ইউক্রেনে আক্রমণ করার কারণে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ (ইউএনএইচআরসি) থেকে রাশিয়াকে বহিষ্কার করা হয়। হারানো সদস্যপদ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা শুরু করেছে দেশটি। তবে এর জন্য রাশিয়াকে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেতে হবে। এই ভোট হবে আগামী মাসে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রুশ কূটনীতিকেরা চাইছেন যে রাশিয়া এই সংস্থায় আবার তিন বছরের জন্য নতুন মেয়াদে ফিরে আসুক। তাঁরা সদস্য দেশগুলোর সমর্থন আদায়ের জন্য কাজ করছেন। সমর্থন আদায়ে রাশিয়ার একটি প্রচারপত্রের অনুলিপি বিবিসির হাতে এসেছে।
ওই নথিতে ‘মানবাধিকার সমস্যাগুলোর জন্য যথাযথ সমাধান’ খুঁজে বের করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রাশিয়া। জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ যেন ‘কয়েকটি দেশ নিয়ে গঠিত বিশেষ গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ইচ্ছা পূরণের হাতিয়ার’ হয়ে না ওঠে, সেই আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। এখানে পশ্চিমা দেশগুলোর দিকেই রাশিয়া ইঙ্গিত করছে বলে ধারণা করা যায়।
ইউক্রেন যুদ্ধ ও নিজেদের সীমানায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। কূটনীতিকেরা বলেছেন, রাশিয়া এবার আন্তর্জাতিক বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরে পাওয়ার আশা করছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর একটি তদন্ত প্রতিবেদনে রাশিয়া কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সর্বশেষ প্রমাণ জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে গত সোমবার উপস্থাপন করা হয়। কমিশনের চেয়ারম্যান এরিক মোসে বলেন, ‘বেসামরিক নাগরিকদের ওপর নির্যাতন, ধর্ষণ ও হামলাসহ যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে।’
রাশিয়ার জন্য জাতিসংঘের বিশেষ দূত মারিয়ানা কাটজারোভা দুই সপ্তাহ আগে একটি পৃথক প্রতিবেদনে বলেছিলেন যে, রাশিয়ার মানবাধিকার পরিস্থিতিরও ‘উল্লেখযোগ্যভাবে অবনতি’ হয়েছে। যেসব রুশ নাগরিক ইউক্রেন যুদ্ধের সমালোচনা করেছেন, তারা নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানানো হয় এই প্রতিবেদনে।
জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সদস্য দেশ ৪৭টি। প্রতিটি দেশই তিন বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হয়। আগামী ১০ অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী নির্বাচনে মধ্য ও পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলোর জন্য সংরক্ষিত দুটি আসনে আলবেনিয়া ও বুলগেরিয়ার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে রাশিয়া। নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ১৯৩টি সদস্য এই ভোটে অংশগ্রহণ করবে।
কূটনীতিকেরা বলেছেন, রাশিয়া বেশ আক্রমণাত্মকভাবেই নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে। ছোট দেশগুলোকে ভোটের বিনিময়ে শস্য ও অস্ত্র সরবরাহ করার কথাও রাশিয়া বলেছে। আর এই উপায়ে রাশিয়ার পক্ষে কাউন্সিলে ফিরে আসা সম্ভব।
২০২২ সালের এপ্রিলে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৯৩টি সদস্য দেশ রাশিয়াকে মানবাধিকার পরিষদ থেকে বহিষ্কারের পক্ষে ভোট দেয়। বিপক্ষে ছিল ২৪ ভোট এবং ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে ৫৮টি সদস্য রাষ্ট্র। সদস্যপদ হারানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের তখন দায়ী করেছিল রাশিয়া।
