অনলাইন ডেস্ক
মুসলিমবিরোধী বক্তব্য দিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টির অভিযোগে হিন্দুধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে উত্তরাখন্ড পুলিশ।
হিন্দুধর্মাবলম্বীদের পবিত্র শহর হরিদ্বারে ধর্মীয় কয়েকজন নেতার বৈঠকের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে হওয়া ওই সভায় এই নেতারা মুসলিমদের বিষয়ে নানা বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দেন। উসকানিমূলক এসব বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয় ভারতজুড়ে। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ওই সভায় উপস্থিত নেতাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। এ নিয়ে বিস্তারিত তদন্তে উত্তরাখন্ড পুলিশ নেমেছে বলে আজ শুক্রবার বিবিসির খবরে বলা হয়।
মামলা হতে এত দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে উত্তরাখন্ড পুলিশ বলেছে, এ নিয়ে কেউ অভিযোগ দায়ের না করায় মামলা হয়নি। এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি। তবে মামলায় এক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি জিতেন্দ্র নারায়ণ তেয়াগি, যিনি মুসলমান থেকে হিন্দুধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছেন। তাঁর আগের নাম ওয়াসিম রিজভী। মামলায় জিতেন্দ্রসহ আরও কয়েকজন অজ্ঞাতনামার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলায় অন্য কারও নাম উল্লেখ করা না হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে বেশ কয়েকজন পরিচিত নেতাকে দেখা গেছে, যাঁরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বা বিজেপির শীর্ষ নেতাদের অনেকেরই ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত।
ভারতের নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, ২০১৪ সালের পর থেকে মুসলমান ও অন্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ভারতে বিদ্বেষমূলক প্রচার বেড়েছে। এটি শাসকগোষ্ঠীর প্রকাশ্য ও মৌন সমর্থনেই ঘটছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সেই সভায় প্রবোধানন্দ গিরিকে দেখা গেছে, যিনি বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতার ঘনিষ্ঠ। উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর ধামিকে তাঁর প্রতি ভক্তি দেখাতে দেখা গেছে। সভায় প্রবোধানন্দ গিরি নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু এত সমালোচনার পরও তিনি তাঁর অবস্থানে অনড়। এনডিটিভিকে তিনি বলেন, তিনি পুলিশ বা অন্য কাউকে ভয় পান না।
মুসলিমবিরোধী বক্তব্য দিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টির অভিযোগে হিন্দুধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে উত্তরাখন্ড পুলিশ।
হিন্দুধর্মাবলম্বীদের পবিত্র শহর হরিদ্বারে ধর্মীয় কয়েকজন নেতার বৈঠকের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ১৭ থেকে ১৯ ডিসেম্বরের মধ্যে হওয়া ওই সভায় এই নেতারা মুসলিমদের বিষয়ে নানা বিদ্বেষমূলক বক্তব্য দেন। উসকানিমূলক এসব বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয় ভারতজুড়ে। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার ওই সভায় উপস্থিত নেতাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা হয়। এ নিয়ে বিস্তারিত তদন্তে উত্তরাখন্ড পুলিশ নেমেছে বলে আজ শুক্রবার বিবিসির খবরে বলা হয়।
মামলা হতে এত দেরি হওয়ার কারণ হিসেবে উত্তরাখন্ড পুলিশ বলেছে, এ নিয়ে কেউ অভিযোগ দায়ের না করায় মামলা হয়নি। এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়নি। তবে মামলায় এক ব্যক্তির নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি জিতেন্দ্র নারায়ণ তেয়াগি, যিনি মুসলমান থেকে হিন্দুধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছেন। তাঁর আগের নাম ওয়াসিম রিজভী। মামলায় জিতেন্দ্রসহ আরও কয়েকজন অজ্ঞাতনামার কথা উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলায় অন্য কারও নাম উল্লেখ করা না হলেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে বেশ কয়েকজন পরিচিত নেতাকে দেখা গেছে, যাঁরা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বা বিজেপির শীর্ষ নেতাদের অনেকেরই ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত।
ভারতের নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, ২০১৪ সালের পর থেকে মুসলমান ও অন্য সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ভারতে বিদ্বেষমূলক প্রচার বেড়েছে। এটি শাসকগোষ্ঠীর প্রকাশ্য ও মৌন সমর্থনেই ঘটছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সেই সভায় প্রবোধানন্দ গিরিকে দেখা গেছে, যিনি বেশ কয়েকজন বিজেপি নেতার ঘনিষ্ঠ। উত্তরাখন্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর ধামিকে তাঁর প্রতি ভক্তি দেখাতে দেখা গেছে। সভায় প্রবোধানন্দ গিরি নানা উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। কিন্তু এত সমালোচনার পরও তিনি তাঁর অবস্থানে অনড়। এনডিটিভিকে তিনি বলেন, তিনি পুলিশ বা অন্য কাউকে ভয় পান না।
আজকাল সুস্থ ও সচেতন জীবনযাপনের ক্ষেত্রে ‘মাইন্ডফুলনেস’ ধারণাটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হোটেল, স্পা এবং আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো এখন এই ধারণার প্রচার ও প্রসারে ব্যস্ত। তবে হিমালয়-কন্যা ভুটান আরও একধাপ এগিয়ে যাচ্ছে—তারা গড়ে তুলছে একটি সম্পূর্ণ মাইন্ডফুলনেস শহর!
৩ মিনিট আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে দীর্ঘদিনের অচলাবস্থা কাটাতে ইরান ও রাশিয়ার কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছে চীন। আজ শুক্রবার বেইজিংয়ে এ বৈঠক হয়েছে বলে জানা গেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী কাজেম গারিবাবাদি ও রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই রিয়াবকভের সঙ্গে বৈঠক...
২৮ মিনিট আগেজানুয়ারি–ফেব্রুয়ারিতে পশ্চিম আফ্রিকার রুটেই সবচেয়ে বেশি অনুপ্রবেশের চেষ্টা করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় ভূমধ্যসাগরীয় রুটে অভিবাসন প্রত্যাশী আগমনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। দেখা গেছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখিত সময়ে এই সংখ্যা ৪৮ শতাংশ বেড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসারোভে ‘রোসাটম ইনফরমেশন ডে’ উপলক্ষে দেওয়া এক বক্তৃতায় রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটমের মহাপরিচালক অ্যালেক্সেই লিখাচেভ এসব কথা বলেন। সংস্থাটির নিজস্ব ম্যাগাজিন স্ত্রানা রোসাটমে তাঁর এই বক্তৃতা প্রকাশ করা হয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগে