আফগানিস্তানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার দৃঢ় ইঙ্গিত দিয়েছে চীন। বেইজিং তালেবানকে ‘শক্তিশালী সমর্থনের’ ইঙ্গিত দিয়ে জানিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির বৈধ সরকার তালেবানকে স্বীকৃতির বিষয়টি ‘উপযুক্ত পরিস্থিতিতেই’ আসবে। শুক্রবার হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই গত বৃহস্পতিবার আফগানিস্তান বিষয়ে দুই দিনব্যাপী বৈঠক শেষে দেশটিতে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারে ‘শর্ত সাপেক্ষে’ অনুমোদনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। চীনের তরফ থেকে এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ন করার দায়ে যুক্তরাষ্ট্রকে আভিযুক্ত করেছেন।
চীনের আনহুই প্রদেশে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আফগানিস্তানের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওয়াং বলেছিলেন, আফগানিস্তানকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে বাদ দেওয়া উচিত নয় এবং কোনোভাবেই দেশটিকে ব্যর্থ দেশের তালিকায় ঠেলে দেওয়া উচিত নয়।
ওয়াং ই বলেন, ‘আফগানিস্তান বহু বছর ধরে যুদ্ধে ভুগছে এবং বিশ্ব উন্নয়নের গতি থেকে পিছিয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি চলতে দেওয়া উচিত নয়। আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকার অন্যান্য দেশের সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে তার প্রতিবেশী দেশগুলো সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই, জাতিগত গোষ্ঠীগুলির মধ্যে পুনর্মিলন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার এবং নারী ও শিশুদের অধিকার সুরক্ষায় আরও অগ্রগতি আশা করছে।’
ওপরের সমস্যাগুলো সমাধানে অবিরাম প্রচেষ্টা প্রয়োজন উল্লেখ করে ওয়াং ই বলেন, ‘এটি বিশ্বাস করা হয় যে আফগান সরকারের কূটনৈতিক স্বীকৃতি আসবে যখন উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি হবে এবং সব পক্ষের উদ্বেগকে আরও দারুণভাবে মূল্যায়ন করা হবে। আমরা আশা করি যে, আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকার সঠিক পথে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ ও দৃঢ় প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।’
আফগানিস্তানে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার দৃঢ় ইঙ্গিত দিয়েছে চীন। বেইজিং তালেবানকে ‘শক্তিশালী সমর্থনের’ ইঙ্গিত দিয়ে জানিয়েছে, যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটির বৈধ সরকার তালেবানকে স্বীকৃতির বিষয়টি ‘উপযুক্ত পরিস্থিতিতেই’ আসবে। শুক্রবার হংকংভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই গত বৃহস্পতিবার আফগানিস্তান বিষয়ে দুই দিনব্যাপী বৈঠক শেষে দেশটিতে ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারে ‘শর্ত সাপেক্ষে’ অনুমোদনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। চীনের তরফ থেকে এই ঘোষণা এমন এক সময়ে এল, যখন আফগানিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তাঁর দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সার্বভৌমত্বকে ক্ষুণ্ন করার দায়ে যুক্তরাষ্ট্রকে আভিযুক্ত করেছেন।
চীনের আনহুই প্রদেশে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও আফগানিস্তানের প্রতিবেশী কয়েকটি দেশের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওয়াং বলেছিলেন, আফগানিস্তানকে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় থেকে বাদ দেওয়া উচিত নয় এবং কোনোভাবেই দেশটিকে ব্যর্থ দেশের তালিকায় ঠেলে দেওয়া উচিত নয়।
ওয়াং ই বলেন, ‘আফগানিস্তান বহু বছর ধরে যুদ্ধে ভুগছে এবং বিশ্ব উন্নয়নের গতি থেকে পিছিয়ে পড়েছে। এই পরিস্থিতি চলতে দেওয়া উচিত নয়। আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকার অন্যান্য দেশের সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে ইতিবাচক মনোভাব দেখিয়েছে। তবে তার প্রতিবেশী দেশগুলো সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াই, জাতিগত গোষ্ঠীগুলির মধ্যে পুনর্মিলন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার এবং নারী ও শিশুদের অধিকার সুরক্ষায় আরও অগ্রগতি আশা করছে।’
ওপরের সমস্যাগুলো সমাধানে অবিরাম প্রচেষ্টা প্রয়োজন উল্লেখ করে ওয়াং ই বলেন, ‘এটি বিশ্বাস করা হয় যে আফগান সরকারের কূটনৈতিক স্বীকৃতি আসবে যখন উপযুক্ত পরিস্থিতি তৈরি হবে এবং সব পক্ষের উদ্বেগকে আরও দারুণভাবে মূল্যায়ন করা হবে। আমরা আশা করি যে, আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকার সঠিক পথে দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ ও দৃঢ় প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।’
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১১ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১২ ঘণ্টা আগে