অনলাইন ডেস্ক
তালেবান ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানের গণমাধ্যমে দুর্দশা চলছে। তালেবান সরকারের পক্ষ থেকে যা পাঠানো হয় তাই প্রকাশ করতে হচ্ছে আফগান গণমাধ্যমগুলো কর্তৃপক্ষকে। পাশাপাশি আফগানিস্তানের জাতীয় ব্যক্তিত্বদের বিরোধী কিছু প্রকাশ করলেও তালেবানের রোষানলে পড়তে হচ্ছে আফগান সংবাদমাধ্যমগুলোকে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
আফগান বার্তা সংস্থা টিওএলও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, আশরাফ গনির সরকারের পতনের পর থেকে আফগানিস্তানের ১৫০টি গণমাধ্যম বন্ধ হয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, তালেবান গণমাধ্যমের 'তথ্যের অধিকারে' ক্রমাগত অনুপ্রবেশ সৃষ্টি করে যা সংবাদকর্মীদের কাজকে বাধাগ্রস্ত করেছে।
এ ছাড়া আফগানিস্তানের বেশ কিছু বিখ্যাত সংবাদপত্র বাধ্য হয়ে তাদের ছাপা সংস্করণ বন্ধ করে অনলাইন সংস্করণে চলছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক দুর্দশার কারণে এই পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে, তালেবানবিরোধী আন্দোলনের খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদের আটক করে নির্যাতন করে।
তালেবান ক্ষমতায় আসার পর মানবিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। তবে ক্ষমতায় আসার পর সংবাদকর্মীদের হত্যা, নির্যাতন, অত্যাচার করে তারা সেই প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে।
আফগানিস্তানের প্রাইভেট টিভি চ্যানেলের খবরের আধেয়তেও (কনটেন্ট) পরিবর্তন এসেছে। নিউজ বুলেটিন, রাজনৈতিক বিতর্কের পরিবর্তে তালেবান সরকারের পছন্দমতো কনটেন্ট দেখানো হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক মিডিয়া ওয়াচডগ কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টেও (সিপিজে) তালেবানের হাতে আটক আফগান সাংবাদিকদের মুক্তি দাবি করেছে।
তালেবান ক্ষমতায় আসার আগেই গত মাসের প্রথম সপ্তাহে তৎকালীন আফগানিস্তান সরকারের তথ্য মিডিয়া কেন্দ্রের পরিচালক দাওয়া খান মেনাপালকে হত্যা করা হয়। দুই দিন পর আফগান রেডিও পাক্তিয়া ঘাগের সাংবাদিক তুফান ওমরকেও হত্যা করে তালেবান। কাবুল নিয়ন্ত্রণের পর তালেবান সাংবাদিকদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা শুরু করে। আফগানিস্তানে অনেক সাংবাদিকই তালেবানের হাতে নির্যাতিত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়া পোস্ট।
তালেবান ক্ষমতায় আসার পর আফগানিস্তানের গণমাধ্যমে দুর্দশা চলছে। তালেবান সরকারের পক্ষ থেকে যা পাঠানো হয় তাই প্রকাশ করতে হচ্ছে আফগান গণমাধ্যমগুলো কর্তৃপক্ষকে। পাশাপাশি আফগানিস্তানের জাতীয় ব্যক্তিত্বদের বিরোধী কিছু প্রকাশ করলেও তালেবানের রোষানলে পড়তে হচ্ছে আফগান সংবাদমাধ্যমগুলোকে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনে এমনটি বলা হয়েছে।
আফগান বার্তা সংস্থা টিওএলও নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, আশরাফ গনির সরকারের পতনের পর থেকে আফগানিস্তানের ১৫০টি গণমাধ্যম বন্ধ হয়েছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, তালেবান গণমাধ্যমের 'তথ্যের অধিকারে' ক্রমাগত অনুপ্রবেশ সৃষ্টি করে যা সংবাদকর্মীদের কাজকে বাধাগ্রস্ত করেছে।
এ ছাড়া আফগানিস্তানের বেশ কিছু বিখ্যাত সংবাদপত্র বাধ্য হয়ে তাদের ছাপা সংস্করণ বন্ধ করে অনলাইন সংস্করণে চলছে। এর কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক দুর্দশার কারণে এই পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে।
চলতি মাসের শুরুতে, তালেবানবিরোধী আন্দোলনের খবর সংগ্রহ করতে যাওয়া সাংবাদিকদের আটক করে নির্যাতন করে।
তালেবান ক্ষমতায় আসার পর মানবিক মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। তবে ক্ষমতায় আসার পর সংবাদকর্মীদের হত্যা, নির্যাতন, অত্যাচার করে তারা সেই প্রতিশ্রুতি ভেঙেছে।
আফগানিস্তানের প্রাইভেট টিভি চ্যানেলের খবরের আধেয়তেও (কনটেন্ট) পরিবর্তন এসেছে। নিউজ বুলেটিন, রাজনৈতিক বিতর্কের পরিবর্তে তালেবান সরকারের পছন্দমতো কনটেন্ট দেখানো হচ্ছে।
আন্তর্জাতিক মিডিয়া ওয়াচডগ কমিটি টু প্রটেক্ট জার্নালিস্টেও (সিপিজে) তালেবানের হাতে আটক আফগান সাংবাদিকদের মুক্তি দাবি করেছে।
তালেবান ক্ষমতায় আসার আগেই গত মাসের প্রথম সপ্তাহে তৎকালীন আফগানিস্তান সরকারের তথ্য মিডিয়া কেন্দ্রের পরিচালক দাওয়া খান মেনাপালকে হত্যা করা হয়। দুই দিন পর আফগান রেডিও পাক্তিয়া ঘাগের সাংবাদিক তুফান ওমরকেও হত্যা করে তালেবান। কাবুল নিয়ন্ত্রণের পর তালেবান সাংবাদিকদের খুঁজে খুঁজে হত্যা করা শুরু করে। আফগানিস্তানে অনেক সাংবাদিকই তালেবানের হাতে নির্যাতিত হয়েছেন বলে জানিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল আরাবিয়া পোস্ট।
প্রায় এক দশক আগে বাজারে এলেও ‘পোকেমন গো’ এখনো বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে বেশি আয় করা মোবাইল গেমগুলোর মধ্যে রয়েছে। প্রতি মাসে প্রায় ৩ কোটি খেলোয়াড় এই গেমটি খেলেন। এই গেমে খেলোয়াড়দের বাস্তব জগতে হাঁটতে হয় এবং ‘অগমেন্টেড রিয়্যালিটি’ (এআর) প্রযুক্তির মাধ্যমে তাঁদের ফোনের স্ক্রিনে পোকেমন চরিত্রগুলো দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে দুটি বই লিখেছেন মার্কিন বিনিয়োগকারী ও লেখক রবার্ট কিয়োসাকি। এবার তিনি সতর্ক করেছেন, বর্তমান মার্কিন শেয়ারবাজারের অস্থিরতা ইতিহাসের সবচেয়ে বড় ধসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যা ১৯২৯ সালের মহামন্দাকেও ছাড়িয়ে যাবে।
৪ ঘণ্টা আগেভারত আমেরিকান মদে ১৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে বলে জানিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লেভিট। শুধু মদ নয়, আমেরিকান বিভিন্ন কৃষিপণ্যের ওপরও ভারত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে বলে অভিযোগ করেন লেভিট। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের রাশিয়ার প্রতি সহানুভূতি একটি কৌশলগত একটি পদক্ষেপ হতে পারে। এই বিষয়ে যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্টের এক নিবন্ধে স্টিভ ব্যাননের সাম্প্রতিক একটি সাক্ষাৎকারের প্রসঙ্গ টেনেছেন লেখক মাইকেল শেরিডান।
৫ ঘণ্টা আগে