দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি জার্মানদের দখলদারির ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রায় ১ লাখ ৩০ কোটি মার্কিন ডলার দাবি করেছে পোল্যান্ড। এর মধ্যে রয়েছে হলোকাস্টের সময় ইহুদি নিধনের ঘটনাও।
আজ সোমবার পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সংক্রান্ত একটি সরকারি নোটে স্বাক্ষর করেছেন।
মন্ত্রী জেবিগনিউ রাউ গণমাধ্যমকে বলেছেন, নোটটি জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বর্তমানে ওয়ারশতে একটি নিরাপত্তা সম্মেলনে রয়েছেন জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক। সেখানে তাঁর সঙ্গে বৈঠকের প্রাক্কালে ক্ষতিপূরণের নোটে স্বাক্ষর করেন রাউ।
রাউ বলেন, ‘১৯৩৯-৪৫ পর্যন্ত দখলের প্রভাবগুলোর বিষয়ে উভয় পক্ষ থেকে কোনো বিলম্ব না করে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এবং এটি আমলে নেওয়া যে দখলদারির প্রভাব “স্থায়ী এবং জটিল”, এ ব্যাপারে আইনিভাবে বাধ্যতামূলক এবং সেই সঙ্গে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া সময়ের দাবি। এ বিষয়গুলোতে নোটে পোল্যান্ডের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ পেয়েছে।’
জার্মানি ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি লুট হওয়া শিল্পকর্ম এবং সংরক্ষণাগারগুলোর সমস্যা সমাধান করার বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পোল্যান্ডের বর্তমান ডানপন্থী সরকার জোর দিয়ে বলে আসছে, যুদ্ধের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির জন্য পোল্যান্ডের ক্ষতিপূরণ পাওনা আছে। তবে বার্লিন বলছে, পোল্যান্ডসহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে এরই মধ্যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে এবং এটি একটি মীমাংসিত বিষয়।
গত ১ সেপ্টেম্বর যুদ্ধের ৮৩ তম বার্ষিকীতে পোল্যান্ড সরকার ক্ষয়ক্ষতির ওপর একটি বিস্তৃত প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে ক্ষতির পরিমাণ ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি ডলার বলে নিরূপণ করা হয়।
গত টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বহু গ্রাম গ্রামে নৃশংসতা চালায় নাৎসি বাহিনী। এর মধ্যে অন্যতম ইহুদি অধ্যুষিত জেদওয়াবন গ্রাম। সেখানে ৩০০ জনের বেশি ইহুদিকে নাৎসি সমর্থক পোলদের দিয়ে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। জার্মান আগ্রাসনের সময় জেদওয়াবন ছিল তৃতীয় রাইখ এবং ইউএসএসআর (সোভিয়েত ইউনিয়ন) দখলদারের নিয়ন্ত্রণে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসি জার্মানদের দখলদারির ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রায় ১ লাখ ৩০ কোটি মার্কিন ডলার দাবি করেছে পোল্যান্ড। এর মধ্যে রয়েছে হলোকাস্টের সময় ইহুদি নিধনের ঘটনাও।
আজ সোমবার পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ সংক্রান্ত একটি সরকারি নোটে স্বাক্ষর করেছেন।
মন্ত্রী জেবিগনিউ রাউ গণমাধ্যমকে বলেছেন, নোটটি জার্মানির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে হস্তান্তর করা হবে। বর্তমানে ওয়ারশতে একটি নিরাপত্তা সম্মেলনে রয়েছেন জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবক। সেখানে তাঁর সঙ্গে বৈঠকের প্রাক্কালে ক্ষতিপূরণের নোটে স্বাক্ষর করেন রাউ।
রাউ বলেন, ‘১৯৩৯-৪৫ পর্যন্ত দখলের প্রভাবগুলোর বিষয়ে উভয় পক্ষ থেকে কোনো বিলম্ব না করে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। এবং এটি আমলে নেওয়া যে দখলদারির প্রভাব “স্থায়ী এবং জটিল”, এ ব্যাপারে আইনিভাবে বাধ্যতামূলক এবং সেই সঙ্গে বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া সময়ের দাবি। এ বিষয়গুলোতে নোটে পোল্যান্ডের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ পেয়েছে।’
জার্মানি ক্ষতিপূরণের পাশাপাশি লুট হওয়া শিল্পকর্ম এবং সংরক্ষণাগারগুলোর সমস্যা সমাধান করার বিষয়ও অন্তর্ভুক্ত থাকবে বলে জানিয়েছে পোলিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পোল্যান্ডের বর্তমান ডানপন্থী সরকার জোর দিয়ে বলে আসছে, যুদ্ধের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির জন্য পোল্যান্ডের ক্ষতিপূরণ পাওনা আছে। তবে বার্লিন বলছে, পোল্যান্ডসহ ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে এরই মধ্যে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হয়েছে এবং এটি একটি মীমাংসিত বিষয়।
গত ১ সেপ্টেম্বর যুদ্ধের ৮৩ তম বার্ষিকীতে পোল্যান্ড সরকার ক্ষয়ক্ষতির ওপর একটি বিস্তৃত প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে ক্ষতির পরিমাণ ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি ডলার বলে নিরূপণ করা হয়।
গত টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বহু গ্রাম গ্রামে নৃশংসতা চালায় নাৎসি বাহিনী। এর মধ্যে অন্যতম ইহুদি অধ্যুষিত জেদওয়াবন গ্রাম। সেখানে ৩০০ জনের বেশি ইহুদিকে নাৎসি সমর্থক পোলদের দিয়ে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয়। জার্মান আগ্রাসনের সময় জেদওয়াবন ছিল তৃতীয় রাইখ এবং ইউএসএসআর (সোভিয়েত ইউনিয়ন) দখলদারের নিয়ন্ত্রণে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
৯ মিনিট আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
২৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
১ ঘণ্টা আগে