আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সরকারের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত নেপাল এখনো শান্ত হয়নি। ক্ষুব্ধ জনতার হাতে পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার পর পরিস্থিতি সামলাতে মাঠে নেমেছে দেশটির সেনাবাহিনী। লুটতরাজ, ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে এরই মধ্যে দেশজুড়ে ২৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
রাজধানী কাঠমান্ডুসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনীর টহল শুরুর পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। এখনো দেশজুড়ে জারি রয়েছে কারফিউ। কাউকে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে সেনাবাহিনী।
এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে মাঠে নামে সেনাসদস্যরা। গতকাল রাতেই, তাঁরা সবাইকে শান্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি, আইন ভঙ্গ করলে কঠোর শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়। এক বিবৃতিতে সেনাবাহিনী সবাইকে সতর্ক করে বলে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বদ্ধপরিকর তারা। প্রয়োজন হলে কঠোর হতে তারা দ্বিধা করবে না বলেও জানানো হয়।
সম্প্রতি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটারসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম নেপালে নিষিদ্ধ করে সরকার। আগে থেকেই বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ছিল সাধারণ জনগণের। এই ঘোষণা তা আরও উসকে দেয়। ক্ষোভে ফেটে পড়ে দেশটির তরুণ প্রজন্ম—জেন জি। গত মঙ্গলবার দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। মাত্র একদিনেই ওই বিক্ষোভে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সঙ্গে সংঘে নিহত হয় ১৯ বিক্ষোভকারী। আর এরপরই মূলত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় পরিস্থিতি।
১৯ প্রাণহানির পর প্রথমে নিজেকে ব্যর্থ স্বীকার করে পদত্যাগ করেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপর কৃষিমন্ত্রীও পদত্যাগ করেন। পরিস্থিতি খারাপ হলে বন্ধ করে দেওয়া হয় বেশ কয়েকটি বিমানবন্দর। ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্টসহ বেশ কিছু সরকারি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। মন্ত্রীদের বাড়ি-ঘরেও হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি। কিন্তু তারপরও ক্ষোভ কমেনি বিক্ষোভকারীদের। একের পর এত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপরও হামলা চালায় তারা। এমন পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সামরিক হেলিকপ্টারে করে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। তিন পুলিশ কর্মকর্তাকেও পিটিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা।
সরকারের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত নেপাল এখনো শান্ত হয়নি। ক্ষুব্ধ জনতার হাতে পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার পর পরিস্থিতি সামলাতে মাঠে নেমেছে দেশটির সেনাবাহিনী। লুটতরাজ, ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে এরই মধ্যে দেশজুড়ে ২৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে তারা। বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী।
রাজধানী কাঠমান্ডুসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে সেনাবাহিনীর টহল শুরুর পর পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হতে শুরু করেছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। এখনো দেশজুড়ে জারি রয়েছে কারফিউ। কাউকে বাড়ি থেকে বের না হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে সেনাবাহিনী।
এর আগে, গতকাল মঙ্গলবার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে মাঠে নামে সেনাসদস্যরা। গতকাল রাতেই, তাঁরা সবাইকে শান্ত হওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি, আইন ভঙ্গ করলে কঠোর শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়। এক বিবৃতিতে সেনাবাহিনী সবাইকে সতর্ক করে বলে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বদ্ধপরিকর তারা। প্রয়োজন হলে কঠোর হতে তারা দ্বিধা করবে না বলেও জানানো হয়।
সম্প্রতি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটারসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম নেপালে নিষিদ্ধ করে সরকার। আগে থেকেই বিভিন্ন ইস্যুতে সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ছিল সাধারণ জনগণের। এই ঘোষণা তা আরও উসকে দেয়। ক্ষোভে ফেটে পড়ে দেশটির তরুণ প্রজন্ম—জেন জি। গত মঙ্গলবার দেশজুড়ে ব্যাপক বিক্ষোভ শুরু হয়। মাত্র একদিনেই ওই বিক্ষোভে সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সঙ্গে সংঘে নিহত হয় ১৯ বিক্ষোভকারী। আর এরপরই মূলত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় পরিস্থিতি।
১৯ প্রাণহানির পর প্রথমে নিজেকে ব্যর্থ স্বীকার করে পদত্যাগ করেন দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। এরপর কৃষিমন্ত্রীও পদত্যাগ করেন। পরিস্থিতি খারাপ হলে বন্ধ করে দেওয়া হয় বেশ কয়েকটি বিমানবন্দর। ক্ষুব্ধ বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্টসহ বেশ কিছু সরকারি ভবনে আগুন ধরিয়ে দেয়। মন্ত্রীদের বাড়ি-ঘরেও হামলা-ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি বেগতিক দেখে পদত্যাগ করেন প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি। কিন্তু তারপরও ক্ষোভ কমেনি বিক্ষোভকারীদের। একের পর এত রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের ওপরও হামলা চালায় তারা। এমন পরিস্থিতিতে নিরাপত্তা নিশ্চিতে সামরিক হেলিকপ্টারে করে তাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। তিন পুলিশ কর্মকর্তাকেও পিটিয়ে হত্যা করে উত্তেজিত জনতা।
নেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
২০ মিনিট আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
২৫ মিনিট আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
৩১ মিনিট আগেভারতের এক সরকারি কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেছেন, নেপালের উত্তেজনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারত-নেপাল সীমান্তে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সশস্ত্র সীমা বল পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে।
১ ঘণ্টা আগে