পুরোনো বছর ২০২৪-এর শেষে নতুন বছর ২০২৫-এর আগমনী বার্তা শোনা যাচ্ছে। আর নতুন বছর নিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছেন বিখ্যাত ভবিষ্যদ্বক্তা বাবা ভাঙা এবং নস্ত্রাদামুস। ২০২৫ সাল নিয়ে তাদের রহস্যময় ভবিষ্যদ্বাণী প্রায় একই রকম। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাবা ভাঙ্গা বা নস্ত্রাদামুস তাঁদের অভূতপূর্ব ‘নির্ভুল’ ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত। তাঁরা এমন কিছু বিস্ময়কর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, যা একই রকম ছিল অতীতে। এর মধ্যে রয়েছে—মানুষের সঙ্গে ভিনগ্রহীদের যোগাযোগ, ভ্লাদিমির পুতিনকে হত্যার চেষ্টা, ইউরোপে সন্ত্রাসী হামলা এবং রাজা চার্লসের জন্য অস্থির শাসনকাল।
তবে সবচেয়ে ভীতিকর যে বিষয়টি তারা দুজনই পূর্বাভাস দিয়েছেন, তা হলো—২০২৫ সালে ইউরোপে এক ধ্বংসাত্মক সংঘাত শুরু হতে পারে। বিষয়টি ব্যাপক আগ্রহ ও বিতর্ক উসকে দিয়েছে। ২০২৫ সাল যতই ঘনিয়ে আসছে, তাদের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে এবং এই ভবিষ্যদ্বাণী ব্রিটেনের জন্য ভবিষ্যৎ বেশ অশুভ বলে মনে হচ্ছে।
১৯৯৬ সালে মারা যাওয়া অন্ধ বুলগেরিয়ান ভবিষ্যদ্বক্তা বাবা ভাঙা তাঁর একাধিক ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হওয়ার পর ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ববিদদের’ মধ্যে অদ্ভুত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তিনি ‘বলকানের নস্ত্রাদামুস’ নামেও পরিচিত। তিনি ৯/১১ হামলা, প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু, চেরনোবিল দুর্ঘটনা এবং ব্রেক্সিটের মতো গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক ঘটনাগুলোর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়। একইভাবে, বিখ্যাত ফরাসি জ্যোতিষী মিশেল দ্য নস্ত্র-দাম, যিনি নস্ত্রাদামুস নামে পরিচিত, তাঁর ‘নির্ভুল’ ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য খ্যাতি অর্জন করেছেন।
নতুন বছর নিয়ে বাবা ভাঙ্গা যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন
বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে, একটি ব্যাপক ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ ইউরোপকে গুঁড়িয়ে দেবে। এই যুদ্ধ মহাদেশটির জনসংখ্যাও কমিয়ে দেবে। আরও তিনি পূর্বাভাস দিয়েছিলেন যে, রাশিয়া কেবল টিকেই থাকবে না, বরং বিশ্বেও আধিপত্য করবে। এটি বিশেষভাবে উদ্বেগজনক, বিশেষ করে ইউক্রেনে রাশিয়ার চলমান আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে। বাবা ভাঙার ভবিষ্যদ্বাণী গুলোতে আরও বলা হয়েছে যে, একাধিক ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটবে। যার মধ্যে রয়েছে—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে ভূমিকম্প এবং নিষ্ক্রিয় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।
২০২৫ সাল নিয়ে যা বলেছিলেন নস্ত্রাদামুস
বিখ্যাত ফরাসি জ্যোতিষী নস্ত্রাদামুস নামে ষোড়শ শতাব্দীতে লিখিত বই ‘ল প্রফেসি’তে ভয়াবহ ভবিষ্যদ্বাণী লিখেছেন। তাঁর লেখা অনুসারে, ইউরোপ অভ্যন্তরীণ সীমানা থেকে শুরু হওয়া ‘নিষ্ঠুর যুদ্ধের’ মধ্যে নিমজ্জিত হবে। আর এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটবে ইউরোপের দেশগুলোর ভেতর থেকেই এবং এখানে আন্তর্জাতিক শত্রুরাও আগুনে ঘি ঢালবে।
নস্ত্রাদামুসের ২০২৫ সাল নিয়ে আরেকটি ভবিষ্যদ্বাণী বিশেষভাবে ভীতিকর। এতে তিনি বলেছেন, একটি ধ্বংসাত্মক সংঘাত এবং মহামারির পর ব্রিটেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। তিনি একটি ‘অতীত থেকে ফিরে আসা মহামারির’ কথা উল্লেখ করেছিলেন তাঁর বইতে। তবে তিনি এই মহামারিকে অন্য যেকোনো কিছুর থেকে ‘ভিন্ন এক ভয়ংকর শত্রু’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
এ ছাড়াও নস্ত্রাদামুস ২০২৫ সালকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর হিসেবে কল্পনা করেছিলেন। তাঁর মতে, এই বছরে প্রভাবশালী পশ্চিমা শক্তিগুলোর প্রভাব কমে যাবে এবং নতুন বৈশ্বিক শক্তিগুলো উঠে আসবে। তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, দীর্ঘমেয়াদি সংঘাত শেষ পর্যন্ত থিতিয়ে আসবে। তবে সৈন্যরা ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের ক্লান্তিতে ভুগতে থাকবে।
পুরোনো বছর ২০২৪-এর শেষে নতুন বছর ২০২৫-এর আগমনী বার্তা শোনা যাচ্ছে। আর নতুন বছর নিয়ে আলোচনায় উঠে এসেছেন বিখ্যাত ভবিষ্যদ্বক্তা বাবা ভাঙা এবং নস্ত্রাদামুস। ২০২৫ সাল নিয়ে তাদের রহস্যময় ভবিষ্যদ্বাণী প্রায় একই রকম। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বাবা ভাঙ্গা বা নস্ত্রাদামুস তাঁদের অভূতপূর্ব ‘নির্ভুল’ ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য বিখ্যাত। তাঁরা এমন কিছু বিস্ময়কর ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন, যা একই রকম ছিল অতীতে। এর মধ্যে রয়েছে—মানুষের সঙ্গে ভিনগ্রহীদের যোগাযোগ, ভ্লাদিমির পুতিনকে হত্যার চেষ্টা, ইউরোপে সন্ত্রাসী হামলা এবং রাজা চার্লসের জন্য অস্থির শাসনকাল।
তবে সবচেয়ে ভীতিকর যে বিষয়টি তারা দুজনই পূর্বাভাস দিয়েছেন, তা হলো—২০২৫ সালে ইউরোপে এক ধ্বংসাত্মক সংঘাত শুরু হতে পারে। বিষয়টি ব্যাপক আগ্রহ ও বিতর্ক উসকে দিয়েছে। ২০২৫ সাল যতই ঘনিয়ে আসছে, তাদের ভবিষ্যদ্বাণীগুলো আবারও আলোচনার কেন্দ্রে উঠে এসেছে এবং এই ভবিষ্যদ্বাণী ব্রিটেনের জন্য ভবিষ্যৎ বেশ অশুভ বলে মনে হচ্ছে।
১৯৯৬ সালে মারা যাওয়া অন্ধ বুলগেরিয়ান ভবিষ্যদ্বক্তা বাবা ভাঙা তাঁর একাধিক ভবিষ্যদ্বাণী সত্য হওয়ার পর ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ববিদদের’ মধ্যে অদ্ভুত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। তিনি ‘বলকানের নস্ত্রাদামুস’ নামেও পরিচিত। তিনি ৯/১১ হামলা, প্রিন্সেস ডায়ানার মৃত্যু, চেরনোবিল দুর্ঘটনা এবং ব্রেক্সিটের মতো গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক ঘটনাগুলোর পূর্বাভাস দিয়েছিলেন বলে দাবি করা হয়। একইভাবে, বিখ্যাত ফরাসি জ্যোতিষী মিশেল দ্য নস্ত্র-দাম, যিনি নস্ত্রাদামুস নামে পরিচিত, তাঁর ‘নির্ভুল’ ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য খ্যাতি অর্জন করেছেন।
নতুন বছর নিয়ে বাবা ভাঙ্গা যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন
বাবা ভাঙ্গার ভবিষ্যদ্বাণী অনুসারে, একটি ব্যাপক ধ্বংসাত্মক যুদ্ধ ইউরোপকে গুঁড়িয়ে দেবে। এই যুদ্ধ মহাদেশটির জনসংখ্যাও কমিয়ে দেবে। আরও তিনি পূর্বাভাস দিয়েছিলেন যে, রাশিয়া কেবল টিকেই থাকবে না, বরং বিশ্বেও আধিপত্য করবে। এটি বিশেষভাবে উদ্বেগজনক, বিশেষ করে ইউক্রেনে রাশিয়ার চলমান আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে। বাবা ভাঙার ভবিষ্যদ্বাণী গুলোতে আরও বলা হয়েছে যে, একাধিক ভয়াবহ প্রাকৃতিক বিপর্যয় ঘটবে। যার মধ্যে রয়েছে—মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পশ্চিম উপকূলে ভূমিকম্প এবং নিষ্ক্রিয় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।
২০২৫ সাল নিয়ে যা বলেছিলেন নস্ত্রাদামুস
বিখ্যাত ফরাসি জ্যোতিষী নস্ত্রাদামুস নামে ষোড়শ শতাব্দীতে লিখিত বই ‘ল প্রফেসি’তে ভয়াবহ ভবিষ্যদ্বাণী লিখেছেন। তাঁর লেখা অনুসারে, ইউরোপ অভ্যন্তরীণ সীমানা থেকে শুরু হওয়া ‘নিষ্ঠুর যুদ্ধের’ মধ্যে নিমজ্জিত হবে। আর এই যুদ্ধের সূত্রপাত ঘটবে ইউরোপের দেশগুলোর ভেতর থেকেই এবং এখানে আন্তর্জাতিক শত্রুরাও আগুনে ঘি ঢালবে।
নস্ত্রাদামুসের ২০২৫ সাল নিয়ে আরেকটি ভবিষ্যদ্বাণী বিশেষভাবে ভীতিকর। এতে তিনি বলেছেন, একটি ধ্বংসাত্মক সংঘাত এবং মহামারির পর ব্রিটেন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে। তিনি একটি ‘অতীত থেকে ফিরে আসা মহামারির’ কথা উল্লেখ করেছিলেন তাঁর বইতে। তবে তিনি এই মহামারিকে অন্য যেকোনো কিছুর থেকে ‘ভিন্ন এক ভয়ংকর শত্রু’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
এ ছাড়াও নস্ত্রাদামুস ২০২৫ সালকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর হিসেবে কল্পনা করেছিলেন। তাঁর মতে, এই বছরে প্রভাবশালী পশ্চিমা শক্তিগুলোর প্রভাব কমে যাবে এবং নতুন বৈশ্বিক শক্তিগুলো উঠে আসবে। তিনি ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, দীর্ঘমেয়াদি সংঘাত শেষ পর্যন্ত থিতিয়ে আসবে। তবে সৈন্যরা ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের ক্লান্তিতে ভুগতে থাকবে।
গাজায় চলমান যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েল বহুদিন ধরে দাবি করে আসছিল যে, হামাস জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ত্রাণ চুরি করছে। এই অভিযোগকে সামনে রেখেই তারা সেখানে খাদ্য সরবরাহে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তবে এখন জানা যাচ্ছে, ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী এমন কোনো প্রমাণই পায়নি যে—হামাস পদ্ধতিগতভাবে জাতিসংঘ
২৪ মিনিট আগেথমথমে পরিবেশ, থেকে থেকে শোনা যাচ্ছে ট্যাঙ্কের গর্জন আর কামানের শব্দ—তিন দিন ধরে থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলোর পরিস্থিতি এরকমই। দু’দেশের মধ্যে দীর্ঘদিনের সীমান্ত দ্বন্দ্ব অবশেষে রূপ নিয়েছে খোলা সংঘর্ষে। গত বৃহস্পতিবার প্রতিবেশী কম্বোডিয়ার সঙ্গে পাল্টাপাল্টি গোলাগুলি শুরুর পর থেকে এটাই যেন হয়ে
৩০ মিনিট আগেগাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে