আসন্ন শীর্ষ সম্মেলনে মিয়ানমার জান্তা প্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আসিয়ান। তার পরিবর্তে সম্মেলনে মিয়ানমারের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন অরাজনৈতিক এক ব্যক্তি। শুক্রবার ভার্চ্যুয়াল এক বিশেষ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের নেতৃবৃন্দ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণার পাঁচ মাস পরও মিয়ানমারে অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। কারণ, জান্তা সরকার দেশটির বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংলাপ শুরুর পরিবর্তে উল্টো দমনপীড়ন চালাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিকভাবে এ অঞ্চলে আসিয়ানের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এতে দেশটির চলমান সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক কূটনীতিকেরা নাক গলাতে বাধ্য হচ্ছেন।
গত ১ ফেব্রুয়ারি দেশটির সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের নেতৃত্বে মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। ফলে অং সান সু চিকে হটিয়ে সেখানে এক দশকের অস্থায়ী গণতন্ত্রের অবসান হয়। এর পর থেকেই মিয়ানমারে অশান্তি বিরাজ করছে, যা আন্তর্জাতিকভাবে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
মিয়ানামার ১৯৯৭ সালে আসিয়ানে যোগ দেয়। এর পর থেকে দেশটিতে চলা সামরিকতন্ত্রের জন্য পশ্চিমারা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় আসিয়ানের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আসছে। আসিয়ানের নীতি হচ্ছে, সদস্য দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ বিষয়ের ওপর নাক না গলানো। তাই মীন অং হ্লাইংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ আন্তর্জাতিকভাবে আসিয়ানকে নতুনভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেটনো মারসুদি টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, মিয়ানমারে সুস্থ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে আসা না পর্যন্ত কোন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে দেশটির রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব বন্ধ রাখা উচিত।
মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন আবদুল্লাহ রয়টার্সকে জানিয়েছেন, আসিয়ানের পক্ষ থকে সংকট নিরসনে মিয়ানমারে আরিবান ইউসুফকে বিশেষ দূত হিসেবে পাঠানো হচ্ছে। আশা করছি, শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আসিয়ানকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি থেকে মিয়ানমার পিছু হটবে না।
এর আগে মিয়ানমার জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন রয়টার্সকে জানিয়েছিলেন, আসিয়ানের বিশেষ দূত আরিবানের মিয়ানমারে প্রবেশে কোনো বাধা না থাকলেও আন সান সু চির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে মিয়ানমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আসিয়ানের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে কোন বাধা নেই তাদের। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে আরিবান ইউসুফ তাদের আস্থা কতটুকু অর্জন করতে পারেন, তার ওপর।
অন্যদিকে তিনটি সুত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে মিয়ানমার সফরে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন আরিবান ইউসুফ।
আসন্ন শীর্ষ সম্মেলনে মিয়ানমার জান্তা প্রধানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আসিয়ান। তার পরিবর্তে সম্মেলনে মিয়ানমারের প্রতিনিধিত্ব করতে পারবেন অরাজনৈতিক এক ব্যক্তি। শুক্রবার ভার্চ্যুয়াল এক বিশেষ বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর জোট আসিয়ানের নেতৃবৃন্দ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, শান্তি পরিকল্পনা ঘোষণার পাঁচ মাস পরও মিয়ানমারে অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। কারণ, জান্তা সরকার দেশটির বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংলাপ শুরুর পরিবর্তে উল্টো দমনপীড়ন চালাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিকভাবে এ অঞ্চলে আসিয়ানের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এতে দেশটির চলমান সংকট নিরসনে আন্তর্জাতিক কূটনীতিকেরা নাক গলাতে বাধ্য হচ্ছেন।
গত ১ ফেব্রুয়ারি দেশটির সেনাপ্রধান মিন অং হ্লাইংয়ের নেতৃত্বে মিয়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান হয়। ফলে অং সান সু চিকে হটিয়ে সেখানে এক দশকের অস্থায়ী গণতন্ত্রের অবসান হয়। এর পর থেকেই মিয়ানমারে অশান্তি বিরাজ করছে, যা আন্তর্জাতিকভাবে ক্ষোভের জন্ম দিয়েছে।
মিয়ানামার ১৯৯৭ সালে আসিয়ানে যোগ দেয়। এর পর থেকে দেশটিতে চলা সামরিকতন্ত্রের জন্য পশ্চিমারা দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় আসিয়ানের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আসছে। আসিয়ানের নীতি হচ্ছে, সদস্য দেশগুলোর অভ্যন্তরীণ বিষয়ের ওপর নাক না গলানো। তাই মীন অং হ্লাইংয়ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ আন্তর্জাতিকভাবে আসিয়ানকে নতুনভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেটনো মারসুদি টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, মিয়ানমারে সুস্থ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গণতন্ত্র ফিরে আসা না পর্যন্ত কোন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে দেশটির রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব বন্ধ রাখা উচিত।
মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন আবদুল্লাহ রয়টার্সকে জানিয়েছেন, আসিয়ানের পক্ষ থকে সংকট নিরসনে মিয়ানমারে আরিবান ইউসুফকে বিশেষ দূত হিসেবে পাঠানো হচ্ছে। আশা করছি, শান্তি পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আসিয়ানকে দেওয়া প্রতিশ্রুতি থেকে মিয়ানমার পিছু হটবে না।
এর আগে মিয়ানমার জান্তা সরকারের মুখপাত্র জাও মিন তুন রয়টার্সকে জানিয়েছিলেন, আসিয়ানের বিশেষ দূত আরিবানের মিয়ানমারে প্রবেশে কোনো বাধা না থাকলেও আন সান সু চির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার রাতে মিয়ানমার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আসিয়ানের পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করতে কোন বাধা নেই তাদের। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে আরিবান ইউসুফ তাদের আস্থা কতটুকু অর্জন করতে পারেন, তার ওপর।
অন্যদিকে তিনটি সুত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্স জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে মিয়ানমার সফরে যাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন আরিবান ইউসুফ।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
১৪ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
১৫ ঘণ্টা আগে