কমপক্ষে ২৬০টি বেলুনের সঙ্গে মানুষের মলসহ ময়লা-আবর্জনাভর্তি ব্যাগ জুড়ে দিয়ে এগুলোকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পাঠিয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির ভেতরে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়েছে।
এ বিষয়ে আজ বুধবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ময়লা–আবর্জনা নিয়ে উড়ে আসা বেলুনগুলোকে যেন কেউ না স্পর্শ করে—সেই বিষয়েও সতর্কতা জারি করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। পাশাপাশি সন্দেহজনক পদার্থ থাকার আশঙ্কায় ময়লা–আবর্জনাভর্তি ব্যাগগুলো থেকে দূরে থাকারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দেশটির ৯টি প্রদেশের ৮টিতেই ময়লাসহ উড়ে আসা বেলুন পাওয়া গেছে। এগুলোকে এখন বিশ্লেষণ করে দেখছে দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ।
১৯৫০-এর দশকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের সময় থেকেই উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একে অপরের বিরুদ্ধে প্রচারণার অংশ হিসেবে বেলুন ব্যবহার করে এসেছে। এ অবস্থায় নতুন বেলুনগুলোতে ময়লা–আবর্জনার সঙ্গে উত্তর কোরিয়া কোনো প্রোপাগান্ডা লিফলেট পাঠিয়েছে কি না সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সীমান্ত এলাকায় দক্ষিণ কোরিয়ার অ্যাকটিভিস্টদের লিফলেট এবং ময়লা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রতিশোধ নেওয়া হবে—উত্তর কোরিয়ার এমন হুঁশিয়ারির কয়েক দিনের মধ্যেই সর্বশেষ বেলুন উড়ে আসার ঘটনাটি ঘটেছে। গত রোববার উত্তর কোরিয়ার উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম কং ইল এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘শিগগিরই সীমান্তের ওপারে দক্ষিণ কোরিয়ার ভেতরে ময়লা–আবর্জনা চালান করা হবে। এগুলো অপসারণের জন্য কতটুকু সামর্থ্যের প্রয়োজন তা বুঝতে পারবে দেশটি।’
ময়লাসহ বেলুন উড়ে আসার ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তবর্তী অঞ্চল এবং বিশেষ করে রাজধানী সিউলের উত্তর অংশে বসবাস করা নাগরিকদের কাছে মঙ্গলবার দিনের শেষ ভাগে খুদে বার্তা পাঠিয়েছে রাজ্য কর্তৃপক্ষগুলো। এসব বার্তায় নাগরিকদের বাড়ির বাইরের কাজকর্ম নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, ময়লা–আবর্জনাসহ এ ধরনের কোনো বেলুন সদৃশ বা অচেনা বস্তু নজরে পড়লেই যেন তাঁরা নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পগুলোকে অবহিত করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা কিছু ছবিতে দেখা গেছে, সাদা রঙের গ্যাস বেলুনের সঙ্গে উড়ে এসেছে টয়লেট পেপার, কালো মাটি, ব্যাটারির মতো পরিত্যক্ত আরও বিভিন্ন আবর্জনা। কিছু ছবিতে ঘটনাস্থলের কাছে দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ ও সেনাসদস্যদের অবস্থান করতেও দেখা গেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, ছড়িয়ে–ছিটিয়ে যাওয়া কিছু আবর্জনাকে মানুষের মল হিসেবেও সন্দেহ করা হচ্ছে। দেশটির সেনাবাহিনী এমন কাজকে ‘আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে আখ্যা দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটি আমাদের জনগণের নিরাপত্তাকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলেছে। বেলুন উড়ে আসার ঘটনায় উত্তর কোরিয়া সম্পূর্ণভাবে দায়ী। আমরা উত্তর কোরিয়াকে অবিলম্বে এই অমানবিক ও নৃশংস কর্মকাণ্ড বন্ধ করার জন্য কঠোরভাবে সতর্ক করছি।’
অতীতে দক্ষিণ কোরিয়া থেকেও উত্তর কোরিয়ার দিকে পিয়ংইয়ংবিরোধী লিফলেটের পাশাপাশি চকো পাইয়ের মতো উত্তর কোরিয়ায় নিষিদ্ধ বিভিন্ন বস্তু বেলুনে করে পাঠিয়ে দিয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়ার অ্যাকটিভিস্টরা। তবে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এ ধরনের কাজকে অপরাধ আখ্যা দিয়ে আইন পাস করা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদে।
কমপক্ষে ২৬০টি বেলুনের সঙ্গে মানুষের মলসহ ময়লা-আবর্জনাভর্তি ব্যাগ জুড়ে দিয়ে এগুলোকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পাঠিয়ে দিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এ অবস্থায় দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির ভেতরে অবস্থান করার পরামর্শ দিয়েছে।
এ বিষয়ে আজ বুধবার বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ময়লা–আবর্জনা নিয়ে উড়ে আসা বেলুনগুলোকে যেন কেউ না স্পর্শ করে—সেই বিষয়েও সতর্কতা জারি করেছে দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক বাহিনী। পাশাপাশি সন্দেহজনক পদার্থ থাকার আশঙ্কায় ময়লা–আবর্জনাভর্তি ব্যাগগুলো থেকে দূরে থাকারও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। দেশটির ৯টি প্রদেশের ৮টিতেই ময়লাসহ উড়ে আসা বেলুন পাওয়া গেছে। এগুলোকে এখন বিশ্লেষণ করে দেখছে দক্ষিণ কোরিয়ার কর্তৃপক্ষ।
১৯৫০-এর দশকে দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের সময় থেকেই উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া একে অপরের বিরুদ্ধে প্রচারণার অংশ হিসেবে বেলুন ব্যবহার করে এসেছে। এ অবস্থায় নতুন বেলুনগুলোতে ময়লা–আবর্জনার সঙ্গে উত্তর কোরিয়া কোনো প্রোপাগান্ডা লিফলেট পাঠিয়েছে কি না সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
সীমান্ত এলাকায় দক্ষিণ কোরিয়ার অ্যাকটিভিস্টদের লিফলেট এবং ময়লা ছড়িয়ে দেওয়ার প্রতিশোধ নেওয়া হবে—উত্তর কোরিয়ার এমন হুঁশিয়ারির কয়েক দিনের মধ্যেই সর্বশেষ বেলুন উড়ে আসার ঘটনাটি ঘটেছে। গত রোববার উত্তর কোরিয়ার উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী কিম কং ইল এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ‘শিগগিরই সীমান্তের ওপারে দক্ষিণ কোরিয়ার ভেতরে ময়লা–আবর্জনা চালান করা হবে। এগুলো অপসারণের জন্য কতটুকু সামর্থ্যের প্রয়োজন তা বুঝতে পারবে দেশটি।’
ময়লাসহ বেলুন উড়ে আসার ঘটনায় দক্ষিণ কোরিয়ার সীমান্তবর্তী অঞ্চল এবং বিশেষ করে রাজধানী সিউলের উত্তর অংশে বসবাস করা নাগরিকদের কাছে মঙ্গলবার দিনের শেষ ভাগে খুদে বার্তা পাঠিয়েছে রাজ্য কর্তৃপক্ষগুলো। এসব বার্তায় নাগরিকদের বাড়ির বাইরের কাজকর্ম নিয়ে সতর্ক করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, ময়লা–আবর্জনাসহ এ ধরনের কোনো বেলুন সদৃশ বা অচেনা বস্তু নজরে পড়লেই যেন তাঁরা নিকটস্থ সেনা ক্যাম্পগুলোকে অবহিত করেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা কিছু ছবিতে দেখা গেছে, সাদা রঙের গ্যাস বেলুনের সঙ্গে উড়ে এসেছে টয়লেট পেপার, কালো মাটি, ব্যাটারির মতো পরিত্যক্ত আরও বিভিন্ন আবর্জনা। কিছু ছবিতে ঘটনাস্থলের কাছে দক্ষিণ কোরিয়ার পুলিশ ও সেনাসদস্যদের অবস্থান করতেও দেখা গেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার ইয়োনহাপ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, ছড়িয়ে–ছিটিয়ে যাওয়া কিছু আবর্জনাকে মানুষের মল হিসেবেও সন্দেহ করা হচ্ছে। দেশটির সেনাবাহিনী এমন কাজকে ‘আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে আখ্যা দিয়েছে। সামরিক বাহিনীর একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এটি আমাদের জনগণের নিরাপত্তাকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলেছে। বেলুন উড়ে আসার ঘটনায় উত্তর কোরিয়া সম্পূর্ণভাবে দায়ী। আমরা উত্তর কোরিয়াকে অবিলম্বে এই অমানবিক ও নৃশংস কর্মকাণ্ড বন্ধ করার জন্য কঠোরভাবে সতর্ক করছি।’
অতীতে দক্ষিণ কোরিয়া থেকেও উত্তর কোরিয়ার দিকে পিয়ংইয়ংবিরোধী লিফলেটের পাশাপাশি চকো পাইয়ের মতো উত্তর কোরিয়ায় নিষিদ্ধ বিভিন্ন বস্তু বেলুনে করে পাঠিয়ে দিয়েছিল দক্ষিণ কোরিয়ার অ্যাকটিভিস্টরা। তবে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এ ধরনের কাজকে অপরাধ আখ্যা দিয়ে আইন পাস করা হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সংসদে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
১৪ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
১৫ ঘণ্টা আগে