ডেনমার্কে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছরের পুরোনো একটি জীবাশ্ম বমি আবিষ্কৃত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ডাইনোসর যুগের কোনো মাছ এই বমি করেছিল।
সোমবার বিবিসি জানিয়েছে, পূর্ব ডেনমার্কে অবস্থিত ইউনেসকোর তালিকাভুক্ত উপকূলীয় পাহাড় স্টিভন্স ক্লিন্টে এই আবিষ্কারটি করেন স্থানীয় জীবাশ্ম অনুসন্ধানকারী পিটার বেনিকে। ‘ফসিল গিক’ নামে পরিচিত বেনিকে সম্প্রতি চকে রূপান্তরিত হওয়া একটি ফসিলের মধ্যে কিছু অস্বাভাবিক অংশ দেখতে পেয়েছিলেন। পরে সেই অংশটি সামুদ্রিক স্টার ফিশ ও সি আরচিনের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি জলজ প্রজাতির অংশ হিসেবে চিহ্নিত হয়।
বেনিকে জীবাশ্মটি ডেনমার্কের ইস্ট জিল্যান্ড মিউজিয়ামে নিয়ে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নিশ্চিত করা হয়, এটি ক্রেটাসিয়াস যুগের শেষের দিককার (৬৬ মিলিয়ন বছর পুরোনো) জীবাশ্ম। ওই সময়টিতে টিরানোসরাস এবং ডিপ্লোডোকাস প্রজাতির ডাইনোসরও পৃথিবীতে বিচরণ করত।
মিউজিয়ামের প্যালিওন্টোলজিস্ট এবং কিউরেটর জেসপার মিলান এই আবিষ্কারকে ‘অত্যন্ত বিরল’ বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের প্রাচীন খাদ্য শৃঙ্খলা সম্পর্কে অনেক তথ্য দিচ্ছে। ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে কে কাকে খাচ্ছিল, তা বোঝার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র।’
মিলান আরও ব্যাখ্যা করেন, সেই সময়টি মাছ এবং হাঙর স্টার ফিশ খেত। কিন্তু এটিকে হজম করা ছিল কঠিন। ফলে তারা খনিজ সমৃদ্ধ চক অংশগুলো বমি করে ফেলত।
মিলান বলেন, ‘এই আবিষ্কার আমাদের ক্রেটাসিয়াস সমুদ্রের দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে একটি অনন্য ধারণা দেয়—ডাইনোসরের সময়ে সমুদ্রের পরিবেশ কেমন ছিল তা বুঝতে সাহায্য করে।’
এই আবিষ্কার শুধু প্রাচীন বাস্তুতন্ত্র বোঝার জন্যই নয়, বরং বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্যও তাৎপর্যপূর্ণ। মিউজিয়ামটি প্রথমে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে খবরটি প্রকাশ করলেও এটি দ্রুত বিশ্বব্যাপী আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। এ বিষয়ে জেসপার মিলান মজার ছলে বলেন, ‘এটি সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত বমি!’
গবেষকেরা বলছেন, এই জীবাশ্ম বমি আমাদের অতীত পৃথিবীর গভীর ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক বিবর্তনের একটি দুর্দান্ত জানালা খুলে দিয়েছে।
ডেনমার্কে ৬ কোটি ৬০ লাখ বছরের পুরোনো একটি জীবাশ্ম বমি আবিষ্কৃত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ডাইনোসর যুগের কোনো মাছ এই বমি করেছিল।
সোমবার বিবিসি জানিয়েছে, পূর্ব ডেনমার্কে অবস্থিত ইউনেসকোর তালিকাভুক্ত উপকূলীয় পাহাড় স্টিভন্স ক্লিন্টে এই আবিষ্কারটি করেন স্থানীয় জীবাশ্ম অনুসন্ধানকারী পিটার বেনিকে। ‘ফসিল গিক’ নামে পরিচিত বেনিকে সম্প্রতি চকে রূপান্তরিত হওয়া একটি ফসিলের মধ্যে কিছু অস্বাভাবিক অংশ দেখতে পেয়েছিলেন। পরে সেই অংশটি সামুদ্রিক স্টার ফিশ ও সি আরচিনের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি জলজ প্রজাতির অংশ হিসেবে চিহ্নিত হয়।
বেনিকে জীবাশ্মটি ডেনমার্কের ইস্ট জিল্যান্ড মিউজিয়ামে নিয়ে গেলে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় নিশ্চিত করা হয়, এটি ক্রেটাসিয়াস যুগের শেষের দিককার (৬৬ মিলিয়ন বছর পুরোনো) জীবাশ্ম। ওই সময়টিতে টিরানোসরাস এবং ডিপ্লোডোকাস প্রজাতির ডাইনোসরও পৃথিবীতে বিচরণ করত।
মিউজিয়ামের প্যালিওন্টোলজিস্ট এবং কিউরেটর জেসপার মিলান এই আবিষ্কারকে ‘অত্যন্ত বিরল’ বলে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, ‘এটি আমাদের প্রাচীন খাদ্য শৃঙ্খলা সম্পর্কে অনেক তথ্য দিচ্ছে। ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে কে কাকে খাচ্ছিল, তা বোঝার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র।’
মিলান আরও ব্যাখ্যা করেন, সেই সময়টি মাছ এবং হাঙর স্টার ফিশ খেত। কিন্তু এটিকে হজম করা ছিল কঠিন। ফলে তারা খনিজ সমৃদ্ধ চক অংশগুলো বমি করে ফেলত।
মিলান বলেন, ‘এই আবিষ্কার আমাদের ক্রেটাসিয়াস সমুদ্রের দৈনন্দিন জীবন সম্পর্কে একটি অনন্য ধারণা দেয়—ডাইনোসরের সময়ে সমুদ্রের পরিবেশ কেমন ছিল তা বুঝতে সাহায্য করে।’
এই আবিষ্কার শুধু প্রাচীন বাস্তুতন্ত্র বোঝার জন্যই নয়, বরং বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্যও তাৎপর্যপূর্ণ। মিউজিয়ামটি প্রথমে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে খবরটি প্রকাশ করলেও এটি দ্রুত বিশ্বব্যাপী আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। এ বিষয়ে জেসপার মিলান মজার ছলে বলেন, ‘এটি সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত বমি!’
গবেষকেরা বলছেন, এই জীবাশ্ম বমি আমাদের অতীত পৃথিবীর গভীর ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক বিবর্তনের একটি দুর্দান্ত জানালা খুলে দিয়েছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৮ ঘণ্টা আগে