আকস্মিকভাবে ব্রিটেনের জাতীয় নির্বাচন তথা পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। তিনি জানিয়েছেন, আগামী ৪ জুলাই, বুধবার ব্রিটেনে পরবর্তী পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। অনেকে ধারণা করছেন, এবারের নির্বাচনে বিরোধী দল লেবার পার্টি ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ তথা টোরি পার্টিকে হারিয়ে দিতে পারে। তবে সুনাক আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ জনগণ আবারও তাঁর দলকেই বেছে নেবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টানা ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টির তরফ থেকে এমন এক সময়ে এই আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হলো—যখন বিরোধী দল লেবার পার্টি জনমত জরিপে টোরি পার্টির চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে। তার পরও অনেকটাই ভাগ্যের সঙ্গে জুয়া খেলতেই যেন ৪৪ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এই ঘোষণা দিলেন।
লন্ডনের ওয়েস্ট মিনস্টারের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে ঋষি সুনাক যখন সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা করছিলেন, সে সময় বিরোধী দল লেবার পার্টির সদস্যরা তাঁর পাশেই চিৎকার করে বিক্ষোভ করছিলেন। ফলে সংবাদ সম্মেলনে ঋষি সুনাককে কথা বলার জন্য একপ্রকার চিৎকার করতে হচ্ছিল।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী হিসেবে ঋষি সুনাক তাঁর ও সরকারের সফলতা তুলে ধরনে। তিনি বলেন, ‘এখনই সময় ব্রিটিশদের ভবিষ্যৎ বেছে নেওয়ার।’ এ সময় তিনি ক্ষমতায় অপরিচিত বিরোধীদলীয় নেতা কিয়ের স্টারমারের তুলনায় নিজেকে স্থিতিশীল হিসেবে উল্লেখ করেন।
ঋষি সুনাক বলেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহজুড়ে আমি প্রতিটি ব্রিটিশের ভোট (কনজারভেটিভ পার্টির পক্ষে) নিশ্চিত করার জন্য জানপ্রাণ দিয়ে লড়ব। আমি আপনাদের আস্থা অর্জন করব এবং প্রমাণ করব যে শুধু আমার নেতৃত্বে কনজারভেটিভ সরকার আপনাদের কষ্টার্জিত অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে না।’
বিরোধীদলীয় নেতা কিয়ের স্টারমারের প্রতি আক্রমণ শাণিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কিয়ের স্টারমার সব সময় সংকটের বিষয়ে সোজা পথ অনুসরণ করেন এবং তাঁর কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই। এর অর্থ হলো—তাদের (লেবার পার্টি ক্ষমতায় এলে) সঙ্গে আপনাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।’
আকস্মিকভাবে ব্রিটেনের জাতীয় নির্বাচন তথা পার্লামেন্ট নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। তিনি জানিয়েছেন, আগামী ৪ জুলাই, বুধবার ব্রিটেনে পরবর্তী পার্লামেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। অনেকে ধারণা করছেন, এবারের নির্বাচনে বিরোধী দল লেবার পার্টি ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ তথা টোরি পার্টিকে হারিয়ে দিতে পারে। তবে সুনাক আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ জনগণ আবারও তাঁর দলকেই বেছে নেবে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টানা ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা কনজারভেটিভ পার্টির তরফ থেকে এমন এক সময়ে এই আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেওয়া হলো—যখন বিরোধী দল লেবার পার্টি জনমত জরিপে টোরি পার্টির চেয়ে অনেকটাই এগিয়ে। তার পরও অনেকটাই ভাগ্যের সঙ্গে জুয়া খেলতেই যেন ৪৪ বছর বয়সী প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এই ঘোষণা দিলেন।
লন্ডনের ওয়েস্ট মিনস্টারের ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে ঋষি সুনাক যখন সংবাদ সম্মেলনে জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা করছিলেন, সে সময় বিরোধী দল লেবার পার্টির সদস্যরা তাঁর পাশেই চিৎকার করে বিক্ষোভ করছিলেন। ফলে সংবাদ সম্মেলনে ঋষি সুনাককে কথা বলার জন্য একপ্রকার চিৎকার করতে হচ্ছিল।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী হিসেবে ঋষি সুনাক তাঁর ও সরকারের সফলতা তুলে ধরনে। তিনি বলেন, ‘এখনই সময় ব্রিটিশদের ভবিষ্যৎ বেছে নেওয়ার।’ এ সময় তিনি ক্ষমতায় অপরিচিত বিরোধীদলীয় নেতা কিয়ের স্টারমারের তুলনায় নিজেকে স্থিতিশীল হিসেবে উল্লেখ করেন।
ঋষি সুনাক বলেন, ‘আগামী কয়েক সপ্তাহজুড়ে আমি প্রতিটি ব্রিটিশের ভোট (কনজারভেটিভ পার্টির পক্ষে) নিশ্চিত করার জন্য জানপ্রাণ দিয়ে লড়ব। আমি আপনাদের আস্থা অর্জন করব এবং প্রমাণ করব যে শুধু আমার নেতৃত্বে কনজারভেটিভ সরকার আপনাদের কষ্টার্জিত অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে না।’
বিরোধীদলীয় নেতা কিয়ের স্টারমারের প্রতি আক্রমণ শাণিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কিয়ের স্টারমার সব সময় সংকটের বিষয়ে সোজা পথ অনুসরণ করেন এবং তাঁর কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই। এর অর্থ হলো—তাদের (লেবার পার্টি ক্ষমতায় এলে) সঙ্গে আপনাদের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে পড়বে।’
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৩ ঘণ্টা আগে