দুই দফা অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে পদত্যাগের সিদ্ধান্তকেই বেছে নিলেন স্কটল্যান্ডের প্রথম মুসলিম ফার্স্ট মিনিস্টার হামজা ইউসুফ। ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র এক বছরের মধ্যেই গত সপ্তাহে দেশটির জোট সরকারে বিশৃঙ্খলার সূত্র ধরে পদত্যাগ করলেন তিনি। তবে নতুন কেউ ফার্স্ট মিনিস্টার হওয়ার আগ পর্যন্ত স্বপদে বহাল থাকার কথাও তিনি জানিয়েছেন। আজ সোমবার তাঁর পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আল-জাজিরা, সিএনএন সহ একাধিক গণমাধ্যম।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্কটিশ গ্রিন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে স্কটল্যান্ডে সরকার গঠন করেছিল হামজা ইউসুফের দল স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি)। কিন্তু গত সপ্তাহেই গ্রিন পার্টির সঙ্গে স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির জোটে ভাঙন দেখা দেয়। পরে হামজাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে দুটি অনাস্থা ভোটের ডাক দেয় বিরোধীরা। এই দুটি অনাস্থা ভোটের একটি ছিল—হামজা ইউসুফের ফার্স্ট মিনিস্টার পদকে চ্যালেঞ্জ করে, অন্যটি তাঁর দল স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির সরকারের বিরুদ্ধে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন দলগুলোর জোট ভেঙে যাওয়ায় অনাস্থা ভোটে হামজা ইউসুফের হেরে যাওয়ার বিষয়টি প্রায়ই নিশ্চিতই ছিল। এ অবস্থায় অনাস্থা ভোটের আগেই তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
পদত্যাগের ঘোষণা দিতে গিয়ে আজ সোমবার এক বক্তব্যে হামজা বলেন, ‘আমি আমার মূল্যবোধ ও নীতি নিয়ে ব্যবসা করতে চাই না। অথবা ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য যার-তার সঙ্গে চুক্তিও করতে চাই না।’
স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন জোটে ভাঙনের বিষয়ে সিএনএন জানিয়েছে, গত সপ্তাহে হামজা ইউসুফ গ্রিন পার্টির আইন প্রণেতাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার একটি চুক্তিপত্র ছিঁড়ে ফেলেন। এ ঘটনার জের ধরে গ্রিন পার্টি বলে দিয়েছিল—তারা অনাস্থা প্রস্তাবে হামজার বিরুদ্ধে ভোট দেবে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে বিরোধীদের ডাকা অনাস্থা ভোটে জয়ী হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন হামজা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের সংখ্যালঘু সরকারকে টিকিয়ে রাখতে অন্য দলগুলোর সঙ্গে তাঁর আলোচনার সম্ভাবনা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
গত বছর স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি) নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ। তৎকালীন ফার্স্ট মিনিস্টার নিকোলা স্টার্জেনের পদত্যাগের পর এসএনপির দলীয় প্রধানের পদটিতে ৩৭ বছর বয়সী হামজা ইউসুফ ছিলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থী। করোনাভাইরাস মহামারির সময় স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। মহামারির সময় দক্ষতার সঙ্গে স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্য খাত সামলিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের মার্চে স্কটল্যান্ডের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম হিসেবে ফার্স্ট মিনিস্টার নির্বাচিত হয়েছিলেন হামজা।
হামজার জন্ম স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় হলেও তাঁর পূর্বপুরুষেরা উনিশ শতকের ষাটের দশকে পাকিস্তানের পাঞ্জাব থেকে স্কটল্যান্ডে পাড়ি জমিয়েছিলেন। তাঁর বাবা মুজাফফর ইউসুফের জন্ম পাকিস্তানে, আর মা সায়িস্তার জন্ম কেনিয়ায়।
দুই দফা অনাস্থা ভোটের মুখোমুখি হওয়ার চেয়ে পদত্যাগের সিদ্ধান্তকেই বেছে নিলেন স্কটল্যান্ডের প্রথম মুসলিম ফার্স্ট মিনিস্টার হামজা ইউসুফ। ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র এক বছরের মধ্যেই গত সপ্তাহে দেশটির জোট সরকারে বিশৃঙ্খলার সূত্র ধরে পদত্যাগ করলেন তিনি। তবে নতুন কেউ ফার্স্ট মিনিস্টার হওয়ার আগ পর্যন্ত স্বপদে বহাল থাকার কথাও তিনি জানিয়েছেন। আজ সোমবার তাঁর পদত্যাগের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আল-জাজিরা, সিএনএন সহ একাধিক গণমাধ্যম।
আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্কটিশ গ্রিন পার্টির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে স্কটল্যান্ডে সরকার গঠন করেছিল হামজা ইউসুফের দল স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টি (এসএনপি)। কিন্তু গত সপ্তাহেই গ্রিন পার্টির সঙ্গে স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির জোটে ভাঙন দেখা দেয়। পরে হামজাকে ক্ষমতাচ্যুত করতে দুটি অনাস্থা ভোটের ডাক দেয় বিরোধীরা। এই দুটি অনাস্থা ভোটের একটি ছিল—হামজা ইউসুফের ফার্স্ট মিনিস্টার পদকে চ্যালেঞ্জ করে, অন্যটি তাঁর দল স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির সরকারের বিরুদ্ধে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন দলগুলোর জোট ভেঙে যাওয়ায় অনাস্থা ভোটে হামজা ইউসুফের হেরে যাওয়ার বিষয়টি প্রায়ই নিশ্চিতই ছিল। এ অবস্থায় অনাস্থা ভোটের আগেই তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন।
পদত্যাগের ঘোষণা দিতে গিয়ে আজ সোমবার এক বক্তব্যে হামজা বলেন, ‘আমি আমার মূল্যবোধ ও নীতি নিয়ে ব্যবসা করতে চাই না। অথবা ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য যার-তার সঙ্গে চুক্তিও করতে চাই না।’
স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন জোটে ভাঙনের বিষয়ে সিএনএন জানিয়েছে, গত সপ্তাহে হামজা ইউসুফ গ্রিন পার্টির আইন প্রণেতাদের সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার একটি চুক্তিপত্র ছিঁড়ে ফেলেন। এ ঘটনার জের ধরে গ্রিন পার্টি বলে দিয়েছিল—তারা অনাস্থা প্রস্তাবে হামজার বিরুদ্ধে ভোট দেবে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে বিরোধীদের ডাকা অনাস্থা ভোটে জয়ী হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলেন হামজা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের সংখ্যালঘু সরকারকে টিকিয়ে রাখতে অন্য দলগুলোর সঙ্গে তাঁর আলোচনার সম্ভাবনা অনিশ্চিত হয়ে পড়ে।
গত বছর স্কটল্যান্ডের ক্ষমতাসীন স্কটিশ ন্যাশনাল পার্টির (এসএনপি) নেতা নির্বাচিত হয়েছিলেন পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত হামজা ইউসুফ। তৎকালীন ফার্স্ট মিনিস্টার নিকোলা স্টার্জেনের পদত্যাগের পর এসএনপির দলীয় প্রধানের পদটিতে ৩৭ বছর বয়সী হামজা ইউসুফ ছিলেন সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রার্থী। করোনাভাইরাস মহামারির সময় স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন তিনি। মহামারির সময় দক্ষতার সঙ্গে স্কটল্যান্ডের স্বাস্থ্য খাত সামলিয়েছেন। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের মার্চে স্কটল্যান্ডের ইতিহাসে প্রথম মুসলিম হিসেবে ফার্স্ট মিনিস্টার নির্বাচিত হয়েছিলেন হামজা।
হামজার জন্ম স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোয় হলেও তাঁর পূর্বপুরুষেরা উনিশ শতকের ষাটের দশকে পাকিস্তানের পাঞ্জাব থেকে স্কটল্যান্ডে পাড়ি জমিয়েছিলেন। তাঁর বাবা মুজাফফর ইউসুফের জন্ম পাকিস্তানে, আর মা সায়িস্তার জন্ম কেনিয়ায়।
চাঞ্চল্যকর এক অভিযোগে অ্যাপস্টেইন ফাইলসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম থাকার কথা বলেছেন টেসলা ও স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম এক্স-এ মাস্ক লিখেছেন, ‘এবার সময় এসেছে বড় বিস্ফোরণের—অ্যাপস্টেইন ফাইলসে ট্রাম্পও আছেন।’
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি ইলন মাস্কের সঙ্গে আর কোনো ধরনের আলোচনা করতে আগ্রহী নন। সম্প্রতি করছাড় বিল নিয়ে এই দুই ব্যক্তির মধ্যে তীব্র দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়েছে। আজ শুক্রবার তাদের মধ্যে ফোনালাপের কথা ছিল। তবে হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প-মাস্
১২ ঘণ্টা আগেভারত-কানাডা সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে কানাডার কানানাসকিসে অনুষ্ঠিতব্য জি-৭ সম্মেলনে (১৫-১৭ জুন) আমন্ত্রণ জানিয়েছেন কানাডার নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি। ট্রুডোর পদত্যাগের আগে দুই দেশের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছিল। সেই অবস্থান থেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রধান
১৩ ঘণ্টা আগেযুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা ইসলামের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহার সূচনা করল চরম অনিশ্চয়তা ও ভয়াবহ পরিস্থিতির মধ্যে। ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে খোলা আকাশের নিচে তাঁরা ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করেছে।
১৩ ঘণ্টা আগে