ইউক্রেন যুদ্ধে যাওয়ার শর্তে সাজাপ্রাপ্ত সাবেক পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছে রাশিয়া কর্তৃপক্ষ। ২০০৬ সালে অনুসন্ধানী সাংবাদিক আনা পোলিৎকোভস্কায়াকে হত্যার দায়ে তাঁর কারাদণ্ড হয়েছিল। আজ মঙ্গলবার অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ সদস্য সের্গেই খাদঝিকুরবানোভের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর আইনজীবী।
পোলিৎকোভস্কায়ার হত্যার দায়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচজনের মধ্যে খাদঝিকুরবানোভ একজন। পোলিৎকোভস্কায়া স্বাধীন সংবাদপত্র নোভায়া গ্যাজেটার কর্মী ছিলেন। ৪৮ বছর বয়সী এ সংবাদকর্মীকে তাঁর মস্কোর বাড়ির লিফটে গুলি করে হত্যা করা হয়।
আইনজীবী অ্যালেক্সেই মিখালচিককে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘খাদঝিকুরবানোভকে ইউক্রেনের বিশেষ সামরিক অভিযানে বিশেষ বাহিনীর যোদ্ধা হিসেবে অংশ নেওয়ার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে বলা হয়। যা তিনি তাতে রাজি হন। চুক্তির মেয়াদ পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর তাঁকে প্রেসিডেনশিয়াল ফরমানে ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’
আইনজীবী বলেন, ‘স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে খাদঝিকুরবানোভ আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন এবং এখনো ইউক্রেনে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করছেন।’
গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে রাশিয়া হাজারো সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠিয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। সমালোচকেরা বলেন, এই দাগি আসামিদের মধ্যে অনেকে মুক্তি পাওয়ার পর নতুন করে অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে।
২০০৯ সালে আদালত প্রথম পোলিৎকোভস্কায়া হত্যার অভিযোগ থেকে খাদঝিকুরবানোভকে বেকসুর খালাস দেয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
খাদঝিকুরবানোভের আইনজীবী বলেন, সাজা মওকুফ না হলে তাঁকে অন্তত ২০৩০ সাল পর্যন্ত কারাগারে থাকতে হতো।
ক্রেমলিনের স্পষ্ট সমালোচনার জন্য সাংবাদিক পোলিৎকোভস্কায়া বেশ পরিচিত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি চেচেন নেতা রমজান কাদিরভের ক্ষমতার অপব্যবহারের কঠোর সমালোচনা ও প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উত্থান নিয়ে বই লিখেছেন।
এ হত্যাকাণ্ডের জন্য খাদঝিকুরবানোভ ও অন্য চারজনের সাজা হলেও মানবাধিকার বিষয়ক ইউরোপীয় আদালত ২০১৮ সালে এ অপরাধের পেছনের মূল হোতাকে চিহ্নিত করায় ব্যর্থতার কারণে রুশ তদন্তকারীদের নিন্দা জানায়।
এর আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সাবেক প্রেমিকাকে নৃশংসভাবে হত্যার দায়ে সাজাপ্রাপ্ত এক যুবককে ইউক্রেন যুদ্ধে যাওয়ার শর্তে ক্ষমা করে দেওয়ার খবর বেশ আলোচিত হয়।
ক্রেমলিন গত সপ্তাহে ইউক্রেন যুদ্ধে বন্দীদের ব্যবহারের কথা স্বীকার করে বলেছে, অপরাধীদের যারা ‘যুদ্ধক্ষেত্রে রক্ত দিয়ে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করে’ তাদের ক্ষমা করা যেতে পারে।
বন্দী অধিকার সংস্থার প্রধান ওলগা রোমানোভা বলেন, ‘রাশিয়া সম্ভবত কারাগার থেকে প্রায় ১ লাখ বন্দীকে যুদ্ধে পাঠিয়েছে।’
ইউক্রেন যুদ্ধে যাওয়ার শর্তে সাজাপ্রাপ্ত সাবেক পুলিশ সদস্যকে মুক্তি দিয়েছে রাশিয়া কর্তৃপক্ষ। ২০০৬ সালে অনুসন্ধানী সাংবাদিক আনা পোলিৎকোভস্কায়াকে হত্যার দায়ে তাঁর কারাদণ্ড হয়েছিল। আজ মঙ্গলবার অভিযুক্ত সাবেক পুলিশ সদস্য সের্গেই খাদঝিকুরবানোভের মুক্তির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর আইনজীবী।
পোলিৎকোভস্কায়ার হত্যার দায়ে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচজনের মধ্যে খাদঝিকুরবানোভ একজন। পোলিৎকোভস্কায়া স্বাধীন সংবাদপত্র নোভায়া গ্যাজেটার কর্মী ছিলেন। ৪৮ বছর বয়সী এ সংবাদকর্মীকে তাঁর মস্কোর বাড়ির লিফটে গুলি করে হত্যা করা হয়।
আইনজীবী অ্যালেক্সেই মিখালচিককে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘খাদঝিকুরবানোভকে ইউক্রেনের বিশেষ সামরিক অভিযানে বিশেষ বাহিনীর যোদ্ধা হিসেবে অংশ নেওয়ার জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করতে বলা হয়। যা তিনি তাতে রাজি হন। চুক্তির মেয়াদ পূর্ণ হয়ে যাওয়ার পর তাঁকে প্রেসিডেনশিয়াল ফরমানে ক্ষমা করে দেওয়া হয়।’
আইনজীবী বলেন, ‘স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে খাদঝিকুরবানোভ আরেকটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছেন এবং এখনো ইউক্রেনে রাশিয়ার হয়ে যুদ্ধ করছেন।’
গত ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে রাশিয়া হাজারো সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে যুদ্ধক্ষেত্রে পাঠিয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। সমালোচকেরা বলেন, এই দাগি আসামিদের মধ্যে অনেকে মুক্তি পাওয়ার পর নতুন করে অপরাধে জড়িয়ে পড়েছে।
২০০৯ সালে আদালত প্রথম পোলিৎকোভস্কায়া হত্যার অভিযোগ থেকে খাদঝিকুরবানোভকে বেকসুর খালাস দেয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
খাদঝিকুরবানোভের আইনজীবী বলেন, সাজা মওকুফ না হলে তাঁকে অন্তত ২০৩০ সাল পর্যন্ত কারাগারে থাকতে হতো।
ক্রেমলিনের স্পষ্ট সমালোচনার জন্য সাংবাদিক পোলিৎকোভস্কায়া বেশ পরিচিত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি চেচেন নেতা রমজান কাদিরভের ক্ষমতার অপব্যবহারের কঠোর সমালোচনা ও প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উত্থান নিয়ে বই লিখেছেন।
এ হত্যাকাণ্ডের জন্য খাদঝিকুরবানোভ ও অন্য চারজনের সাজা হলেও মানবাধিকার বিষয়ক ইউরোপীয় আদালত ২০১৮ সালে এ অপরাধের পেছনের মূল হোতাকে চিহ্নিত করায় ব্যর্থতার কারণে রুশ তদন্তকারীদের নিন্দা জানায়।
এর আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন সাবেক প্রেমিকাকে নৃশংসভাবে হত্যার দায়ে সাজাপ্রাপ্ত এক যুবককে ইউক্রেন যুদ্ধে যাওয়ার শর্তে ক্ষমা করে দেওয়ার খবর বেশ আলোচিত হয়।
ক্রেমলিন গত সপ্তাহে ইউক্রেন যুদ্ধে বন্দীদের ব্যবহারের কথা স্বীকার করে বলেছে, অপরাধীদের যারা ‘যুদ্ধক্ষেত্রে রক্ত দিয়ে অপরাধের প্রায়শ্চিত্ত করে’ তাদের ক্ষমা করা যেতে পারে।
বন্দী অধিকার সংস্থার প্রধান ওলগা রোমানোভা বলেন, ‘রাশিয়া সম্ভবত কারাগার থেকে প্রায় ১ লাখ বন্দীকে যুদ্ধে পাঠিয়েছে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার জন্য তিনি আগামী ১৫ আগস্ট আলাস্কায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠক করবেন। গতকাল শুক্রবার তিনি এ ঘোষণা দেন। এ সময় তিনি ইঙ্গিত দেন, প্রয়োজনে ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড রাশিয়ার কাছে ছাড়তে হবে।
২ ঘণ্টা আগেভোসতক ইনতুর জানিয়েছে, সাত রাত আট দিনের এই প্যাকেজে থাকছে একটি চার তারা হোটেলে থাকা-খাওয়া এবং একজন রুশভাষী ট্যুর গাইড। ৩-৫ জনের গ্রুপের জন্য প্রতিজনের খরচ পড়বে ১ হাজার ২৫০ ডলার এবং অতিরিক্ত প্রায় ২৫০ ডলার। সব মিলিয়ে প্রতিজনের মোট খরচ দেড় হাজার ডলারের মতো। তবে বড় গ্রুপের জন্য ছাড়ের ব্যবস্থা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ধরা পড়েছে ৪ বাংলাদেশি। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা সোনা ও স্মার্টফোন চোরাচালানের চেষ্টা করেছিলেন। এ সময় তাদের কাছ থেকে প্রায় ১ লাখ ৮৮ হাজার মালয়েশিয়ান রিঙ্গিত বা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৪ লাখ টাকার সোনা ও স্মার্টফোন জব্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেনারী অধিকার নিয়ে তুমুল বিতর্কের মুখে পড়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি তাঁর এক্স হ্যান্ডলে একটি ভিডিও রিপোস্ট করার পর এই বিতর্ক শুরু হয়। ভিডিওতে একটি খ্রিষ্টান জাতীয়তাবাদী গির্জার একাধিক যাজককে নারীদের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়ার পক্ষে কথা বলতে দেখা যায়।
২ ঘণ্টা আগে