পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনায় মাটি চাপা পড়ে নিহতের সংখ্যা প্রায় ৬৭০ বলে আশঙ্কা করছেন জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার প্রধান সেরহান আকতোপ্রাক। তিনি বলেছেন, ‘দেশটির এনগা প্রদেশে গত শুক্রবারের ভূমিধসের প্রভাব আমাদের প্রাথমিক ধারণার চেয়েও বেশি।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার প্রত্যন্ত মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে স্থানীয় সময় গত শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। এলাকাটি রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে।
সেরহান আকতোপ্রাক বলেন, আনুমানিক ১৫০-এর বেশি ঘর মাটির নিচে ধসে গেছে।
গত শুক্রবার স্থানীয় কর্মকর্তারা প্রাথমিকভাবে মৃতের সংখ্যা ১০০ বা তার বেশি হতে পারে বলে অনুমান করেছিলেন। আজ রোববার পর্যন্ত মাত্র পাঁচটি মৃতদেহ এবং ষষ্ঠ ব্যক্তির একটি পা উদ্ধার করা হয়েছে।
তবে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সেই অনুমান সত্যি নয় বলে ধারণা করছেন সেরহান আকতোপ্রাক। কারণ, এই সংখ্যাটি অনুমান করা হয়েছিল অঞ্চলটির পরিবারগুলোর গড় সদস্য সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে। নিহতের প্রকৃত সংখ্যা বলা কঠিন, এমন মন্তব্যের পর জাতিসংঘের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের বাস্তববাদী হওয়া উচিত। আমরা এমন কোনো পরিসংখ্যান নিয়ে আসতে চাই না, যা বাস্তবতার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রটির উত্তরে এনগা প্রদেশই মূলত ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। তবে মাটি পিছলে যাচ্ছে বলে উদ্ধারকারীরাও ঝুঁকির মধ্যে আছেন বলে জানান আকতোপ্রাক। তিনি বলেন, পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে উদ্ধারকার্যে জড়িত প্রত্যেকেই বড়সড় ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত মুলিতাকার গ্রামগুলোতে এক হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন আকতোপ্রাক। তিনি বলেছেন, ভূমিধসের শিকার গ্রামটির ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া গ্রামটির পানির সরবরাহ ব্যবস্থা প্রায় সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। তিনি বলেন, মাটির নিচে চাপা পড়ে থাকা মৃতদেহ সরাতে খোঁড়াখুঁড়ির জন্য লোকজন লাঠি, কোদাল, বড় কৃষি যন্ত্র ব্যবহার করছে।
পাপুয়া নিউগিনিতে ভয়াবহ ভূমিধসের ঘটনায় মাটি চাপা পড়ে নিহতের সংখ্যা প্রায় ৬৭০ বলে আশঙ্কা করছেন জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার প্রধান সেরহান আকতোপ্রাক। তিনি বলেছেন, ‘দেশটির এনগা প্রদেশে গত শুক্রবারের ভূমিধসের প্রভাব আমাদের প্রাথমিক ধারণার চেয়েও বেশি।’ ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
পাপুয়া নিউগিনির উত্তরাঞ্চলের এনগা প্রদেশের পোরগেরা-পাইলা জেলার প্রত্যন্ত মুলিতাকার ছয়টি গ্রামে স্থানীয় সময় গত শুক্রবার ভোরে ভূমিধসের ঘটনা ঘটে। এলাকাটি রাজধানী পোর্ট মোর্সবি থেকে প্রায় ৬০০ কিলোমিটার দূরে।
সেরহান আকতোপ্রাক বলেন, আনুমানিক ১৫০-এর বেশি ঘর মাটির নিচে ধসে গেছে।
গত শুক্রবার স্থানীয় কর্মকর্তারা প্রাথমিকভাবে মৃতের সংখ্যা ১০০ বা তার বেশি হতে পারে বলে অনুমান করেছিলেন। আজ রোববার পর্যন্ত মাত্র পাঁচটি মৃতদেহ এবং ষষ্ঠ ব্যক্তির একটি পা উদ্ধার করা হয়েছে।
তবে স্থানীয় কর্মকর্তাদের সেই অনুমান সত্যি নয় বলে ধারণা করছেন সেরহান আকতোপ্রাক। কারণ, এই সংখ্যাটি অনুমান করা হয়েছিল অঞ্চলটির পরিবারগুলোর গড় সদস্য সংখ্যার ওপর ভিত্তি করে। নিহতের প্রকৃত সংখ্যা বলা কঠিন, এমন মন্তব্যের পর জাতিসংঘের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘আমাদের বাস্তববাদী হওয়া উচিত। আমরা এমন কোনো পরিসংখ্যান নিয়ে আসতে চাই না, যা বাস্তবতার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ নয়।’
দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরে অবস্থিত দ্বীপরাষ্ট্রটির উত্তরে এনগা প্রদেশই মূলত ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেখানে কাজ করছেন উদ্ধারকর্মীরা। তবে মাটি পিছলে যাচ্ছে বলে উদ্ধারকারীরাও ঝুঁকির মধ্যে আছেন বলে জানান আকতোপ্রাক। তিনি বলেন, পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এতে উদ্ধারকার্যে জড়িত প্রত্যেকেই বড়সড় ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত মুলিতাকার গ্রামগুলোতে এক হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন আকতোপ্রাক। তিনি বলেছেন, ভূমিধসের শিকার গ্রামটির ফসলি জমি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া গ্রামটির পানির সরবরাহ ব্যবস্থা প্রায় সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। তিনি বলেন, মাটির নিচে চাপা পড়ে থাকা মৃতদেহ সরাতে খোঁড়াখুঁড়ির জন্য লোকজন লাঠি, কোদাল, বড় কৃষি যন্ত্র ব্যবহার করছে।
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৬ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৮ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
৯ ঘণ্টা আগে