চীনের গুয়াংজি প্রদেশে ১৩৩ জন আরোহী নিয়ে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের এক দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এমনকি উদ্ধারের আশাও ক্ষীণ হয়ে আসছে। হতাহতের সংখ্যা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি এবং কেউ বেঁচে নেই বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিবিসি জানায়, দেশটির গুয়াংজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অপেক্ষার প্রহর গুনছে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটির আরোহীদের পরিবার ও বন্ধুরা। যদিও উড়োজাহাজে থাকা যাত্রী ও ক্রুদের পরিচয় এখনো শনাক্ত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।
চীনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটির যাত্রীদের মধ্যে এক কিশোরসহ ছয়জনের একটি দল ছিল; যারা একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে গুয়াংজিতে যাচ্ছিল। বিমানবন্দরে উদ্বিগ্ন এক নারী জানান, তাঁর বোন ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা ওই দলে ছিল এবং তিনিও যাওয়ার জন্য টিকিট বুক করেছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত আগের ফ্লাইটে চলে যান।
বিমানবন্দরে থাকা আরেক ব্যক্তি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, তিনি মিস্টার ট্যান নামের এক যাত্রীর সহকর্মী। ট্যান ওই ফ্লাইটে ছিলেন তা নিশ্চিত হওয়ার পর তিনি ট্যানের পরিবারের কাছে দুঃসংবাদটি জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁরা কান্নাকাটি করছিলেন। ট্যানের মা বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে এটি ঘটেছে। তাঁর ছেলের বয়স মাত্র ২৯ বছর।’
চীনের দক্ষিণে গুয়াংজি প্রদেশের পার্বত্য এলাকায় ঘন বনাঞ্চলে গতকাল সোমবার চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইনসের ফ্লাইট এমইউ-৫৭৩৫ বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার পর তাতে আগুন ধরে যায়। চীনা কর্তৃপক্ষ এ ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে। এখন পর্যন্ত উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের সঠিক কারণ জানা যায়নি।
দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাতে বিবিসি জানায়, বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজটি পাহাড়ের ঢালে বিধ্বস্ত হয়ে আগুন ধরে যায় এবং বিভিন্ন অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। কয়েক শ উদ্ধারকর্মী অভিযান চালালেও দুর্গম বনাঞ্চলের মধ্যে ধ্বংসাবশেষ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়নি। উড়োজাহাজের ভাঙা অংশ, কাপড়ের টুকরোসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বড় এলাকাজুড়ে।
চীনা রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এই পরিস্থিতিকে ‘দুঃখজনক’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেছে, ‘সম্ভবত আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই। উড়োজাহাজটি চীনের কুনমিং থেকে গুয়াংজু যাওয়ার পথে ‘দুর্ঘটনা’র শিকার হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’
চীনে এক যুগের মধ্যে সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা এটি। এর আগে ২০১০ সালে হেনান এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট বিধ্বস্ত হয়ে ৯৬ আরোহীর মধ্যে ৪৪ জনের প্রাণহানি হয়েছিল।
চীনের গুয়াংজি প্রদেশে ১৩৩ জন আরোহী নিয়ে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের এক দিন পেরিয়ে গেলেও কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। এমনকি উদ্ধারের আশাও ক্ষীণ হয়ে আসছে। হতাহতের সংখ্যা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি এবং কেউ বেঁচে নেই বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিবিসি জানায়, দেশটির গুয়াংজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অপেক্ষার প্রহর গুনছে বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটির আরোহীদের পরিবার ও বন্ধুরা। যদিও উড়োজাহাজে থাকা যাত্রী ও ক্রুদের পরিচয় এখনো শনাক্ত করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।
চীনের স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে জানা যায়, বিধ্বস্ত উড়োজাহাজটির যাত্রীদের মধ্যে এক কিশোরসহ ছয়জনের একটি দল ছিল; যারা একটি অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় যোগ দিতে গুয়াংজিতে যাচ্ছিল। বিমানবন্দরে উদ্বিগ্ন এক নারী জানান, তাঁর বোন ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা ওই দলে ছিল এবং তিনিও যাওয়ার জন্য টিকিট বুক করেছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত আগের ফ্লাইটে চলে যান।
বিমানবন্দরে থাকা আরেক ব্যক্তি বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, তিনি মিস্টার ট্যান নামের এক যাত্রীর সহকর্মী। ট্যান ওই ফ্লাইটে ছিলেন তা নিশ্চিত হওয়ার পর তিনি ট্যানের পরিবারের কাছে দুঃসংবাদটি জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁরা কান্নাকাটি করছিলেন। ট্যানের মা বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে এটি ঘটেছে। তাঁর ছেলের বয়স মাত্র ২৯ বছর।’
চীনের দক্ষিণে গুয়াংজি প্রদেশের পার্বত্য এলাকায় ঘন বনাঞ্চলে গতকাল সোমবার চায়না ইস্টার্ন এয়ারলাইনসের ফ্লাইট এমইউ-৫৭৩৫ বিধ্বস্ত হয়। বিধ্বস্ত হওয়ার পর তাতে আগুন ধরে যায়। চীনা কর্তৃপক্ষ এ ঘটনাকে দুর্ঘটনা বলে উল্লেখ করেছে। এখন পর্যন্ত উড়োজাহাজ বিধ্বস্তের সঠিক কারণ জানা যায়নি।
দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের বরাতে বিবিসি জানায়, বোয়িং ৭৩৭-৮০০ উড়োজাহাজটি পাহাড়ের ঢালে বিধ্বস্ত হয়ে আগুন ধরে যায় এবং বিভিন্ন অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে। কয়েক শ উদ্ধারকর্মী অভিযান চালালেও দুর্গম বনাঞ্চলের মধ্যে ধ্বংসাবশেষ ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যায়নি। উড়োজাহাজের ভাঙা অংশ, কাপড়ের টুকরোসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র সেখানে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে বড় এলাকাজুড়ে।
চীনা রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম এই পরিস্থিতিকে ‘দুঃখজনক’ হিসেবে বর্ণনা করে বলেছে, ‘সম্ভবত আরোহীদের কেউ বেঁচে নেই। উড়োজাহাজটি চীনের কুনমিং থেকে গুয়াংজু যাওয়ার পথে ‘দুর্ঘটনা’র শিকার হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।’
চীনে এক যুগের মধ্যে সবচেয়ে বড় উড়োজাহাজ দুর্ঘটনা এটি। এর আগে ২০১০ সালে হেনান এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইট বিধ্বস্ত হয়ে ৯৬ আরোহীর মধ্যে ৪৪ জনের প্রাণহানি হয়েছিল।
‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
১২ মিনিট আগেসৌভাগ্য কাকে বলে, তারই যেন প্রমাণ পেলেন বাংলাদেশি তরুণ মোহাম্মদ খোরশেদ আলম। সংযুক্ত আরব আমিরাতের জনপ্রিয় লটারি বিগ টিকিটে প্রথমবার অংশ নিয়েই জিতে নিয়েছেন ৫০ হাজার দিরহাম, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৬ লাখ টাকারও বেশি। আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেমিশিগানের ট্র্যাভার্স সিটিতে একটি ওয়ালমার্ট স্টোরে ছুরিকাঘাতে অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে শহরটির কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে একজনকে আটক করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার বলেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দুই বিবদমান প্রতিবেশী কম্বোডিয়া ও থাইল্যান্ডের নেতারা অবিলম্বে দেখা করে আলোচনার মাধ্যমে দ্রুত যুদ্ধবিরতি কার্যকরের বিষয়ে একমত হয়েছেন। ৩ দিন ধরে চলা সীমান্ত সংঘাতের পর শান্তি স্থাপনে মধ্যস্থতা করার চেষ্টার অংশ হি
৩ ঘণ্টা আগে