একটি সরকারি বৈঠকের পর স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মারাত্মক আহত অবস্থায় পরে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সিএনএন। বর্তমানে তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্লোভাকিয়ার হ্যান্ডলোভা শহরে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ফিকোকে প্রথমে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হেলিকপ্টারে করে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে বানস্কা বাইস্ট্রিকার প্রধান ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এ বিষয়ে স্লোভাক প্রধানমন্ত্রীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, ‘ফিকোকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। তাকে একাধিকবার গুলি করা হয়েছে এবং বর্তমানে তার জীবন হুমকির মধ্যে। পরের কয়েক ঘণ্টা গভীর পর্যবেক্ষণে থাকবেন তিনি।’
স্লোভাকিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা টিএএসআর জানিয়েছে, সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল থেকে আটক করেছে।
সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি বিশেষ প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রী ফিকোকে রাজধানী ব্রাতিস্লাভা থেকে হ্যান্ডলোভায় যেতে হয়েছিল। ব্রাতিস্লাভা থেকে হ্যান্ডলোভা প্রায় দুই ঘণ্টার পথ।
৫৯ বছর বয়সী ফিকোর ওপর হামলাকে ‘নিষ্ঠুর এবং বেপরোয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছেন স্লোভাকিয়ার প্রেসিডেন্ট জুজানা কাপুতোভা। ফেসবুকে তিনি এই হামলার নিন্দা লিখেছেন, ‘আমি বিস্মিত। আমি রবার্তো ফিকোকে এই সংকটময় অবস্থা থেকে পুনরুদ্ধার করার জন্য সমস্ত শক্তি কামনা করছি।’
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে পুতিনকে সমর্থন করা ফিকো এক দশকেরও বেশি সময় ধরে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
ইউরোপীয় নেতারা তাৎক্ষণিকভাবে ফিকোর ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেইন টুইট করেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর ওপর জঘন্য হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের সমাজে এই ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। প্রধানমন্ত্রী ফিকো ও তাঁর পরিবারের পাশে আছি।’
ফিকোর ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী অরবান লিখেছেন, ‘আমার বন্ধু প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর বিরুদ্ধে জঘন্য হামলায় আমি গভীরভাবে মর্মাহত। আমরা তার সুস্থতা ও দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি! ঈশ্বর তাকে এবং তার দেশের মঙ্গল করুন!’
একটি সরকারি বৈঠকের পর স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মারাত্মক আহত অবস্থায় পরে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সিএনএন। বর্তমানে তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে রয়েছেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্লোভাকিয়ার হ্যান্ডলোভা শহরে গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর ফিকোকে প্রথমে একটি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে হেলিকপ্টারে করে প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূরে বানস্কা বাইস্ট্রিকার প্রধান ট্রমা সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়।
এ বিষয়ে স্লোভাক প্রধানমন্ত্রীর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, ‘ফিকোকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছিল। তাকে একাধিকবার গুলি করা হয়েছে এবং বর্তমানে তার জীবন হুমকির মধ্যে। পরের কয়েক ঘণ্টা গভীর পর্যবেক্ষণে থাকবেন তিনি।’
স্লোভাকিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা টিএএসআর জানিয়েছে, সন্দেহভাজন বন্দুকধারীকে আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল থেকে আটক করেছে।
সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একটি বিশেষ প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রী ফিকোকে রাজধানী ব্রাতিস্লাভা থেকে হ্যান্ডলোভায় যেতে হয়েছিল। ব্রাতিস্লাভা থেকে হ্যান্ডলোভা প্রায় দুই ঘণ্টার পথ।
৫৯ বছর বয়সী ফিকোর ওপর হামলাকে ‘নিষ্ঠুর এবং বেপরোয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছেন স্লোভাকিয়ার প্রেসিডেন্ট জুজানা কাপুতোভা। ফেসবুকে তিনি এই হামলার নিন্দা লিখেছেন, ‘আমি বিস্মিত। আমি রবার্তো ফিকোকে এই সংকটময় অবস্থা থেকে পুনরুদ্ধার করার জন্য সমস্ত শক্তি কামনা করছি।’
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে পুতিনকে সমর্থন করা ফিকো এক দশকেরও বেশি সময় ধরে স্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি তৃতীয় দফায় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
ইউরোপীয় নেতারা তাৎক্ষণিকভাবে ফিকোর ওপর হামলার নিন্দা জানিয়েছেন। ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেইন টুইট করেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর ওপর জঘন্য হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের সমাজে এই ধরনের সহিংসতার কোনো স্থান নেই। প্রধানমন্ত্রী ফিকো ও তাঁর পরিবারের পাশে আছি।’
ফিকোর ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে পরিচিত হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী অরবান লিখেছেন, ‘আমার বন্ধু প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকোর বিরুদ্ধে জঘন্য হামলায় আমি গভীরভাবে মর্মাহত। আমরা তার সুস্থতা ও দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি! ঈশ্বর তাকে এবং তার দেশের মঙ্গল করুন!’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইস্টার সানডে উপলক্ষে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেছেন। রুশ টেলিভিশনে প্রচারিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা জানান। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৮ মিনিট আগেপারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গত এক দশক ধরে চলা উত্তেজনা নিরসনে এবার ইতালির রোমে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে ওয়াশিংটন ও তেহেরান। শনিবার (১৯ এপ্রিল) এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। কূটনৈতিক পর্যায়ের এই বৈঠক ব্যর্থ হলে ইরানে হামলা চালানো হবে বলে হুমকি দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান নাগরিক অস্থিরতা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের ঝুঁকির কারণে ভ্রমণের পরিকল্পনা পুনর্বিবেচনার পরামর্শ দিয়েছে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্ট। যুক্তরাষ্ট্র নিজের দেশের নাগরিকদের বাংলাদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লেভেল-৩ বা ত্রিস্তরীয় সতর্কবার্তা জারি করেছে। কোনো দেশে ভ্রমণের বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যখন
৩ ঘণ্টা আগেভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ বিষয়ে নিজের ভেরিফায়েড এক্স অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হিন্দু সংখ্যালঘুদের পদ্ধতিগত নিপীড়নের অংশ। আগের ঘটনাগুলোর অপরাধীরা শাস্তি ছাড়াই ঘুরে বেড়াচ্ছে।’
৬ ঘণ্টা আগে