অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর আরোপিত শুল্ক পুরোপুরি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে চীন। বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান। এ পরিস্থিতিতেই চীন এই আহ্বান জানিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন। কিন্তু চীনের আমদানির ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ করেন। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে ভুল সংশোধন করে শুল্ক তুলে নিতে বলছি। পারস্পরিক সম্মানের পথে ফিরে আসুন।’
এদিকে গত শুক্রবার ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা করে, প্রযুক্তিপণ্যসহ কিছু পণ্যের ওপর শুল্ক মওকুফ করা হবে। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে স্মার্টফোন, কম্পিউটার এবং সেমিকন্ডাক্টর, যেগুলোর বড় অংশই চীনে তৈরি হয়। তবে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রোববার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তকে ‘ছোট পদক্ষেপ’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। একই সঙ্গে তারা জানিয়েছে, এ সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে তারা মূল্যায়ন করছে।
তবে এই ছাড়ের ঘোষণায় পর শুল্কের কারণে দাম বাড়ার আশঙ্কায় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তাদের মধ্যে যে উদ্বেগ ছিল, তা কিছুটা প্রশমিত হয়েছে। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে চলমান সুরক্ষাবাদী অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত এখনো পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএসের ‘ফেস দ্য নেশন’ অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘এ মুহূর্তে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যে কোনো বৈঠকের পরিকল্পনা নেই।’ তাই ধারণা করা হচ্ছে, সহজেই এ বাণিজ্যযুদ্ধ থামবে না।
চলতি মাসের শুরুতে ট্রাম্প প্রথমে চীনা পণ্যের ওপর ৫৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। পরে তা বাড়িয়ে বর্তমানে ১৪৫ শতাংশে উন্নীত করা হয়। এর পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ, পরে ৮৪ শতাংশ এবং সর্বশেষ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। সর্বশেষ এই শুল্ক কার্যকর হয়েছে শনিবার।
নতুন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়ে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র শুল্কযুদ্ধ বা বাণিজ্যযুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে চীনও শেষ পর্যন্ত লড়বে।’
শনিবার রাতে ফ্লোরিডার মায়ামিতে সফরকালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, নতুন শুল্ক ছাড়ের বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে আগামী সপ্তাহের শুরুতে। তিনি আরও জানান, তাঁর এই নীতি বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থার বৈষম্য দূর করবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কর্মসংস্থান ও শিল্পকারখানা ফিরিয়ে আনবে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে তাঁর আরোপিত শুল্ক পুরোপুরি বাতিল করার আহ্বান জানিয়েছে চীন। বিশ্বের দুই বৃহৎ অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্যযুদ্ধ চলমান। এ পরিস্থিতিতেই চীন এই আহ্বান জানিয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সম্প্রতি ট্রাম্প বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ওপর আরোপিত শুল্ক ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন। কিন্তু চীনের আমদানির ওপর শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫ শতাংশ করেন। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে ভুল সংশোধন করে শুল্ক তুলে নিতে বলছি। পারস্পরিক সম্মানের পথে ফিরে আসুন।’
এদিকে গত শুক্রবার ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণা করে, প্রযুক্তিপণ্যসহ কিছু পণ্যের ওপর শুল্ক মওকুফ করা হবে। এসব পণ্যের মধ্যে রয়েছে স্মার্টফোন, কম্পিউটার এবং সেমিকন্ডাক্টর, যেগুলোর বড় অংশই চীনে তৈরি হয়। তবে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় রোববার এক বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রের এ সিদ্ধান্তকে ‘ছোট পদক্ষেপ’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। একই সঙ্গে তারা জানিয়েছে, এ সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে তারা মূল্যায়ন করছে।
তবে এই ছাড়ের ঘোষণায় পর শুল্কের কারণে দাম বাড়ার আশঙ্কায় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তাদের মধ্যে যে উদ্বেগ ছিল, তা কিছুটা প্রশমিত হয়েছে। কিন্তু দুই দেশের মধ্যে চলমান সুরক্ষাবাদী অবস্থান থেকে বেরিয়ে আসার ইঙ্গিত এখনো পাওয়া যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিবিএসের ‘ফেস দ্য নেশন’ অনুষ্ঠানে এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, ‘এ মুহূর্তে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যে কোনো বৈঠকের পরিকল্পনা নেই।’ তাই ধারণা করা হচ্ছে, সহজেই এ বাণিজ্যযুদ্ধ থামবে না।
চলতি মাসের শুরুতে ট্রাম্প প্রথমে চীনা পণ্যের ওপর ৫৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। পরে তা বাড়িয়ে বর্তমানে ১৪৫ শতাংশে উন্নীত করা হয়। এর পাল্টা পদক্ষেপ হিসেবে চীনও মার্কিন পণ্যের ওপর ৩৪ শতাংশ, পরে ৮৪ শতাংশ এবং সর্বশেষ ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। সর্বশেষ এই শুল্ক কার্যকর হয়েছে শনিবার।
নতুন শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়ে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র শুল্কযুদ্ধ বা বাণিজ্যযুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে চীনও শেষ পর্যন্ত লড়বে।’
শনিবার রাতে ফ্লোরিডার মায়ামিতে সফরকালে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানান, নতুন শুল্ক ছাড়ের বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে আগামী সপ্তাহের শুরুতে। তিনি আরও জানান, তাঁর এই নীতি বৈশ্বিক বাণিজ্য ব্যবস্থার বৈষম্য দূর করবে এবং যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কর্মসংস্থান ও শিল্পকারখানা ফিরিয়ে আনবে।
ইয়েমেনি ভূখণ্ডে যুক্তরাষ্ট্রের চলমান অভিযানে এ পর্যন্ত মোট ১২৩ জন নিহত হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই বেসামরিক নাগরিক। ইয়েমেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে গতকাল সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সম্প্রচারমাধ্যম আল–জাজিরা।
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের তালিকায় ইরাককে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচটি দেশের একটি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। দেশটি নিয়মিত ধূলিঝড়, প্রচণ্ড গরম এবং পানির সংকটের মুখোমুখি হয়। এর আগে ২০২২ সালে এক ভয়াবহ ধূলিঝড়ে একজনের মৃত্যু হয় এবং ৫ হাজারেরও বেশি মানুষ শ্বাসজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ও যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে প্রতিনিয়ত বাড়ছে নিহতের সংখ্যা। সর্বশেষ হিসাব অনুসারে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫১ হাজারে। এ ছাড়া, এখনো নিখোঁজ ১১ হাজারের বেশি মানুষ। সব মিলিয়ে, গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ বলছে নিহতের সংখ্যা...
৩ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনপন্থী বিক্ষোভ দমনে হোয়াইট হাউসের শর্ত পূরণে অস্বীকৃত জানানোয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বরাদ্দ ২ দশমিক ২ বিলিয়ন (২২০ কোটি) ডলারের ফেডারেল তহবিল স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। আজ মঙ্গলবার, ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে