যুক্তরাষ্ট্রের নীতি যুদ্ধকে অনিবার্য করে তুলেছে বলে মন্তব্য করেছিলেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-উন। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন বছরে তিনটি গুপ্তচর উপগ্রহ, সামরিক ড্রোন এবং পারমাণবিক অস্ত্রের ভান্ডার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। আজ রোববার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম কেসিএনএয়ের বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
পিয়ংইয়ং তার তৃতীয় প্রচেষ্টায় গত নভেম্বরে একটি গুপ্তচর উপগ্রহ স্থাপনে সক্ষম হয়। চলতি মাসে দেশটি তার সবচেয়ে শক্তিশালী আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) চালু করেছে—যা যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো জায়গায় পারমাণবিক হামলা চালাতে সক্ষম বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়ার (ডব্লিউপিকে) পাঁচ দিনব্যাপী সভায় আসছে বছরের জন্য অর্থনৈতিক, সামরিক ও পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক লক্ষ্য নির্ধারণের সময় ওয়াশিংটনের নীতির তীব্র সমালোচনা করেন কিম জং-উন। তাঁকে উদ্ধৃত করে কেসিএনএ বলেছে, ‘আমাদের আক্রমণ করার জন্য শত্রুদের বেপরোয়া আচরণের কারণে মনে হচ্ছে, কোরীয় উপদ্বীপে যেকোনো সময় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।’
কিম বলেছেন, পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতাকারী অন্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা ছাড়া তাঁর আর কোনো বিকল্প নেই। চীন ও রাশিয়া উভয়ের সঙ্গেই উত্তর কোরিয়ার গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কিম বলেন, ‘শত্রু বাহিনীর সংঘর্ষমূলক সামরিক কর্মকাণ্ডের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে তাকালে দেখব—যুদ্ধ শব্দটি পরিণত হয়েছে একটি বাস্তবতায়। এটা কোনো বিমূর্ত ধারণা নয়।’
‘দক্ষিণ কোরিয়ার সমগ্র ভূখণ্ডকে শান্ত করতে’ প্রস্তুত থাকার জন্য তিনি উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দেন। যেকোনো আক্রমণের জবাবে প্রয়োজনে পারমাণবিক বোমা প্রস্তুত রাখার জন্যও বলেছেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আসছে বছরে। তার ঠিক আগে কিম জং-উনের এমন ঘোষণায় রাজনৈতিক ফায়দা তোলার পরিকল্পনা রয়েছে বলে মত বিশ্লেষকদের। ২০২৪ সালের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যন্ত সামরিক চাপ অব্যাহত রাখতে পারে পিয়ংইয়ং। সে নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেনের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন। আর ট্রাম্পের সঙ্গে কিমের কেবল হুমকি আদানপ্রদানই নয়, ঐতিহাসিক কূটনৈতিক সম্পর্কও স্থাপিত হয়েছিল।
জো বাইডেনের প্রশাসন পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপারে উন্মুক্ত থাকার কথা বললেও উত্তর কোরিয়ার ওপর বেশ কয়েকটি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কারণ, উত্তর কোরিয়া জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। অন্যদিকে, কোরীয় উপদ্বীপের কাছে পারমাণবিক অস্ত্রধারী সাবমেরিন এবং বড় বিমানবাহী রণতরিসহ সামরিক মহড়া বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের নীতি যুদ্ধকে অনিবার্য করে তুলেছে বলে মন্তব্য করেছিলেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং-উন। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন বছরে তিনটি গুপ্তচর উপগ্রহ, সামরিক ড্রোন এবং পারমাণবিক অস্ত্রের ভান্ডার বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। আজ রোববার দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম কেসিএনএয়ের বরাত দিয়ে খবরটি জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
পিয়ংইয়ং তার তৃতীয় প্রচেষ্টায় গত নভেম্বরে একটি গুপ্তচর উপগ্রহ স্থাপনে সক্ষম হয়। চলতি মাসে দেশটি তার সবচেয়ে শক্তিশালী আন্তমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) চালু করেছে—যা যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো জায়গায় পারমাণবিক হামলা চালাতে সক্ষম বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়ার (ডব্লিউপিকে) পাঁচ দিনব্যাপী সভায় আসছে বছরের জন্য অর্থনৈতিক, সামরিক ও পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক লক্ষ্য নির্ধারণের সময় ওয়াশিংটনের নীতির তীব্র সমালোচনা করেন কিম জং-উন। তাঁকে উদ্ধৃত করে কেসিএনএ বলেছে, ‘আমাদের আক্রমণ করার জন্য শত্রুদের বেপরোয়া আচরণের কারণে মনে হচ্ছে, কোরীয় উপদ্বীপে যেকোনো সময় যুদ্ধ শুরু হতে পারে।’
কিম বলেছেন, পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতাকারী অন্য দেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন করা ছাড়া তাঁর আর কোনো বিকল্প নেই। চীন ও রাশিয়া উভয়ের সঙ্গেই উত্তর কোরিয়ার গভীর সম্পর্ক রয়েছে। কিম বলেন, ‘শত্রু বাহিনীর সংঘর্ষমূলক সামরিক কর্মকাণ্ডের দিকে ঘনিষ্ঠভাবে তাকালে দেখব—যুদ্ধ শব্দটি পরিণত হয়েছে একটি বাস্তবতায়। এটা কোনো বিমূর্ত ধারণা নয়।’
‘দক্ষিণ কোরিয়ার সমগ্র ভূখণ্ডকে শান্ত করতে’ প্রস্তুত থাকার জন্য তিনি উত্তর কোরিয়ার সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দেন। যেকোনো আক্রমণের জবাবে প্রয়োজনে পারমাণবিক বোমা প্রস্তুত রাখার জন্যও বলেছেন তিনি।
যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আসছে বছরে। তার ঠিক আগে কিম জং-উনের এমন ঘোষণায় রাজনৈতিক ফায়দা তোলার পরিকল্পনা রয়েছে বলে মত বিশ্লেষকদের। ২০২৪ সালের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যন্ত সামরিক চাপ অব্যাহত রাখতে পারে পিয়ংইয়ং। সে নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জো বাইডেনের স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন। আর ট্রাম্পের সঙ্গে কিমের কেবল হুমকি আদানপ্রদানই নয়, ঐতিহাসিক কূটনৈতিক সম্পর্কও স্থাপিত হয়েছিল।
জো বাইডেনের প্রশাসন পিয়ংইয়ংয়ের সঙ্গে আলোচনার ব্যাপারে উন্মুক্ত থাকার কথা বললেও উত্তর কোরিয়ার ওপর বেশ কয়েকটি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কারণ, উত্তর কোরিয়া জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা চালিয়েছে। অন্যদিকে, কোরীয় উপদ্বীপের কাছে পারমাণবিক অস্ত্রধারী সাবমেরিন এবং বড় বিমানবাহী রণতরিসহ সামরিক মহড়া বাড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১২ মিনিট আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
২৬ মিনিট আগেলন্ডনের মর্যাদাপূর্ণ হ্যাম পোলো ক্লাবের আন্তর্জাতিক দূত, ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ এবং বিশ্বের নানা দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে প্রযুক্তি সরবরাহকারী সফল ব্যবসায়ী—এই পরিচয়ে দীর্ঘদিন ধরে পরিচিত ছিলেন মোহাম্মেদ আসিফ হাফিজ।
১ ঘণ্টা আগেগ্রেপ্তারকৃতদের ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে উল্লেখ করে জান্তা-নিয়ন্ত্রিত পত্রিকা ‘গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার’ জানিয়েছে, তারা সবাই গত ২২ মে ইয়াঙ্গুন শহরে সাবেক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ও কূটনীতিক চো তুন আং-কে হত্যার সঙ্গে জড়িত। নিহত ৬৮ বছর বয়সী চো তুন আং কম্বোডিয়ায় মিয়ানমারের সাবেক রাষ্ট্রদূত ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে