জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের তথ্যমতে, চলতি বছর ১৩ আগস্ট পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র মাল্টায় অন্তত ২৩১ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী পৌঁছেছেন। এর মধ্যে শুধু বাংলাদেশেরই রয়েছেন ১৪৯ জন।
এ বিষয়ে আজ শুক্রবার টাইমস অব মাল্টার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর মাল্টায় ৭৫ জন শরণার্থী গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। আর ২০২১ সালে ৪৫৮ জন এবং ২০২০ সালে ২ হাজার ৪৫ সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এসব শরণার্থীর ৮৪ শতাংশই লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগরে যাত্রা শুরু করেছিলেন। বাকিরা তিউনিসিয়া থেকে।
হিসাব করে দেখা গেছে, চলতি বছর মাল্টায় পা রাখা শরণার্থীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশই বাংলাদেশি (১৪৯ জন)। এ ছাড়া অন্যদের মধ্যে সিরিয়ান ছিল ২১ জন, গিনি থেকে গেছেন ১৯, ক্যামেরুন থেকে ১৭, মিসরীয় ১৩, সুদান থেকে ৫ জন এবং ফিলিস্তিন ও দক্ষিণ সুদান থেকে গেছেন তিনজন করে। এ ছাড়া মারাত্মক অসুস্থ হওয়ার কারণে নিবন্ধন বইয়ে একজন কোনো তথ্যই দিতে পারেননি।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার তথ্যমতে, গত বছরও মাল্টায় যাওয়া শরণার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশিরাই ছিলেন সবচেয়ে বেশি; প্রায় ৫১ শতাংশ। অন্যদের মধ্যে সিরিয়ান ছিল ২৮ শতাংশ এবং মিসরীয় ছিল ৮ শতাংশ।
চলতি বছর মাল্টায় যাওয়া ২৩১ জনের মধ্যে ১৯৫ জনই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ। এ ছাড়া বাকিদের মধ্যে ১৬ জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী এবং ২০ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশু। শিশুদের মধ্যে দুজন প্রাপ্তবয়স্কদের সঙ্গী হিসেবে আছে।
গত ৩ জুলাই এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মাল্টায় যেসব শরণার্থী বর্তমানে অবস্থান করছেন, তাঁদের মধ্যে ২২৭ জন একটি খোলা অভ্যর্থনা কেন্দ্রে বসবাস করছিলেন। এ ছাড়া আরও অন্তত ২১০ জন কমিউনিটি আকারে বাস করছেন। খোলা অভ্যর্থনা কেন্দ্র যারা বসবাস করছিলেন, তাঁদের ৬৯ শতাংশই (১৫৬ জন) পুরুষ এবং এই কেন্দ্রের ৯২ শতাংশই হাল ফার ট্যান্ট ভিলেজে অস্থায়ীভাবে বাস করছিলেন।
আরেকটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি বছরের প্রথমার্ধে ২৮২ জন শরণার্থী দেশটিতে আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। মূলত বাংলাদেশ, সুদান ও সিরিয়া থেকে যাওয়া মানুষেরাই আশ্রয় গ্রহণের জন্য সবচেয়ে বেশি আবেদন করেছেন।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআরের তথ্যমতে, চলতি বছর ১৩ আগস্ট পর্যন্ত ভূমধ্যসাগরের দ্বীপরাষ্ট্র মাল্টায় অন্তত ২৩১ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী পৌঁছেছেন। এর মধ্যে শুধু বাংলাদেশেরই রয়েছেন ১৪৯ জন।
এ বিষয়ে আজ শুক্রবার টাইমস অব মাল্টার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বছর মাল্টায় ৭৫ জন শরণার্থী গিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন। আর ২০২১ সালে ৪৫৮ জন এবং ২০২০ সালে ২ হাজার ৪৫ সেখানে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন। এসব শরণার্থীর ৮৪ শতাংশই লিবিয়া থেকে ভূমধ্যসাগরে যাত্রা শুরু করেছিলেন। বাকিরা তিউনিসিয়া থেকে।
হিসাব করে দেখা গেছে, চলতি বছর মাল্টায় পা রাখা শরণার্থীদের মধ্যে ৬৫ শতাংশই বাংলাদেশি (১৪৯ জন)। এ ছাড়া অন্যদের মধ্যে সিরিয়ান ছিল ২১ জন, গিনি থেকে গেছেন ১৯, ক্যামেরুন থেকে ১৭, মিসরীয় ১৩, সুদান থেকে ৫ জন এবং ফিলিস্তিন ও দক্ষিণ সুদান থেকে গেছেন তিনজন করে। এ ছাড়া মারাত্মক অসুস্থ হওয়ার কারণে নিবন্ধন বইয়ে একজন কোনো তথ্যই দিতে পারেননি।
জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থার তথ্যমতে, গত বছরও মাল্টায় যাওয়া শরণার্থীদের মধ্যে বাংলাদেশিরাই ছিলেন সবচেয়ে বেশি; প্রায় ৫১ শতাংশ। অন্যদের মধ্যে সিরিয়ান ছিল ২৮ শতাংশ এবং মিসরীয় ছিল ৮ শতাংশ।
চলতি বছর মাল্টায় যাওয়া ২৩১ জনের মধ্যে ১৯৫ জনই প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ। এ ছাড়া বাকিদের মধ্যে ১৬ জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী এবং ২০ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশু। শিশুদের মধ্যে দুজন প্রাপ্তবয়স্কদের সঙ্গী হিসেবে আছে।
গত ৩ জুলাই এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মাল্টায় যেসব শরণার্থী বর্তমানে অবস্থান করছেন, তাঁদের মধ্যে ২২৭ জন একটি খোলা অভ্যর্থনা কেন্দ্রে বসবাস করছিলেন। এ ছাড়া আরও অন্তত ২১০ জন কমিউনিটি আকারে বাস করছেন। খোলা অভ্যর্থনা কেন্দ্র যারা বসবাস করছিলেন, তাঁদের ৬৯ শতাংশই (১৫৬ জন) পুরুষ এবং এই কেন্দ্রের ৯২ শতাংশই হাল ফার ট্যান্ট ভিলেজে অস্থায়ীভাবে বাস করছিলেন।
আরেকটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, চলতি বছরের প্রথমার্ধে ২৮২ জন শরণার্থী দেশটিতে আশ্রয়ের জন্য আবেদন করেছেন। মূলত বাংলাদেশ, সুদান ও সিরিয়া থেকে যাওয়া মানুষেরাই আশ্রয় গ্রহণের জন্য সবচেয়ে বেশি আবেদন করেছেন।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১০ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে