ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলে ৯০ জনের বেশি আরোহী নিয়ে সি-১৩০ মডেলের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়েছে। গতকাল রোববার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় সুলু প্রদেশের জোলো দ্বীপে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫০ জনে দাঁড়িয়েছে । ধ্বংসস্তূপ থেকে এ পর্যন্ত ৪৯ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই দেশটির সামরিক বাহিনীর সদস্য। এ ছাড়া বিমানটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানকার বেসামরিক মানুষও নিহতের তালিকায় রয়েছেন।
ফিলিপাইনের সেনাপ্রধান জেনারেল সিরিলিটো সোবেজানা বলেন, ‘সি-১৩০ মডেলের উড়োজাহাজটি সুলু প্রদেশের জোলো দ্বীপে বিধ্বস্ত হয়। আমরা প্রার্থনা করছি, যাতে আরও জীবন বাঁচাতে পারি।’
জেনারেল সিরিলিটো সোবেজানা আরও বলেন, ‘রানওয়েতে নামতে গিয়ে ব্যর্থ হয় উড়োজাহাজটি। ইঞ্জিন নতুন করে সচলের চেষ্টা করেও লাভ হয়নি। এরপরই মাটিতে আছড়ে পড়ে সেটি।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, দেশটির সেনাবাহিনীর গত ৩০ বছরের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনা।
উল্লেখ্য, ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় জোলো দ্বীপে স্থানীয় জঙ্গিগোষ্ঠী আবু সায়াফের তৎপরতা বেশি। তাঁদের দমাতে এই অঞ্চলে বিপুল সেনা মোতায়েন করে রেখেছে দেশটির সরকার।
তবে উড়োজাহাজটি হামলার শিকার হয়েছে এমন কোনো আলামত পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা। উদ্ধারকাজ শেষে এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বিধ্বস্ত সি-১৩০ মডেলের উড়োজাহাজটি ১৯৮৮ সালে মার্কিন বিমানবাহিনীর বহরে যুক্ত হয়। প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র ফিলিপাইনকে যে দুটি উড়োজাহাজ ফিলিপাইনকে দিয়েছিল তার মধ্যে এটি একটি।
ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলে ৯০ জনের বেশি আরোহী নিয়ে সি-১৩০ মডেলের একটি উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হয়েছে। গতকাল রোববার দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় সুলু প্রদেশের জোলো দ্বীপে দুর্ঘটনাটি ঘটে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫০ জনে দাঁড়িয়েছে । ধ্বংসস্তূপ থেকে এ পর্যন্ত ৪৯ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই দেশটির সামরিক বাহিনীর সদস্য। এ ছাড়া বিমানটি যেখানে বিধ্বস্ত হয়েছে সেখানকার বেসামরিক মানুষও নিহতের তালিকায় রয়েছেন।
ফিলিপাইনের সেনাপ্রধান জেনারেল সিরিলিটো সোবেজানা বলেন, ‘সি-১৩০ মডেলের উড়োজাহাজটি সুলু প্রদেশের জোলো দ্বীপে বিধ্বস্ত হয়। আমরা প্রার্থনা করছি, যাতে আরও জীবন বাঁচাতে পারি।’
জেনারেল সিরিলিটো সোবেজানা আরও বলেন, ‘রানওয়েতে নামতে গিয়ে ব্যর্থ হয় উড়োজাহাজটি। ইঞ্জিন নতুন করে সচলের চেষ্টা করেও লাভ হয়নি। এরপরই মাটিতে আছড়ে পড়ে সেটি।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, দেশটির সেনাবাহিনীর গত ৩০ বছরের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় বিমান দুর্ঘটনা।
উল্লেখ্য, ফিলিপাইনের দক্ষিণাঞ্চলীয় জোলো দ্বীপে স্থানীয় জঙ্গিগোষ্ঠী আবু সায়াফের তৎপরতা বেশি। তাঁদের দমাতে এই অঞ্চলে বিপুল সেনা মোতায়েন করে রেখেছে দেশটির সরকার।
তবে উড়োজাহাজটি হামলার শিকার হয়েছে এমন কোনো আলামত পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছে দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা। উদ্ধারকাজ শেষে এ বিষয়ে তদন্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
বিধ্বস্ত সি-১৩০ মডেলের উড়োজাহাজটি ১৯৮৮ সালে মার্কিন বিমানবাহিনীর বহরে যুক্ত হয়। প্রতিরক্ষা সহযোগিতা চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র ফিলিপাইনকে যে দুটি উড়োজাহাজ ফিলিপাইনকে দিয়েছিল তার মধ্যে এটি একটি।
গাজায় দীর্ঘ কয়েক মাসের ইসরায়েলি অবরোধের পর যখন দুর্ভিক্ষে মানুষ প্রাণ হারানো শুরু করেছে ঠিক তখনই আন্তর্জাতিক চাপের মুখে অঞ্চলটিতে ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল। পাশাপাশি, আবারও আকাশপথে উড়োজাহাজ থেকেও ত্রাণ ফেলা শুরু হয়েছে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের উত্তরাখণ্ডের হরিদ্বারের মনসা দেবীর মন্দিরে পদদলনের ঘটনায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ৭ জন। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ৫৫ জন। মন্দিরে ওঠার সিঁড়িতেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসব কাগজপত্র ছিল তাঁর কাছে—আধার, ভোটার কার্ড, এমনকি আত্মীয়দের পরিচয়পত্রও। তবু রাজস্থান পুলিশ বিশ্বাস করল না যে সে ভারতীয়। এরপর, এক সকালে চোখ খুলে দেখল, সে আছে অন্য এক দেশে, বাংলাদেশে। আর এখন পশ্চিমবঙ্গ সরকার আমির শেখ নামক ওই তরুণকে দেশে ফিরিয়ে নিতে চেষ্টা করে যাচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে‘আমার বাবা ডায়বেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের রোগী। পর্যাপ্ত খাবারের অভাবে প্রায়শই তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। একবার তো পড়ে গিয়ে হাত ভেঙেছেন। দুধ-ডিমের মতো পুষ্টিকর খাবার ছাড়া তার সুস্থ হয়ে ওঠার কোনো উপায় নেই। কিন্তু পুষ্টিকর খাবার তো দূর কোনোমতে পেট ভরার মতো খাবারও নেই। বেশির ভাগ দিনই আমরা না খেয়ে থাকছি। মাঝে মাঝ
৪ ঘণ্টা আগে