ব্রিটেনে বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। ফলে তাদের এখন ১৫০ কোটি পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা প্রায়) কর দিতে হবে। অন্যদিকে সরকারি বিদ্যালয়গুলোর বাজেট বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির বরাতে গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
বামপন্থী লেবার পার্টি সরকার ঘোষণা দিয়েছে, আগামী বুধবার থেকে বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল করা হবে। এ থেকে পাওয়া কর সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থার তহবিলে যুক্ত হবে।
গতকাল রোববার অর্থমন্ত্রী রেচেল রিভস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এখন সময় এসেছে, বিষয়গুলো ভিন্নভাবে করার। এই তহবিল আমাদের দেশের সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে যাবে, যেখানে দেশের ৯৪ শতাংশ শিশু পড়াশোনা করে।’
বিগত বছরগুলোতে ব্রিটেনে শিক্ষার সুযোগে বৈষম্য বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর টিউশন ফিতে ২০ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) যুক্ত হবে। সে অর্থ সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে হাজার হাজার নতুন শিক্ষক নিয়োগ এবং শিক্ষার মান উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে।
লেবার পার্টির নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যেই ছিল এই নীতি। গত অক্টোবরে তাদের প্রথম বাজেটে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়। স্টারমারের সরকার আশা করছে, ২০২৫–২৬ অর্থবছরে এ খাতে ১৫০ কোটি পাউন্ড রাজস্ব আসবে। পরবর্তীতে ২০২৯–৩০ সালের মধ্যে তা বেড়ে ১৭০ কোটি পাউন্ডে পৌঁছাবে। এ অর্থ দিয়ে সরকারি শিক্ষা খাতে ৬ হাজার ৫০০ নতুন শিক্ষক নিয়োগ করতে ব্যবহৃত হবে।
ব্রিটেনের বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর জোট ইনডিপেনডেন্ট স্কুল কাউন্সিল (আইএসসি) থেকে জানা যায়, বিদ্যালয়গুলোর প্রতি বছর টিউশন ফি থেকে আয় গড়ে ১৮ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৭১ হাজার টাকা)। সরকারের কর অব্যাহতি বাতিলের পর এই ফি প্রায় ১০ শতাংশ বাড়বে।
শিক্ষামন্ত্রী ব্রিজেট ফিলিপসন বলেন, ‘উচ্চ ও বাড়তি মান শুধু তাদের জন্য হতে পারে না, যারা তা বহন করতে সক্ষম।’
অনেকে বলছেন, সরকারের এই পদক্ষেপে সরকারি বিদ্যালয়গুলোর ওপর চাপ বাড়বে। বাড়বে সরকারি খরচও।
তবে বিভিন্ন গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা। ইনস্টিটিউট ফর ফিসক্যাল স্টাডিজ বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আসলে কমে যাবে, কারণ জনসংখ্যা কমবে।
কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে, কনজারভেটিভ পার্টির শাসনের ১৪ বছরে বেসরকারি ও সরকারি বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৈষম্য ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।
ব্রিটেনে বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল করা হয়েছে। ফলে তাদের এখন ১৫০ কোটি পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২২ হাজার ৫৮৪ কোটি টাকা প্রায়) কর দিতে হবে। অন্যদিকে সরকারি বিদ্যালয়গুলোর বাজেট বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির বরাতে গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
বামপন্থী লেবার পার্টি সরকার ঘোষণা দিয়েছে, আগামী বুধবার থেকে বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর কর অব্যাহতি সুবিধা বাতিল করা হবে। এ থেকে পাওয়া কর সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থার তহবিলে যুক্ত হবে।
গতকাল রোববার অর্থমন্ত্রী রেচেল রিভস এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এখন সময় এসেছে, বিষয়গুলো ভিন্নভাবে করার। এই তহবিল আমাদের দেশের সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে যাবে, যেখানে দেশের ৯৪ শতাংশ শিশু পড়াশোনা করে।’
বিগত বছরগুলোতে ব্রিটেনে শিক্ষার সুযোগে বৈষম্য বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটির সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আগামী ১ জানুয়ারি থেকে বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর টিউশন ফিতে ২০ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) যুক্ত হবে। সে অর্থ সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে হাজার হাজার নতুন শিক্ষক নিয়োগ এবং শিক্ষার মান উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে।
লেবার পার্টির নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির মধ্যেই ছিল এই নীতি। গত অক্টোবরে তাদের প্রথম বাজেটে এটি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়। স্টারমারের সরকার আশা করছে, ২০২৫–২৬ অর্থবছরে এ খাতে ১৫০ কোটি পাউন্ড রাজস্ব আসবে। পরবর্তীতে ২০২৯–৩০ সালের মধ্যে তা বেড়ে ১৭০ কোটি পাউন্ডে পৌঁছাবে। এ অর্থ দিয়ে সরকারি শিক্ষা খাতে ৬ হাজার ৫০০ নতুন শিক্ষক নিয়োগ করতে ব্যবহৃত হবে।
ব্রিটেনের বেসরকারি বিদ্যালয়গুলোর জোট ইনডিপেনডেন্ট স্কুল কাউন্সিল (আইএসসি) থেকে জানা যায়, বিদ্যালয়গুলোর প্রতি বছর টিউশন ফি থেকে আয় গড়ে ১৮ হাজার পাউন্ড (বাংলাদেশি মুদ্রায় ২ লাখ ৭১ হাজার টাকা)। সরকারের কর অব্যাহতি বাতিলের পর এই ফি প্রায় ১০ শতাংশ বাড়বে।
শিক্ষামন্ত্রী ব্রিজেট ফিলিপসন বলেন, ‘উচ্চ ও বাড়তি মান শুধু তাদের জন্য হতে পারে না, যারা তা বহন করতে সক্ষম।’
অনেকে বলছেন, সরকারের এই পদক্ষেপে সরকারি বিদ্যালয়গুলোর ওপর চাপ বাড়বে। বাড়বে সরকারি খরচও।
তবে বিভিন্ন গবেষণা বলছে ভিন্ন কথা। ইনস্টিটিউট ফর ফিসক্যাল স্টাডিজ বলছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সরকারি বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা আসলে কমে যাবে, কারণ জনসংখ্যা কমবে।
কিছু গবেষণায় উঠে এসেছে, কনজারভেটিভ পার্টির শাসনের ১৪ বছরে বেসরকারি ও সরকারি বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বৈষম্য ব্যাপকভাবে বেড়ে গেছে।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৬ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে