রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর বাখমুত। সোমবারও অঞ্চলটিতে রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের খবর পাওয়া গেছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় পক্ষই হতাহতের কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
গত কয়েক মাস ধরে বাখমুত দখলের জন্য আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। শহরটির নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে প্রতিরোধ করে যাচ্ছে ইউক্রেনও। এখন পর্যন্ত শহরটির পশ্চিমাঞ্চল ইউক্রেনের সেনাদের দখলে রয়েছে। আর পূর্বাঞ্চল দখলের দাবি করেছে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনাবাহিনী ওয়াগনার। পূর্ব ও পশ্চিমকে আলাদা করা নদী বাখমুতকা এখন রণাঙ্গনে পরিণত হয়েছে।
ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন বলেছেন, ‘বাখমুতের পরিস্থিতি কঠিন। শত্রুদের সঙ্গে তীব্র লড়াই চলছে। আমরা যত শহরের কেন্দ্রের দিকে এগোচ্ছি লড়াই তত তীব্র হচ্ছে।’
মস্কো মনে করছে, বাখমুত দখলের মধ্য দিয়ে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষায় দুর্বলতা তৈরি হবে। এর মাধ্যমে পুরো দনবাস অঞ্চল দখলের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে রুশ সেনারা।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, গত কয়েক দিনে রণক্ষেত্রে রূপ নেওয়া বাখমুত লড়াইয়ে রাশিয়ার ১ হাজার ১০০ জনের বেশি সেনা নিহত হয়েছে। রোববার রাতে দেওয়া নিয়মিত ভিডিও ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, ‘মাত্র এক সপ্তাহের কম সময়ে, ৬ মার্চ থেকে বাখমুতে আমরা শত্রুপক্ষের ১ হাজার ১০০ জনের বেশি সেনাকে হত্যা করেছি। বাখমুতে রাশিয়াকে অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।’
অপরদিকে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দনেৎস্ক অঞ্চলে ২২০ ইউক্রেনীয় সেনা নিহত হয়েছে। এ ছাড়া শিগগিরই বাখমুত পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে ওয়াগনার।
গত কয়েক মাস ধরে চলমান সংঘাতে বাখমুতে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। তবে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা যাচাই করতে পারেনি রয়টার্স।
এরই মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। বাখমুত ছাড়াও ইউক্রেনের পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলে দুই পক্ষের সেনাদের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে।
রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর বাখমুত। সোমবারও অঞ্চলটিতে রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের খবর পাওয়া গেছে। রাশিয়া ও ইউক্রেন উভয় পক্ষই হতাহতের কথা জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
গত কয়েক মাস ধরে বাখমুত দখলের জন্য আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে রাশিয়া। শহরটির নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে প্রতিরোধ করে যাচ্ছে ইউক্রেনও। এখন পর্যন্ত শহরটির পশ্চিমাঞ্চল ইউক্রেনের সেনাদের দখলে রয়েছে। আর পূর্বাঞ্চল দখলের দাবি করেছে রাশিয়ার ভাড়াটে সেনাবাহিনী ওয়াগনার। পূর্ব ও পশ্চিমকে আলাদা করা নদী বাখমুতকা এখন রণাঙ্গনে পরিণত হয়েছে।
ওয়াগনার গ্রুপের প্রধান ইয়েভজেনি প্রিগোজিন বলেছেন, ‘বাখমুতের পরিস্থিতি কঠিন। শত্রুদের সঙ্গে তীব্র লড়াই চলছে। আমরা যত শহরের কেন্দ্রের দিকে এগোচ্ছি লড়াই তত তীব্র হচ্ছে।’
মস্কো মনে করছে, বাখমুত দখলের মধ্য দিয়ে ইউক্রেনীয় প্রতিরক্ষায় দুর্বলতা তৈরি হবে। এর মাধ্যমে পুরো দনবাস অঞ্চল দখলের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে রুশ সেনারা।
এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, গত কয়েক দিনে রণক্ষেত্রে রূপ নেওয়া বাখমুত লড়াইয়ে রাশিয়ার ১ হাজার ১০০ জনের বেশি সেনা নিহত হয়েছে। রোববার রাতে দেওয়া নিয়মিত ভিডিও ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, ‘মাত্র এক সপ্তাহের কম সময়ে, ৬ মার্চ থেকে বাখমুতে আমরা শত্রুপক্ষের ১ হাজার ১০০ জনের বেশি সেনাকে হত্যা করেছি। বাখমুতে রাশিয়াকে অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে।’
অপরদিকে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দনেৎস্ক অঞ্চলে ২২০ ইউক্রেনীয় সেনা নিহত হয়েছে। এ ছাড়া শিগগিরই বাখমুত পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার প্রত্যাশার কথা জানিয়েছে ওয়াগনার।
গত কয়েক মাস ধরে চলমান সংঘাতে বাখমুতে হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির কথা স্বীকার করছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। তবে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা যাচাই করতে পারেনি রয়টার্স।
এরই মধ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের এক বছর পূর্ণ হয়েছে। বাখমুত ছাড়াও ইউক্রেনের পূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলে দুই পক্ষের সেনাদের মধ্যে লড়াই অব্যাহত রয়েছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে