যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবার সত্যিই চাপের মুখে পড়ে গেছেন। তাঁর সরকারের দুই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ঋষি সুনাক ও সাজিদ জাভিদ গত মঙ্গলবার পদত্যাগ করেছেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী যেভাবে সরকার পরিচালনা করছেন, তা তাঁরা সহ্য করতে পারছেন না।
বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না বরিস জনসনের। পার্টিগেট কেলেঙ্কারির রেশ কাটতে না কাটতেই এবার যৌন হয়রানির অভিযোগে অভিযুক্ত এক নেতাকে ডেপুটি চিফ হুইপের দায়িত্বে নিয়োজিত করেছিলেন জনসন। যদিও তিনি এর জন্য ক্ষমাও প্রার্থনা করেছেন। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি, তাঁর দুর্গে ফাটল ধরেছে।
বরিসের নিজ দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপি অ্যান্ড্রু ব্রিজেন বলেছেন, ‘হুইপবিষয়ক বিতর্ক সুনাক ও জাভিদের পদত্যাগে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে। বরিসের পদত্যাগের সময় এসেছে। অবশ্য তিনি চাইলে তাঁর মেয়াদ আরও খানিকটা সময় বাড়াতেই পারেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি ও আমাদের দলীয় অনেক এমপিই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে, আগামী গ্রীষ্মে দলীয় প্রধান নির্বাচনের আগেই তাঁকে সরে যেতে হবে। তিনি যত দ্রুত যাবেন তত মঙ্গল।’
এই পদত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান ও ফিন্যান্সিয়াল টাইমস বলেছে, ‘বরিস জনসনের প্রধানমন্ত্রিত্ব হুমকির মুখে।’ এদের চেয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে দেশটির ট্যাবলয়েড ডেইলি মেইল প্রশ্ন রেখে বলেছে, ‘বরিসের মতো পিচ্ছিল রাজনীতিবিদ কি এই পরিস্থিতি উতরে যেতে পারবেন?’
এর মাত্র মাসখানিক আগে বরিস তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব অল্পের জন্য উতরে যান।
তবে বরিস জনসন এই সংকট উতরে যাবেন বলেই আশা। তাঁর দৃঢ় সমর্থক ও মন্ত্রিসভার সদস্য জ্যাকব রীস মগ দুই মন্ত্রীর পদত্যাগকে ছোটখাটো ইস্যু বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তবে তিনি উড়িয়ে দিলেও সুনাকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশটি আরও সংকটে পড়তে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। দেশটিতে এরই মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিকট ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। নতুন অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাবিকে বেশ দুর্দশার মধ্য দিয়ে যেতে হতে পারে বলেও ধারণা করছেন অনেকে।
একের পর এক কেলেঙ্কারি এবং দলীয় নেতাদের বিদ্রোহের কারণে বেশ বিপাকেই পড়েছেন বরিস জনসন। তাঁর নিজ দল ছাড়াও বিরোধীদেরও তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি তিনি। বিরোধীদলীয় নেতা কিয়ের স্টার্মার বলেছেন, এটি এখন পরিষ্কার যে সরকারের পতন হতে যাচ্ছে। তবে সরকারের পতন বা পরিবর্তন কবে এবং কীভাবে হবে, তা জানার জন্য আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এবার সত্যিই চাপের মুখে পড়ে গেছেন। তাঁর সরকারের দুই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী ঋষি সুনাক ও সাজিদ জাভিদ গত মঙ্গলবার পদত্যাগ করেছেন। সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী যেভাবে সরকার পরিচালনা করছেন, তা তাঁরা সহ্য করতে পারছেন না।
বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না বরিস জনসনের। পার্টিগেট কেলেঙ্কারির রেশ কাটতে না কাটতেই এবার যৌন হয়রানির অভিযোগে অভিযুক্ত এক নেতাকে ডেপুটি চিফ হুইপের দায়িত্বে নিয়োজিত করেছিলেন জনসন। যদিও তিনি এর জন্য ক্ষমাও প্রার্থনা করেছেন। কিন্তু তাতেও শেষ রক্ষা হয়নি, তাঁর দুর্গে ফাটল ধরেছে।
বরিসের নিজ দল কনজারভেটিভ পার্টির এমপি অ্যান্ড্রু ব্রিজেন বলেছেন, ‘হুইপবিষয়ক বিতর্ক সুনাক ও জাভিদের পদত্যাগে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে। বরিসের পদত্যাগের সময় এসেছে। অবশ্য তিনি চাইলে তাঁর মেয়াদ আরও খানিকটা সময় বাড়াতেই পারেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি ও আমাদের দলীয় অনেক এমপিই দৃঢ়প্রতিজ্ঞ যে, আগামী গ্রীষ্মে দলীয় প্রধান নির্বাচনের আগেই তাঁকে সরে যেতে হবে। তিনি যত দ্রুত যাবেন তত মঙ্গল।’
এই পদত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান ও ফিন্যান্সিয়াল টাইমস বলেছে, ‘বরিস জনসনের প্রধানমন্ত্রিত্ব হুমকির মুখে।’ এদের চেয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে দেশটির ট্যাবলয়েড ডেইলি মেইল প্রশ্ন রেখে বলেছে, ‘বরিসের মতো পিচ্ছিল রাজনীতিবিদ কি এই পরিস্থিতি উতরে যেতে পারবেন?’
এর মাত্র মাসখানিক আগে বরিস তাঁর বিরুদ্ধে আনা অনাস্থা প্রস্তাব অল্পের জন্য উতরে যান।
তবে বরিস জনসন এই সংকট উতরে যাবেন বলেই আশা। তাঁর দৃঢ় সমর্থক ও মন্ত্রিসভার সদস্য জ্যাকব রীস মগ দুই মন্ত্রীর পদত্যাগকে ছোটখাটো ইস্যু বলে উড়িয়ে দিয়েছেন। তবে তিনি উড়িয়ে দিলেও সুনাকের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে দেশটি আরও সংকটে পড়তে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। দেশটিতে এরই মধ্যে মূল্যস্ফীতি নিকট ইতিহাসে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। নতুন অর্থমন্ত্রী নাদিম জাহাবিকে বেশ দুর্দশার মধ্য দিয়ে যেতে হতে পারে বলেও ধারণা করছেন অনেকে।
একের পর এক কেলেঙ্কারি এবং দলীয় নেতাদের বিদ্রোহের কারণে বেশ বিপাকেই পড়েছেন বরিস জনসন। তাঁর নিজ দল ছাড়াও বিরোধীদেরও তীব্র সমালোচনার মুখোমুখি তিনি। বিরোধীদলীয় নেতা কিয়ের স্টার্মার বলেছেন, এটি এখন পরিষ্কার যে সরকারের পতন হতে যাচ্ছে। তবে সরকারের পতন বা পরিবর্তন কবে এবং কীভাবে হবে, তা জানার জন্য আরও কিছুটা সময় অপেক্ষা করতে হবে।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৮ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৯ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে