অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের বাকি ছয় মাস চলতে শ্রীলঙ্কার অন্তত ৫০০ কোটি ডলার প্রয়োজন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার জানিয়েছেন, দেশটির নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের চাহিদা মেটাতেই এই ৫০০ কোটি ডলার প্রয়োজন। বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাধীনতা লাভের পর বিগত ৭০ বছরের মধ্যে বর্তমানে দেশটি সবচেয়ে ভয়াবহ আর্থিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে দেশটিতে সরকার বিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে উঠলে প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে পদত্যাগ করেন। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন রনিল বিক্রমাসিংহে। প্রধানমন্ত্রিত্বের পাশাপাশি তিনি দেশটির অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করছেন।
রনিল বিক্রমাসিংহে মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টে বলেছেন, দেশটির নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য—খাদ্য, জ্বালানি এবং সার কেনার জন্য এই অর্থ প্রয়োজন হবে। গত মে মাসেই শ্রীলঙ্কা ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের কাছে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হয়।
বিক্রমাসিংহে বলেন, এই ৫০০ কোটি ডলারের মধ্যে জ্বালানি আমদানি করতে প্রয়োজন ৩৩০ কোটি ডলার, ৯০ কোটি ডলার প্রয়োজন খাদ্যদ্রব্য আমদানি করতে, ৬০ কোটি ডলার প্রয়োজন প্রয়োজনীয় সার আমদানি করতে এবং ২৫ কোটি ডলার প্রয়োজন রান্নায় ব্যবহৃত সিলিন্ডার গ্যাস আমদানি করতে।
বিক্রমাসিংহে পার্লামেন্টে বলেন, ‘বিপুলসংখ্যক লোক খাদ্যের অভাবে ভুগতে পারে। এ জন্য আমরা খাদ্য সহায়তা কর্মসূচি চালু করতে যাচ্ছি। যাদের কোনো আয় নেই তারাও এই কর্মসূচির আওতায় খাবার পাবেন। আমরা দেশের বিভিন্ন মন্দির এবং গির্জায় লঙ্গরখানা খুলতে পারি সহায়তার জন্য। এ ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
তবে সংকট কাটিয়ে উঠতে দেশটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল–আইএমএফের সঙ্গে বেইলআউট বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিক্রমাসিংহে জানিয়েছেন, জাতিসংঘ শ্রীলঙ্কাকে সহায়তা দিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন জানাবে এবং এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কাকে ৪ দশমিক ৮ কোটি ডলারের খাদ্য সহায়তা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে। ভারতের এক্সিম ব্যাংকও সার কিনতে শ্রীলঙ্কাকে ৫ দশমিক ৫ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা দিচ্ছে।
চলতি বছরের বাকি ছয় মাস চলতে শ্রীলঙ্কার অন্তত ৫০০ কোটি ডলার প্রয়োজন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার জানিয়েছেন, দেশটির নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের চাহিদা মেটাতেই এই ৫০০ কোটি ডলার প্রয়োজন। বুধবার ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
স্বাধীনতা লাভের পর বিগত ৭০ বছরের মধ্যে বর্তমানে দেশটি সবচেয়ে ভয়াবহ আর্থিক সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে দেশটিতে সরকার বিরোধী আন্দোলন তুঙ্গে উঠলে প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে পদত্যাগ করেন। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন রনিল বিক্রমাসিংহে। প্রধানমন্ত্রিত্বের পাশাপাশি তিনি দেশটির অর্থমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করছেন।
রনিল বিক্রমাসিংহে মঙ্গলবার দেশটির পার্লামেন্টে বলেছেন, দেশটির নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য—খাদ্য, জ্বালানি এবং সার কেনার জন্য এই অর্থ প্রয়োজন হবে। গত মে মাসেই শ্রীলঙ্কা ইতিহাসে প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের কাছে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত হয়।
বিক্রমাসিংহে বলেন, এই ৫০০ কোটি ডলারের মধ্যে জ্বালানি আমদানি করতে প্রয়োজন ৩৩০ কোটি ডলার, ৯০ কোটি ডলার প্রয়োজন খাদ্যদ্রব্য আমদানি করতে, ৬০ কোটি ডলার প্রয়োজন প্রয়োজনীয় সার আমদানি করতে এবং ২৫ কোটি ডলার প্রয়োজন রান্নায় ব্যবহৃত সিলিন্ডার গ্যাস আমদানি করতে।
বিক্রমাসিংহে পার্লামেন্টে বলেন, ‘বিপুলসংখ্যক লোক খাদ্যের অভাবে ভুগতে পারে। এ জন্য আমরা খাদ্য সহায়তা কর্মসূচি চালু করতে যাচ্ছি। যাদের কোনো আয় নেই তারাও এই কর্মসূচির আওতায় খাবার পাবেন। আমরা দেশের বিভিন্ন মন্দির এবং গির্জায় লঙ্গরখানা খুলতে পারি সহায়তার জন্য। এ ক্ষেত্রে সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।’
তবে সংকট কাটিয়ে উঠতে দেশটি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল–আইএমএফের সঙ্গে বেইলআউট বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
বিক্রমাসিংহে জানিয়েছেন, জাতিসংঘ শ্রীলঙ্কাকে সহায়তা দিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের কাছে আবেদন জানাবে এবং এরই মধ্যে শ্রীলঙ্কাকে ৪ দশমিক ৮ কোটি ডলারের খাদ্য সহায়তা দেওয়ার অঙ্গীকার করেছে। ভারতের এক্সিম ব্যাংকও সার কিনতে শ্রীলঙ্কাকে ৫ দশমিক ৫ কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা দিচ্ছে।
ইউক্রেন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের অবস্থান নিয়ে উত্তেজনা বাড়ছে। সর্বশেষ আজ বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে এক হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। জেলেনস্কিকে তাঁরা বলেছেন—ইউরোপ রাশিয়ার চেয়ে শক্তিশালী। ইউক্রেনকে রক্ষা করতে তাঁরা প্রস্তুত।
১ ঘণ্টা আগেএপ্রিলের শুরুতেই এই পদক্ষেপ কার্যকর হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিদায়ের আগে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন অভিবাসীদের সুরক্ষায় এই অস্থায়ী আইনি মর্যাদা অনুমোদন করেন। গত সপ্তাহে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হওয়ার আগে থেকেই...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যবস্থা ধ্বংস করছে বলে মন্তব্য করেছেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত ইউক্রেনের রাষ্ট্রদূত ভ্যালেরি জালুঝনি। আজ বৃহস্পতিবার লন্ডনের চ্যাথাম হাউসে এক সম্মেলনে বক্তব্য রাখার সময় তিনি বলেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের পররাষ্ট্রনীতির ধরন পশ্চিমা বিশ্বের ঐক্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। আমেরিকা, যুক্তরাষ্ট্র,
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের নিরাপত্তায় যুক্তরাজ্য নেতৃত্ব দেবে বলে বক্তব্য দিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, লিভারপুলের একটি প্রতিরক্ষা কারখানায় শ্রমিক ও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলার সময় তিনি ওই বক্তব্য দেন।
৪ ঘণ্টা আগে