মিয়ানমারের ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স হিসেবে পরিচিত তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। দেশটির সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ ঘোষণা দেওয়া হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদ্রোহী গোষ্ঠী তিনটি হলো—মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ)। এই গোষ্ঠীগুলো মিয়ানমারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিপুল পরিমাণ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে বর্তমানে।
গত ২ সেপ্টেম্বর তাদের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। মিয়ানমারের বিদ্যমান অ্যান্টি-টেররিস্ট ল-এর অধীনে এসব গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ বিষয়ে স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যে বা যারা এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে তারাও সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে বলে বিবেচনা করা হবে।’
সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো গত বছরের শেষ দিকে একটি বড় আক্রমণ শুরু করার জন্য ‘থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ গঠন করে। মূলত ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জেনারেলদের অপসারণের লক্ষ্যে এই সামরিক জোট গঠিত হয়। এই গোষ্ঠীর যোদ্ধারা চীন ও থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের কিছু অংশে, সেই সঙ্গে পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে বিশাল অংশ দখল করে নিয়েছে।
এদিকে, রাখাইনে আরাকান আর্মি ছাড়াও পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ) কেন্দ্রীয় মান্দালয় অঞ্চলে উল্লেখযোগ্যভাবে অগ্রসর হয়েছে। পিডিএফ মূলত জান্তা বাহিনীর দ্বারা ক্ষমতাচ্যুত নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত বিরোধী জাতীয় ঐক্যের সরকারের (এনইউজি) সশস্ত্র শাখা। জান্তা সরকার ২০২১ সালের মে মাসেই এনইউজিকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।
মিয়ানমারের ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স হিসেবে পরিচিত তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। দেশটির সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ ঘোষণা দেওয়া হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিদ্রোহী গোষ্ঠী তিনটি হলো—মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তা’আং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ)। এই গোষ্ঠীগুলো মিয়ানমারের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বিপুল পরিমাণ ভূখণ্ড নিয়ন্ত্রণ করছে বর্তমানে।
গত ২ সেপ্টেম্বর তাদের সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে ঘোষণা করা হয়। মিয়ানমারের বিদ্যমান অ্যান্টি-টেররিস্ট ল-এর অধীনে এসব গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এ বিষয়ে স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিল এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘যে বা যারা এসব গোষ্ঠীর সঙ্গে কাজ করবে তারাও সন্ত্রাসী কার্যক্রম করছে বলে বিবেচনা করা হবে।’
সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো গত বছরের শেষ দিকে একটি বড় আক্রমণ শুরু করার জন্য ‘থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স’ গঠন করে। মূলত ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে মিয়ানমারের রাষ্ট্রক্ষমতা দখলকারী জেনারেলদের অপসারণের লক্ষ্যে এই সামরিক জোট গঠিত হয়। এই গোষ্ঠীর যোদ্ধারা চীন ও থাইল্যান্ডের সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের কিছু অংশে, সেই সঙ্গে পশ্চিম রাখাইন রাজ্যে বিশাল অংশ দখল করে নিয়েছে।
এদিকে, রাখাইনে আরাকান আর্মি ছাড়াও পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ) কেন্দ্রীয় মান্দালয় অঞ্চলে উল্লেখযোগ্যভাবে অগ্রসর হয়েছে। পিডিএফ মূলত জান্তা বাহিনীর দ্বারা ক্ষমতাচ্যুত নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত বিরোধী জাতীয় ঐক্যের সরকারের (এনইউজি) সশস্ত্র শাখা। জান্তা সরকার ২০২১ সালের মে মাসেই এনইউজিকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।
হিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
২৭ মিনিট আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৩ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
৩ ঘণ্টা আগে