ইউক্রেনে আক্রমণ করার কারণে জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ (ইউএনএইচআরসি) থেকে রাশিয়াকে বহিষ্কার করা হয়। হারানো সদস্যপদ ফিরে পাওয়ার চেষ্টা শুরু করেছে দেশটি। তবে এর জন্য রাশিয়াকে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট পেতে হবে। এই ভোট হবে আগামী মাসে।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রুশ কূটনীতিকেরা চাইছেন যে রাশিয়া এই সংস্থায় আবার তিন বছরের জন্য নতুন মেয়াদে ফিরে আসুক। তাঁরা সদস্য দেশগুলোর সমর্থন আদায়ের জন্য কাজ করছেন। সমর্থন আদায়ে রাশিয়ার একটি প্রচারপত্রের অনুলিপি বিবিসির হাতে এসেছে।
ওই নথিতে ‘মানবাধিকার সমস্যাগুলোর জন্য যথাযথ সমাধান’ খুঁজে বের করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে রাশিয়া। জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ যেন ‘কয়েকটি দেশ নিয়ে গঠিত বিশেষ গোষ্ঠীর রাজনৈতিক ইচ্ছা পূরণের হাতিয়ার’ হয়ে না ওঠে, সেই আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। এখানে পশ্চিমা দেশগুলোর দিকেই রাশিয়া ইঙ্গিত করছে বলে ধারণা করা যায়।
ইউক্রেন যুদ্ধ ও নিজেদের সীমানায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের বেশ কিছু অভিযোগ রয়েছে রাশিয়ার বিরুদ্ধে। কূটনীতিকেরা বলেছেন, রাশিয়া এবার আন্তর্জাতিক বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরে পাওয়ার আশা করছে।
ইউক্রেন যুদ্ধের ওপর একটি তদন্ত প্রতিবেদনে রাশিয়া কর্তৃক মানবাধিকার লঙ্ঘনের সর্বশেষ প্রমাণ জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলে গত সোমবার উপস্থাপন করা হয়। কমিশনের চেয়ারম্যান এরিক মোসে বলেন, ‘বেসামরিক নাগরিকদের ওপর নির্যাতন, ধর্ষণ ও হামলাসহ যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে।’
রাশিয়ার জন্য জাতিসংঘের বিশেষ দূত মারিয়ানা কাটজারোভা দুই সপ্তাহ আগে একটি পৃথক প্রতিবেদনে বলেছিলেন যে, রাশিয়ার মানবাধিকার পরিস্থিতিরও ‘উল্লেখযোগ্যভাবে অবনতি’ হয়েছে। যেসব রুশ নাগরিক ইউক্রেন যুদ্ধের সমালোচনা করেছেন, তারা নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন বলে জানানো হয় এই প্রতিবেদনে।
জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের সদস্য দেশ ৪৭টি। প্রতিটি দেশই তিন বছর মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হয়। আগামী ১০ অক্টোবরে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী নির্বাচনে মধ্য ও পূর্ব ইউরোপীয় দেশগুলোর জন্য সংরক্ষিত দুটি আসনে আলবেনিয়া ও বুলগেরিয়ার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে রাশিয়া। নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ১৯৩টি সদস্য এই ভোটে অংশগ্রহণ করবে।
কূটনীতিকেরা বলেছেন, রাশিয়া বেশ আক্রমণাত্মকভাবেই নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছে। ছোট দেশগুলোকে ভোটের বিনিময়ে শস্য ও অস্ত্র সরবরাহ করার কথাও রাশিয়া বলেছে। আর এই উপায়ে রাশিয়ার পক্ষে কাউন্সিলে ফিরে আসা সম্ভব।
২০২২ সালের এপ্রিলে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৯৩টি সদস্য দেশ রাশিয়াকে মানবাধিকার পরিষদ থেকে বহিষ্কারের পক্ষে ভোট দেয়। বিপক্ষে ছিল ২৪ ভোট এবং ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে ৫৮টি সদস্য রাষ্ট্র। সদস্যপদ হারানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের তখন দায়ী করেছিল রাশিয়া।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১২ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৫ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে