চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে না। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠককালে সি এই বিপৎসীমাগুলো তুলে ধরেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, সি চিন পিং বলেন, ‘দুটি প্রধান দেশ হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কারও উচিত নয় অপর দেশকে নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করা, শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে দমন করা বা উন্নয়নের বৈধ অধিকার কেড়ে নিয়ে নিজেদের নেতৃত্ব টিকিয়ে রাখা।’ তিনি চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার বিরুদ্ধে সতর্ক করেন।
সি চিন পিং বলেন, ‘নতুন কোনো স্নায়ুযুদ্ধ করা উচিত নয় এবং তা কখনো জেতাও যাবে না। চীনকে ঠেকানোর চেষ্টা অযৌক্তিক, অগ্রহণযোগ্য এবং তা ব্যর্থ হবে।’ চীনের নেতা জোর দিয়ে আরও বলেন, ‘দুই দেশের উচিত সমানভাবে একে অপরকে সম্মান করা।’
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বড় শক্তিগুলোর মধ্যে পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। তবে কিছু মৌলিক স্বার্থকে শ্রদ্ধা করা জরুরি। তাইওয়ান ইস্যু, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার, চীনের পথ ও পদ্ধতি এবং উন্নয়নের অধিকার—এগুলো চীনের চারটি সীমারেখা। এগুলো অতিক্রম করা যাবে না। এগুলো চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নিরাপত্তার রক্ষাকবচ।’
চীনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘দুই দেশ যদি একে অপরকে অংশীদার ও বন্ধু হিসেবে দেখে এবং অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা এড়ায়, তবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সম্ভব।’
যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে ‘এক চীন নীতি’ মেনে চলে। তবে তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা, অস্ত্র বিক্রি এবং সম্ভাব্য চীনা হামলার ক্ষেত্রে সামরিক সহায়তার প্রতিশ্রুতিও যুক্তরাষ্ট্রের নীতির অংশ। চীন এসব বিষয়কে নিজেদের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন মনে করে।
এ সময় সি জানান, তিনি নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে কঠোর বাণিজ্য নীতি গ্রহণের অঙ্গীকার করেন। প্রথম প্রেসিডেন্সির সময় চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করেন ট্রাম্প। উভয় দেশই একে অপরের পণ্যে শুল্ক আরোপ করে। বাইডেন প্রশাসনও ট্রাম্পের শুরু করা নীতিগুলো অব্যাহত রেখেছে।
এর আগে, ২০২৩ সালে সান ফ্রান্সিসকোতে এপেক সম্মেলনে সি ও বাইডেনের সর্বশেষ বৈঠক হয়। সেই বৈঠক ছিল প্রায় চার ঘণ্টার। তবে চীনের গুপ্তচর বেলুন ইস্যুর পর এই আলোচনার মাঝপথেই বাইডেন বেরিয়ে আসেন এবং পরে সংবাদ সম্মেলনে সিকে দ্বিতীয়বারের মতো ‘স্বৈরশাসক’ বলে মন্তব্য করেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সুস্থ ও ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার জন্য চারটি সীমারেখা নির্ধারণ করেছেন। যেগুলো অতিক্রম করা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য উচিত হবে না। গতকাল শনিবার পেরুর রাজধানী লিমায় এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠককালে সি এই বিপৎসীমাগুলো তুলে ধরেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, সি চিন পিং বলেন, ‘দুটি প্রধান দেশ হিসেবে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের কারও উচিত নয় অপর দেশকে নিজের ইচ্ছা অনুযায়ী ঢেলে সাজানোর চেষ্টা করা, শক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে দমন করা বা উন্নয়নের বৈধ অধিকার কেড়ে নিয়ে নিজেদের নেতৃত্ব টিকিয়ে রাখা।’ তিনি চীনের অর্থনৈতিক উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করার বিরুদ্ধে সতর্ক করেন।
সি চিন পিং বলেন, ‘নতুন কোনো স্নায়ুযুদ্ধ করা উচিত নয় এবং তা কখনো জেতাও যাবে না। চীনকে ঠেকানোর চেষ্টা অযৌক্তিক, অগ্রহণযোগ্য এবং তা ব্যর্থ হবে।’ চীনের নেতা জোর দিয়ে আরও বলেন, ‘দুই দেশের উচিত সমানভাবে একে অপরকে সম্মান করা।’
চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘বড় শক্তিগুলোর মধ্যে পার্থক্য থাকা স্বাভাবিক। তবে কিছু মৌলিক স্বার্থকে শ্রদ্ধা করা জরুরি। তাইওয়ান ইস্যু, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার, চীনের পথ ও পদ্ধতি এবং উন্নয়নের অধিকার—এগুলো চীনের চারটি সীমারেখা। এগুলো অতিক্রম করা যাবে না। এগুলো চীন-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের নিরাপত্তার রক্ষাকবচ।’
চীনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘দুই দেশ যদি একে অপরকে অংশীদার ও বন্ধু হিসেবে দেখে এবং অপ্রয়োজনীয় প্রতিযোগিতা এড়ায়, তবে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সম্ভব।’
যুক্তরাষ্ট্র আনুষ্ঠানিকভাবে ‘এক চীন নীতি’ মেনে চলে। তবে তাইওয়ানের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখা, অস্ত্র বিক্রি এবং সম্ভাব্য চীনা হামলার ক্ষেত্রে সামরিক সহায়তার প্রতিশ্রুতিও যুক্তরাষ্ট্রের নীতির অংশ। চীন এসব বিষয়কে নিজেদের সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন মনে করে।
এ সময় সি জানান, তিনি নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত। নির্বাচনী প্রচারণার সময় ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্বার্থ রক্ষায় বিশেষ করে চীনের বিরুদ্ধে কঠোর বাণিজ্য নীতি গ্রহণের অঙ্গীকার করেন। প্রথম প্রেসিডেন্সির সময় চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ শুরু করেন ট্রাম্প। উভয় দেশই একে অপরের পণ্যে শুল্ক আরোপ করে। বাইডেন প্রশাসনও ট্রাম্পের শুরু করা নীতিগুলো অব্যাহত রেখেছে।
এর আগে, ২০২৩ সালে সান ফ্রান্সিসকোতে এপেক সম্মেলনে সি ও বাইডেনের সর্বশেষ বৈঠক হয়। সেই বৈঠক ছিল প্রায় চার ঘণ্টার। তবে চীনের গুপ্তচর বেলুন ইস্যুর পর এই আলোচনার মাঝপথেই বাইডেন বেরিয়ে আসেন এবং পরে সংবাদ সম্মেলনে সিকে দ্বিতীয়বারের মতো ‘স্বৈরশাসক’ বলে মন্তব্য করেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যুক্তরাজ্যে পাকাপাকিভাবে থাকতে শুরু করেছেন জনপ্রিয় মার্কিন তারকা এলেন ডিজেনেরাস। বহুদিন ধরেই এ কথা শোনা গেলেও এবার নিজেই এর সত্যতা নিশ্চিত করলেন এই তারকা।
১৭ মিনিট আগেভারতের মুম্বাইয়ে ২০০৬ সালের ট্রেন বিস্ফোরণে ১৮৯ জন নিহত ও ৮০০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়। সেই ঘটনার পর ১৯ বছর পর বোম্বে হাইকোর্ট সেই হামলায় নিম্ন আদালতে দোষী সাব্যস্ত ১২ জনকেই খালাস দিয়েছে। ২০১৫ সালে মুম্বাইয়ের একটি আদালত এই ১২ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে।
৩১ মিনিট আগেসৌদি আরব সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা দিয়েছে। দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা জানিয়েছে, সৌদি আরব ২০৩০ সালের মধ্যে স্বল্প খরচের একটি নতুন জাতীয় বিমান পরিবহন সংস্থা প্রতিষ্ঠা করার পরিকল্পনা নিয়েছে। এই নতুন বিমান সংস্থাটির বিমান বহরে মোট ৪৫টি উড়োজাহাজ থাকবে। এটি সৌদি আরবের বিমান পরিবহন খাতকে আরও...
২ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি চরমে পৌঁছালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মাস্ক মালিকানাধীন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সঙ্গে সব সরকারি চুক্তি বাতিলের হুমকি দেন। তবে, বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ পর্যালোচনায় উঠে এসেছে এই চুক্তিগুলো বাতিল করা কার্যত অসম্ভব, এবং তা করলে দেশের মহা
৩ ঘণ্টা আগে