রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ব্রিটিশ রাজ জেল্লা হারাবে বলেই মনে করছেন অনেকে। খোদ যুক্তরাজ্যেই এই রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন অনেকে।
এক জরিপে দেখা গেছে, ব্রিটেনে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ভবিষ্যতেও থাকা উচিত বলে মনে করেন ৬২ শতাংশ ব্রিটিশ। আর এর বিরুদ্ধে ২২ শতাংশ। ১৬ শতাংশ মানুষ এ নিয়ে ভাবছেন না।
এ ছাড়া দেখা যাচ্ছে, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ৭৪ শতাংশ ব্রিটেনে রাজতন্ত্র চান। এই হার কিন্তু প্রজন্মান্তরে কমছে। একেবারে তরুণ অর্থাৎ ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মাত্র ২৪ শতাংশ রাজতন্ত্রের পক্ষে। নিউইয়র্ক টাইমসের শিরোনামই বলছে, রানির মৃত্যুতে শোকের অনুষ্ঠানে লন্ডনে প্রজন্মের মধ্যে বিভেদটা খুব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
মজার ব্যাপার হলো, ২৮ বছর আগে যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসও একসময় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন। যদিও রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক দল কনজারভেটিভ (টোরি) পার্টি থেকেই প্রধানমন্ত্রী হলেন তিনি।
১৯৯৪ সালে লিবারেল ডেমোক্র্যাটদের সম্মেলনে লিজ ট্রাস এক জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়েছিলেন। বক্তৃতায় তিনি স্পষ্ট করে রাজতন্ত্রের অবসানের পক্ষে অবস্থান ব্যক্ত করেন। সেই লিজ ট্রাসই এখন কনজারভেটিভ পার্টি থেকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কিছুদিন আগেই রানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি।
ছাত্রজীবনে তুখোড় রাজনীতিক ছিলেন লিজ ট্রাস। ইংল্যান্ডের তৃতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাট দলের হয়ে কাজ করতেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার আগে ১৯৯৬ সালে তিনি কনজারভেটিভ পার্টিতে যোগ দেন।
রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর ব্রিটিশ রাজ জেল্লা হারাবে বলেই মনে করছেন অনেকে। খোদ যুক্তরাজ্যেই এই রাজতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন অনেকে।
এক জরিপে দেখা গেছে, ব্রিটেনে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র ভবিষ্যতেও থাকা উচিত বলে মনে করেন ৬২ শতাংশ ব্রিটিশ। আর এর বিরুদ্ধে ২২ শতাংশ। ১৬ শতাংশ মানুষ এ নিয়ে ভাবছেন না।
এ ছাড়া দেখা যাচ্ছে, ৬৫ বছরের বেশি বয়সীদের ৭৪ শতাংশ ব্রিটেনে রাজতন্ত্র চান। এই হার কিন্তু প্রজন্মান্তরে কমছে। একেবারে তরুণ অর্থাৎ ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মাত্র ২৪ শতাংশ রাজতন্ত্রের পক্ষে। নিউইয়র্ক টাইমসের শিরোনামই বলছে, রানির মৃত্যুতে শোকের অনুষ্ঠানে লন্ডনে প্রজন্মের মধ্যে বিভেদটা খুব স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
মজার ব্যাপার হলো, ২৮ বছর আগে যুক্তরাজ্যের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসও একসময় রাজতন্ত্রের বিরুদ্ধে কথা বলেছিলেন। যদিও রাজপরিবারের ঘনিষ্ঠ রাজনৈতিক দল কনজারভেটিভ (টোরি) পার্টি থেকেই প্রধানমন্ত্রী হলেন তিনি।
১৯৯৪ সালে লিবারেল ডেমোক্র্যাটদের সম্মেলনে লিজ ট্রাস এক জ্বালাময়ী বক্তৃতা দিয়েছিলেন। বক্তৃতায় তিনি স্পষ্ট করে রাজতন্ত্রের অবসানের পক্ষে অবস্থান ব্যক্ত করেন। সেই লিজ ট্রাসই এখন কনজারভেটিভ পার্টি থেকে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কিছুদিন আগেই রানির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন তিনি।
ছাত্রজীবনে তুখোড় রাজনীতিক ছিলেন লিজ ট্রাস। ইংল্যান্ডের তৃতীয় বৃহত্তম রাজনৈতিক দল লিবারেল ডেমোক্র্যাট দলের হয়ে কাজ করতেন। তবে মতপার্থক্যের কারণে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করার আগে ১৯৯৬ সালে তিনি কনজারভেটিভ পার্টিতে যোগ দেন।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে