অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা রক্ষায় তুরস্কই হবে ‘একমাত্র নির্ভরযোগ্য’ দেশ। গতকাল রোববার ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিতে গতকাল রোববার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের উদ্দেশে যাত্রা করেন এরদোয়ান। ব্রাসেলস যাওয়ার প্রাক্কালে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। সোমবার ন্যাটো সম্মেলনের সাইডলাইনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা নিয়ে কথা বলবেন বলেও জানান এরদোয়ান।
এরদোয়ান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র খুব শিগগিরই আফগানিস্তান ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সেখানকার স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য তুরস্কের ওপর ভরসা করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।
এরদোয়ান আরও বলেন, মার্কিন সেনারা চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তান নিয়ে তুরস্কের পরিকল্পনা কী; সে ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে তুর্কি কর্মকর্তারা। আর এতে তাঁরা সন্তুষ্ট হয়েছে।
মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার পরও দেশটিতে থেকে যেতে চায় ন্যাটো জোটের সদস্য তুরস্ক। এরই মধ্যে বিষয়টি পরিষ্কার করেছে তারা। তবে ন্যাটো বাহিনীর আফগানিস্তান ত্যাগের পরও তারা কীভাবে দেশটিতে থাকতে আগ্রহী সে বিষয়ে এখন পর্যন্ত বিস্তারিত জানা যায়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তুর্কি কর্মকর্তা বলেন, তুরস্ক যদি আফগানিস্তানে থাকতে চায় তাহলে তারা কীসের ভিত্তিতে সেখানে থাকবে? ন্যাটো জোটের অধীনে কিংবা দ্বিপক্ষীয় শর্তে? যদি এটি ন্যাটোর পৃষ্ঠপোষকতায় হয় তাহলে কার কর্তৃত্বে সেখানে থাকবে তারা?
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো আফগানিস্তানে তুরস্কের উপস্থিতি দেখতে চায়। তারা কাবুল বিমানবন্দরের সুরক্ষা চায়। তবে কেউ সমর্থন না দিলে তুরস্ক কেন জোরালো চেষ্টা করবে? এই বিষয়গুলো পরিষ্কার করা দরকার।
এদিকে গত শনিবার তালেবানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মার্কিন ও ন্যাটো সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখার ‘কোনো আশা’ রাখা উচিত নয়। দূতাবাস ও বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আফগানদেরই দায়িত্ব।
ঢাকা: মার্কিন সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা রক্ষায় তুরস্কই হবে ‘একমাত্র নির্ভরযোগ্য’ দেশ। গতকাল রোববার ইস্তাম্বুলে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেছেন তুর্কি প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
ন্যাটো সম্মেলনে যোগ দিতে গতকাল রোববার বেলজিয়ামের রাজধানী ব্রাসেলসের উদ্দেশে যাত্রা করেন এরদোয়ান। ব্রাসেলস যাওয়ার প্রাক্কালে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। সোমবার ন্যাটো সম্মেলনের সাইডলাইনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠকে আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা নিয়ে কথা বলবেন বলেও জানান এরদোয়ান।
এরদোয়ান বলেন, যুক্তরাষ্ট্র খুব শিগগিরই আফগানিস্তান ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সেখানকার স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য তুরস্কের ওপর ভরসা করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র।
এরদোয়ান আরও বলেন, মার্কিন সেনারা চলে যাওয়ার পর আফগানিস্তান নিয়ে তুরস্কের পরিকল্পনা কী; সে ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে তুর্কি কর্মকর্তারা। আর এতে তাঁরা সন্তুষ্ট হয়েছে।
মার্কিন বাহিনী আফগানিস্তান ছেড়ে যাওয়ার পরও দেশটিতে থেকে যেতে চায় ন্যাটো জোটের সদস্য তুরস্ক। এরই মধ্যে বিষয়টি পরিষ্কার করেছে তারা। তবে ন্যাটো বাহিনীর আফগানিস্তান ত্যাগের পরও তারা কীভাবে দেশটিতে থাকতে আগ্রহী সে বিষয়ে এখন পর্যন্ত বিস্তারিত জানা যায়নি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক তুর্কি কর্মকর্তা বলেন, তুরস্ক যদি আফগানিস্তানে থাকতে চায় তাহলে তারা কীসের ভিত্তিতে সেখানে থাকবে? ন্যাটো জোটের অধীনে কিংবা দ্বিপক্ষীয় শর্তে? যদি এটি ন্যাটোর পৃষ্ঠপোষকতায় হয় তাহলে কার কর্তৃত্বে সেখানে থাকবে তারা?
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, পশ্চিমা দেশগুলো আফগানিস্তানে তুরস্কের উপস্থিতি দেখতে চায়। তারা কাবুল বিমানবন্দরের সুরক্ষা চায়। তবে কেউ সমর্থন না দিলে তুরস্ক কেন জোরালো চেষ্টা করবে? এই বিষয়গুলো পরিষ্কার করা দরকার।
এদিকে গত শনিবার তালেবানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, মার্কিন ও ন্যাটো সেনা প্রত্যাহারের পর আফগানিস্তানে সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখার ‘কোনো আশা’ রাখা উচিত নয়। দূতাবাস ও বিমানবন্দরগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা আফগানদেরই দায়িত্ব।
ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) নৌবহরে যুক্ত হলো ড্রোন ও হেলিকপ্টার বহনে সক্ষম যুদ্ধজাহাজ। আজ বৃহস্পতিবার ইরানি বার্তা সংস্থা তাসনিম নিউজ এজেন্সি এ তথ্য জানিয়েছে। শহীদ বাঘেরি নামের ড্রোন ক্যারিয়ারটি মূলত বাণিজ্যিক কন্টেইনারবাহী জাহাজ ছিল। পরে এটিকে ৫৯০ ফুট দীর্ঘ রানওয়েসহ সামরিক অভিযানের উপযো
২৬ মিনিট আগেপাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ ইসহাক দার আগামী এপ্রিলে ঢাকা সফর করতে পারেন। এ লক্ষ্য প্রস্তুতি শুরু করেছে পাকিস্তান। দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য ডন দাবি করেছে, ঢাকাও এই বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে। গত ফেব্রুয়ারিতে দারের ঢাকা সফরের কথা থাকলেও তা হয়নি।
১ ঘণ্টা আগেট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন বন্দীদের মুক্তি ও যুদ্ধের অবসানের সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে গাজায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে বোহলার ও হামাস কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েক দফায় এসব বৈঠক অনুষ্
২ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে বেশ খোলামেলাভাবেই এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি লিখেন, ‘শালোম হামাস—শালোমের অর্থ শান্তি অথবা বিদায়—দুটোই হতে পারে। তোমরা (হামাস) কোনটি...
২ ঘণ্টা আগে