হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয়েছে। ৯০ আসনের বিধানসভায় বিজেপি পেয়েছে ৪৭টি, যা ২০১৯ সালের নির্বাচনের চেয়ে সাতটি বেশি। ৩৭টি আসন নিয়ে বিরোধী দলে আছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। এদিন, কংগ্রেসের দিল্লির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগেভাগেই উল্লাস শুরু হয়ে যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, কংগ্রেস নয় রাজ্যটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে বিজেপি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভোট গণনার প্রথম দিকে বিজেপি বেশ খানিকটা পিছিয়ে ছিল, এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। সকালে সাড়ে দশটার আগে বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। সে সময় বিজেপির কার্যালয় ছিল থমথমে, বিপরীতে কংগ্রেসের কার্যালয় ছিল উচ্ছ্বাসমুখর। কিন্তু সময় গড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই অবস্থা নাটকীয়ভাবে পাল্টে যায়।
বিভিন্ন বুথফেরত জরিপে বলা হয়েছিল, হরিয়ানায় কংগ্রেস বিশাল ব্যবধানে জিততে যাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। তবে দলটি আসনের বিচারে না জিতলেও ভোটের বিচারে ঠিকই জিতে গেছে। দলটি একা মোট কাস্ট হওয়া ভোটের ৪১ শতাংশ ভোট পেয়েছে এবং বিজেপি পেয়েছে ৩৯ দশমিক ১৬ শতাংশ ভোট।
দিনের শুরুতে কংগ্রেসের দিল্লি কার্যালয়ে পটকা ফাটানো, মিষ্টি-জিলাপি বিতরণ শুরু করেছিল নেতা-কর্মীরা। কিন্তু মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতি বদলে যায়। কংগ্রেস কার্যালয় হয়ে পড়ে থমথমে এবং বিজেপির কার্যালয়ে শুরু হয় পটকা ফাটানো ও মিষ্টি বিতরণ উৎসব।
এর আগে, ২০১৯ সালের নির্বাচনে হরিয়ানায় বিজেপি ৪০টি আসন জিতেছিল এবং কংগ্রেস পেয়েছিল ৩১টি আসন। তবে এবার বিজেপি এবং কংগ্রেস দুই দলই আগেরবারের চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। গতবার যেমন অন্যান্য দলগুলো দুই চারটি করে আসন পেলেও এবারে এই বড় দুই দলই বেশির ভাগ আস দখল করেছে।
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয়েছে। ৯০ আসনের বিধানসভায় বিজেপি পেয়েছে ৪৭টি, যা ২০১৯ সালের নির্বাচনের চেয়ে সাতটি বেশি। ৩৭টি আসন নিয়ে বিরোধী দলে আছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। এদিন, কংগ্রেসের দিল্লির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগেভাগেই উল্লাস শুরু হয়ে যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যায়, কংগ্রেস নয় রাজ্যটিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে বিজেপি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ভোট গণনার প্রথম দিকে বিজেপি বেশ খানিকটা পিছিয়ে ছিল, এগিয়ে ছিল কংগ্রেস। সকালে সাড়ে দশটার আগে বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ভিন্ন চিত্র দেখা যায়। সে সময় বিজেপির কার্যালয় ছিল থমথমে, বিপরীতে কংগ্রেসের কার্যালয় ছিল উচ্ছ্বাসমুখর। কিন্তু সময় গড়ার সঙ্গে সঙ্গে এই অবস্থা নাটকীয়ভাবে পাল্টে যায়।
বিভিন্ন বুথফেরত জরিপে বলা হয়েছিল, হরিয়ানায় কংগ্রেস বিশাল ব্যবধানে জিততে যাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। তবে দলটি আসনের বিচারে না জিতলেও ভোটের বিচারে ঠিকই জিতে গেছে। দলটি একা মোট কাস্ট হওয়া ভোটের ৪১ শতাংশ ভোট পেয়েছে এবং বিজেপি পেয়েছে ৩৯ দশমিক ১৬ শতাংশ ভোট।
দিনের শুরুতে কংগ্রেসের দিল্লি কার্যালয়ে পটকা ফাটানো, মিষ্টি-জিলাপি বিতরণ শুরু করেছিল নেতা-কর্মীরা। কিন্তু মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পরিস্থিতি বদলে যায়। কংগ্রেস কার্যালয় হয়ে পড়ে থমথমে এবং বিজেপির কার্যালয়ে শুরু হয় পটকা ফাটানো ও মিষ্টি বিতরণ উৎসব।
এর আগে, ২০১৯ সালের নির্বাচনে হরিয়ানায় বিজেপি ৪০টি আসন জিতেছিল এবং কংগ্রেস পেয়েছিল ৩১টি আসন। তবে এবার বিজেপি এবং কংগ্রেস দুই দলই আগেরবারের চেয়ে বেশি আসন পেয়েছে। গতবার যেমন অন্যান্য দলগুলো দুই চারটি করে আসন পেলেও এবারে এই বড় দুই দলই বেশির ভাগ আস দখল করেছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে