নিজ দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের সমর্থন হারিয়ে বিদায় নিতে হয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে। গত বৃহস্পতিবার নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন তিনি। তাঁর পদত্যাগের পর প্রশ্ন উঠেছে কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে আসছেন কে?
আজ রোববার বিবিসি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ১১ জন নেতা বরিস জনসনের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার দৌড়ে আছেন। তালিকায় আছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ, সাবেক স্বাস্থ্যসচিব জেরেমি হান্ট, অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাবি, বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট, যোগাযোগসচিব গ্রান্ট শ্যাপস, অ্যাটর্নি জেনারেল সুয়েলা ব্র্যাভারম্যান, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী কেমি ব্যাডেনোচ, সিনিয়র ব্যাকবেঞ্চার টম টুগেনধাত, পররাষ্ট্রসচিব লিজ ট্রাস ও নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান চিশতী।
ক্ষমতা নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই ট্যাক্স বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে জানিয়ে পররাষ্ট্রসচিব লিজ ট্রাস বলেন, ‘আমি আমাদের দেশকে ভালোবাসি। আমি সবার ভালো চাই।’
কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে আসার লক্ষ্যে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট বলেছেন, ‘আমাদের নেতৃত্বে পরিবর্তন দরকার। শুধু নেতৃত্ব নয় আমাদের পুরো দল নিয়েই ভাবতে হবে।’
সাবেক স্বাস্থ্যসচিব জেরেমি হান্ট বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হতে পারলে তিনি এসথার ম্যাকভিকে উপ-প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেবেন।
সিনিয়র ব্যাকবেঞ্চার টম টুগেনধাত তাঁর এক লেখায় উল্লেখ করেন, ‘আমি আগে একসময় সামরিক বাহিনীতে আর এখন সংসদে দায়িত্ব পালন করছি। এবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের আশা রাখছি।’
উল্লেখ্য, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, কোনো এমপি প্রার্থী হতে চাইলে তাঁর প্রার্থিতার জন্য আটজন কনজারভেটিভ এমপির সমর্থন প্রয়োজন। অর্থাৎ, যারা দলের নেতা নির্বাচিত হতে চান, তাঁরা নিজেদের প্রার্থিতা ঘোষণার জন্য আগে দলের আটজন এমপির সমর্থন আদায় করতে হবে। এরপরই তাঁরা নেতৃত্বের লড়াইয়ে নামতে পারবেন।
প্রার্থিতা ঘোষণার পর যদি দুজনের বেশি প্রার্থী থাকে তাহলে কয়েকটি ধাপে ভোট হবে। প্রথম ধাপে ভোট দেবেন শুধু এমপিরা। এ পর্যায়ে মোট ভোটের ৫ শতাংশ অন্তত পেলেই কেবল সেই প্রার্থী পরের রাউন্ডের ভোটে অংশ নিতে পারবেন। বর্তমান হিসাবে কনজারভেটিভ নেতৃত্বের লড়াইয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে হলে একজন প্রার্থীকে অন্তত ১৮ জন এমপির ভোট পেতে হবে।
প্রথম রাউন্ডের ভোটে টিকে যাওয়া প্রার্থীদের নিয়ে হবে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট। এই ধাপে যারা অন্তত ১০ শতাংশ পাবেন, তাঁরাই কেবল পরের রাউন্ডে যাবেন। বর্তমান হিসাবে পরের রাউন্ডে যেতে হলে একজন এমপিকে অবশ্যই ৩৬ বা তার বেশি ভোট পেতে হবে।
এই ভোট দুজন প্রার্থী পাওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে। তবে দ্বিতীয় রাউন্ডের পর থেকে ভোটের নিয়ম পাল্টে যাবে। পরের রাউন্ডগুলোতে যে প্রার্থী সবচেয়ে কম ভোট পাবেন, তিনি সরে যাবেন লড়াইয়ের ময়দান থেকে। এভাবে দুজন প্রার্থী পাওয়া পর্যন্ত ভোট চলবে।
যখন দুজন প্রার্থী বাকি থাকবে, তখন অন্য এমপিদের সঙ্গে সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরা ভোট দিয়ে একজনকে বিজয়ী করবেন।
কনজারভেটিভদের নেতৃত্ব দেওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যিনি জিতবেন, তিনি সংসদে সর্বাধিকসংখ্যক এমপিসহ দলের নেতা হবেন। রানি তখন সরকার গঠন করতে বলবেন।
নিজ দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিদের সমর্থন হারিয়ে বিদায় নিতে হয়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে। গত বৃহস্পতিবার নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন তিনি। তাঁর পদত্যাগের পর প্রশ্ন উঠেছে কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে আসছেন কে?
আজ রোববার বিবিসি জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ১১ জন নেতা বরিস জনসনের স্থলাভিষিক্ত হওয়ার দৌড়ে আছেন। তালিকায় আছেন সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক, সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ, সাবেক স্বাস্থ্যসচিব জেরেমি হান্ট, অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাবি, বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট, যোগাযোগসচিব গ্রান্ট শ্যাপস, অ্যাটর্নি জেনারেল সুয়েলা ব্র্যাভারম্যান, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী কেমি ব্যাডেনোচ, সিনিয়র ব্যাকবেঞ্চার টম টুগেনধাত, পররাষ্ট্রসচিব লিজ ট্রাস ও নবনিযুক্ত পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেহমান চিশতী।
ক্ষমতা নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই ট্যাক্স বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে জানিয়ে পররাষ্ট্রসচিব লিজ ট্রাস বলেন, ‘আমি আমাদের দেশকে ভালোবাসি। আমি সবার ভালো চাই।’
কনজারভেটিভ পার্টির নেতৃত্বে আসার লক্ষ্যে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়ে বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মরডান্ট বলেছেন, ‘আমাদের নেতৃত্বে পরিবর্তন দরকার। শুধু নেতৃত্ব নয় আমাদের পুরো দল নিয়েই ভাবতে হবে।’
সাবেক স্বাস্থ্যসচিব জেরেমি হান্ট বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির নেতা হতে পারলে তিনি এসথার ম্যাকভিকে উপ-প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেবেন।
সিনিয়র ব্যাকবেঞ্চার টম টুগেনধাত তাঁর এক লেখায় উল্লেখ করেন, ‘আমি আগে একসময় সামরিক বাহিনীতে আর এখন সংসদে দায়িত্ব পালন করছি। এবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের আশা রাখছি।’
উল্লেখ্য, বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, কোনো এমপি প্রার্থী হতে চাইলে তাঁর প্রার্থিতার জন্য আটজন কনজারভেটিভ এমপির সমর্থন প্রয়োজন। অর্থাৎ, যারা দলের নেতা নির্বাচিত হতে চান, তাঁরা নিজেদের প্রার্থিতা ঘোষণার জন্য আগে দলের আটজন এমপির সমর্থন আদায় করতে হবে। এরপরই তাঁরা নেতৃত্বের লড়াইয়ে নামতে পারবেন।
প্রার্থিতা ঘোষণার পর যদি দুজনের বেশি প্রার্থী থাকে তাহলে কয়েকটি ধাপে ভোট হবে। প্রথম ধাপে ভোট দেবেন শুধু এমপিরা। এ পর্যায়ে মোট ভোটের ৫ শতাংশ অন্তত পেলেই কেবল সেই প্রার্থী পরের রাউন্ডের ভোটে অংশ নিতে পারবেন। বর্তমান হিসাবে কনজারভেটিভ নেতৃত্বের লড়াইয়ে দ্বিতীয় রাউন্ডে যেতে হলে একজন প্রার্থীকে অন্তত ১৮ জন এমপির ভোট পেতে হবে।
প্রথম রাউন্ডের ভোটে টিকে যাওয়া প্রার্থীদের নিয়ে হবে দ্বিতীয় রাউন্ডের ভোট। এই ধাপে যারা অন্তত ১০ শতাংশ পাবেন, তাঁরাই কেবল পরের রাউন্ডে যাবেন। বর্তমান হিসাবে পরের রাউন্ডে যেতে হলে একজন এমপিকে অবশ্যই ৩৬ বা তার বেশি ভোট পেতে হবে।
এই ভোট দুজন প্রার্থী পাওয়া পর্যন্ত চলতে থাকবে। তবে দ্বিতীয় রাউন্ডের পর থেকে ভোটের নিয়ম পাল্টে যাবে। পরের রাউন্ডগুলোতে যে প্রার্থী সবচেয়ে কম ভোট পাবেন, তিনি সরে যাবেন লড়াইয়ের ময়দান থেকে। এভাবে দুজন প্রার্থী পাওয়া পর্যন্ত ভোট চলবে।
যখন দুজন প্রার্থী বাকি থাকবে, তখন অন্য এমপিদের সঙ্গে সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরা ভোট দিয়ে একজনকে বিজয়ী করবেন।
কনজারভেটিভদের নেতৃত্ব দেওয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতায় যিনি জিতবেন, তিনি সংসদে সর্বাধিকসংখ্যক এমপিসহ দলের নেতা হবেন। রানি তখন সরকার গঠন করতে বলবেন।
দখলদার ইসরায়েল চলতি বছরের মার্চ থেকে গাজায় আক্ষরিক অর্থেই ত্রাণ প্রবেশ বন্ধ করে রেখেছে। ইসরায়েলের এই অমানবিক কর্মকাণ্ডের কারণে অঞ্চলটিতে ক্ষুধা-অনাহার থাকা মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। এরই মধ্যে অনাহার-অপুষ্টিতে অনেকেই মারা গেছে। এই অবস্থায় গাজায় ত্রাণ সহায়তা নিয়ে প্রবেশের জন্য ৬ হাজারের বেশি...
১ মিনিট আগেআনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
১৪ ঘণ্টা আগে