আফগানিস্তানে মেয়েদের শিক্ষার অধিকার নিয়ে কাজ করা এক অধিকারকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে তালেবান বাহিনী। পরিবারের বরাত দিয়ে আজ সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ২৫ বছর বয়সী ওয়াজির খানকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানী কাবুলের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।
ওয়াজির খানের ভাই আমির খান জালন্দ ইন্ডিপেনডেন্টকে জানিয়েছেন, চার তালেবান কর্মকর্তা ওয়াজিরকে কাবুলের বুটখাক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর চোখ ও হাত বেঁধে জেনারেল ডিরেক্টরেট অব ইন্টেলিজেন্স-এর একটি কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
আমির খান বলেন, ‘আমরা এখনো জানি না ওয়াজির কোথায় আছে, কেমন আছে। সাত দিনের বেশি সময় হয়ে গেছে, কিন্তু তার কোনো খোঁজ নেই।’
ওয়াজির খান ২০২২ সাল থেকে ‘টুডে চাইল্ড’ নামে একটি অলাভজনক সংস্থা পরিচালনা করছিলেন। আফগানিস্তানের গ্রামীণ অঞ্চলে শিক্ষার প্রচার করাই সংস্থাটির লক্ষ্য।
দুই বছর ধরে ওয়াজির খানের সঙ্গে কাজ করছেন মানবাধিকার কর্মী সামান্থা লিনিং। তিনি বলেন, ‘তিনি (ওয়াজির) ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই শিক্ষা প্রচার করছিলেন, যা তালেবান তাদের শরিয়া আইনের অধীনে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত অনুমতি দেয়। তবু তাকে আটক করা হয়েছে।’
সামান্থা জানান, ওয়াজির খান সামাজিক মাধ্যমে ‘আফগান মেয়েদের শিখতে দাও’ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতেন। সম্ভবত এটি তালেবানের নজরে এসেছে।
তালেবানের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত ওয়াজির খানের গ্রেপ্তার নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে মেয়েদের শিক্ষার জন্য কাজ করা ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের ঘটনা এটাই প্রথম নয়।
২০২৩ সালের মার্চে দেশটির শিক্ষাবিদ মতিউল্লাহ ওয়েসাকেও গ্রেপ্তার করেছিল তালেবান। মতিউল্লাহ আফগানিস্তানের গ্রামীণ অঞ্চলে মোবাইল লাইব্রেরির মাধ্যমে শিক্ষা বিস্তারে কাজ করছিলেন। ২১৫ দিন কারাবন্দী থাকার পর তিনি মুক্তি পেলেও এখন তাঁকে জনসম্মুখে খুব কম দেখা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, তালেবান গত তিন বছর ধরে আফগানিস্তানে ষষ্ঠ শ্রেণির পর মেয়েদের জন্য শিক্ষা নিষিদ্ধ করেছে। ফলে দেশটির লাখ লাখ মেয়ে ও নারী শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো ওয়াজির খানের মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হয়েছে। তবে এই বিষয়ে তালেবানের নীরবতা তাদের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আফগানিস্তানে মেয়েদের শিক্ষার অধিকার নিয়ে কাজ করা এক অধিকারকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে তালেবান বাহিনী। পরিবারের বরাত দিয়ে আজ সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, ২৫ বছর বয়সী ওয়াজির খানকে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাজধানী কাবুলের বাসা থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়।
ওয়াজির খানের ভাই আমির খান জালন্দ ইন্ডিপেনডেন্টকে জানিয়েছেন, চার তালেবান কর্মকর্তা ওয়াজিরকে কাবুলের বুটখাক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর চোখ ও হাত বেঁধে জেনারেল ডিরেক্টরেট অব ইন্টেলিজেন্স-এর একটি কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়।
আমির খান বলেন, ‘আমরা এখনো জানি না ওয়াজির কোথায় আছে, কেমন আছে। সাত দিনের বেশি সময় হয়ে গেছে, কিন্তু তার কোনো খোঁজ নেই।’
ওয়াজির খান ২০২২ সাল থেকে ‘টুডে চাইল্ড’ নামে একটি অলাভজনক সংস্থা পরিচালনা করছিলেন। আফগানিস্তানের গ্রামীণ অঞ্চলে শিক্ষার প্রচার করাই সংস্থাটির লক্ষ্য।
দুই বছর ধরে ওয়াজির খানের সঙ্গে কাজ করছেন মানবাধিকার কর্মী সামান্থা লিনিং। তিনি বলেন, ‘তিনি (ওয়াজির) ছেলে-মেয়ে উভয়ের জন্যই শিক্ষা প্রচার করছিলেন, যা তালেবান তাদের শরিয়া আইনের অধীনে ১২ বছর বয়স পর্যন্ত অনুমতি দেয়। তবু তাকে আটক করা হয়েছে।’
সামান্থা জানান, ওয়াজির খান সামাজিক মাধ্যমে ‘আফগান মেয়েদের শিখতে দাও’ হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতেন। সম্ভবত এটি তালেবানের নজরে এসেছে।
তালেবানের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত ওয়াজির খানের গ্রেপ্তার নিয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি। তবে মেয়েদের শিক্ষার জন্য কাজ করা ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারের ঘটনা এটাই প্রথম নয়।
২০২৩ সালের মার্চে দেশটির শিক্ষাবিদ মতিউল্লাহ ওয়েসাকেও গ্রেপ্তার করেছিল তালেবান। মতিউল্লাহ আফগানিস্তানের গ্রামীণ অঞ্চলে মোবাইল লাইব্রেরির মাধ্যমে শিক্ষা বিস্তারে কাজ করছিলেন। ২১৫ দিন কারাবন্দী থাকার পর তিনি মুক্তি পেলেও এখন তাঁকে জনসম্মুখে খুব কম দেখা যাচ্ছে।
উল্লেখ্য, তালেবান গত তিন বছর ধরে আফগানিস্তানে ষষ্ঠ শ্রেণির পর মেয়েদের জন্য শিক্ষা নিষিদ্ধ করেছে। ফলে দেশটির লাখ লাখ মেয়ে ও নারী শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো ওয়াজির খানের মুক্তির দাবিতে সোচ্চার হয়েছে। তবে এই বিষয়ে তালেবানের নীরবতা তাদের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৮ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৯ ঘণ্টা আগে