের, যারা বিজেপিকে ঐতিহাসিক জয় এনে দিয়েছেন। সবার প্রতি আমার অন্তর থেকে কৃতজ্ঞতা।’
মোদি বলেন, ‘আমরা নিশ্চয়তা দিচ্ছি, দিল্লির সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে এবং মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। একটি উন্নত ভারত গঠনে দিল্লির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিশ্চিত করব আমরা।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমি বিজেপির সব কর্মীকে নিয়ে ভীষণ গর্ব বোধ করছি। তারা দিন-রাত পরিশ্রম করে এই সাফল্য এনে দিয়েছেন। এখন আমরা আরও জোর দিয়ে দিল্লির মানুষের সেবা করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হব।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক্সে এক পোস্টে বলেন, “প্রধানমন্ত্রী ‘দিল্লির হৃদয়ে আছেন’। ভোটাররা কেজরিওয়ালের ‘শীষ মহল’ ধ্বংস করে দিয়েছেন। দিল্লি তাদের শিক্ষা দিয়েছে, যারা প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি যারা দেয়, তাদের জন্য এটি একটি উদাহরণ।”
ভোটগণনায় দেখা যায়, দিল্লির বিধানসভার ৭০টি আসনের মধ্যে ৪৮ আসনে এগিয়ে আছে বিজেপি। অন্যদিকে আপ এগিয়ে আছে ২২ আসনে।
কেজরিওয়ালের আপ ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে আপ। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়। অন্যদিকে, বিজেপি ২০১৫ সালে মাত্র ৩টি আসন এবং ২০২০ সালে ৮টি আসন পেয়েছিল। ২০২০ সালে এএপি ও বিজেপির মধ্যে ভোট শেয়ার ফারাক ছিল ১৫ শতাংশ।
নিজ আসন নিউ দিল্লিতে বিজেপির প্রবেশ ভার্মার কাছে হেরেছেন দিল্লির এক যুগের মুখ্যমন্ত্রী ও আম আদমির আলোচিত নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ৪ হাজার ৫৬৮ ভোট পেয়েছেন কংগ্রেসের প্রার্থী সন্দীপ দীক্ষিত।
পরাজয় মেনে নিয়ে এএপির প্রধান বলেন, ‘আজ দিল্লি নির্বাচনের ফল ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা জনগণের রায় মেনে নিচ্ছি। জনগণের সিদ্ধান্ত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। বিজেপিকে জয়ের জন্য অভিনন্দন। আশা করছি, তারা জনগণের আশা-প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করবে।’
এক দশক ধরে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর আসনটি ধরে রেখেছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ২০১৩ সালে কংগ্রেসের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতকে পরাজিত করে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
জয়ের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিজেপি নেতা প্রবেশ ভার্মা বলেন, এটি একটি’ ডাবল ইঞ্জিন’ সরকার হবে, যেখানে কেন্দ্র ও দিল্লিতে বিজেপির ক্ষমতা থাকবে। তাঁর স্ত্রী স্বাতী সিং ভার্মা বলেন, ‘আজকের জয় দেখায়, ‘মানুষের বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী মোদিকে বিশ্বাস রয়েছে।’
কেজরিওয়ালের এএপি ২০১৩ সালে ২৮টি আসন জিতে প্রথমবার দিল্লিতে ক্ষমতায় বসে। ২০১৫ সালের নির্বাচনে ৬৭টি আসন জিতে রেকর্ড গড়ে এএপি। ২০২০ সালের নির্বাচনে ৬২টি আসন জিতে দারুণভাবে বিজয়ী হয়।
গতকাল বুধবার ৭০টি আসনে ভোট হয়। এএপি ও কংগ্রেস সব আসনেই প্রার্থী রেখেছিল, অন্যদিকে বিজেপি ৬৮টি আসনে লড়ছে। ৬৯৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এই নির্বাচনে। ১৩ হাজার ৭৬৬টি কেন্দ্রে ভোট দেন দিল্লির ১ কোটি ৫৬ লাখ ভোটার।
নয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
৪৩ মিনিট আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন ইমিগ্রেশন বিভাগ কয়েক শ বিদেশি শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের ভিসা বাতিল করেছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভিসা বাতিল ও গ্রেপ্তারের শিকারদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত...
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে