করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে মুখে মাস্ক পরার ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু গত দেড় বছরে দেখা গেছে, এত বলার পরও মুখের মাস্ক অনেকের মুখে থাকছে না। পকেটে, থুতনিতে, নাকের নিচে, কখনো হাতের বাজু হয়ে ঝুলে থাকছে মাস্ক। এমনকি মাস্ক দিয়ে ন্যাড়া মাথার চাঁদি ঢাকা বা রুমাল বানানোর মতো ঘটনাও দেখা গেছে। এ নিয়ে দেশি–বিদেশি সংবাদমাধ্যমে খবরও এসেছে।
তবে সব কিছু ছাড়িয়ে গেলেন ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের এক মন্ত্রী। রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে পায়ের ওপর পা তুলে আয়েশ করে বসে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছিলেন তিনি। হয়তো মনের ভুলেই মাস্কটি চলে গিয়েছিল পায়ের বুড়ো আঙুলে। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গেরুয়া পায়জামা–পাঞ্জাবি পরিহিত মন্ত্রীর ধবধবে পরিষ্কার মাস্কটি ঝুলছে বাম পায়ের ওপর ভাঁজ করে রাখা ডান পায়ের বুড়ো আঙুলের ভাঁজে!
জানা গেছে, ওই মন্ত্রীর নাম স্বামী জাতিশ্বরানন্দ। উত্তরাখণ্ডের বিজেপি সরকারের মন্ত্রী তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাকি চারজনের মুখেও মাস্ক নেই। এর মধ্যে আবার দুজন মন্ত্রীও (বিশান সিং ও সুবোধ উন্যাল) আছেন।
এ নিয়ে টুইটারে তীব্র সমালোচনা করে পোস্ট দিয়েছেন কংগ্রেসের মুখপাত্র গরিমা দাসুনি। ‘এই হলো ক্ষমতাসীন দলের সিরিয়াসনেসের নমুনা। অথচ এরাই মাস্ক না পরার কারণে গরিব মানুষকে পেটাচ্ছে।’ বলেন গরিমা।
আরেক কংগ্রেস নেতা পঙ্কজ পুনিয়া ব্যঙ্গ করে বলেছেন, এটাই হলো মাস্ক পরার আসল তরিকা! একই রকম মন্তব্য করেছেন আম আদমি পার্টির নেতা দীপ প্রকাশ পান্ত। এই নির্লিপ্ততার জন্য স্বামী জাতিশ্বরানন্দকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আম আদমির আরেক নেতা।
উল্লেখ্য, ভারতে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম উত্তরাখণ্ড। দুই মাস আগেও রাজ্যটির পুরো স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত সপ্তাহেই কানবার যাত্রা বাতিল করেছে উত্তরাখণ্ড সরকার। বার্ষিক এই ধর্মীয় উৎসবে হাজার হাজার ভক্ত হেঁটে অথবা নদীপথে হরিদ্বারে গঙ্গা থেকে পানি সংগ্রহ করেন। সেই পানি নিয়ে যান পার্শ্ববর্তী শিবমন্দিরে।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে মুখে মাস্ক পরার ওপর জোর দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু গত দেড় বছরে দেখা গেছে, এত বলার পরও মুখের মাস্ক অনেকের মুখে থাকছে না। পকেটে, থুতনিতে, নাকের নিচে, কখনো হাতের বাজু হয়ে ঝুলে থাকছে মাস্ক। এমনকি মাস্ক দিয়ে ন্যাড়া মাথার চাঁদি ঢাকা বা রুমাল বানানোর মতো ঘটনাও দেখা গেছে। এ নিয়ে দেশি–বিদেশি সংবাদমাধ্যমে খবরও এসেছে।
তবে সব কিছু ছাড়িয়ে গেলেন ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যের এক মন্ত্রী। রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে পায়ের ওপর পা তুলে আয়েশ করে বসে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করছিলেন তিনি। হয়তো মনের ভুলেই মাস্কটি চলে গিয়েছিল পায়ের বুড়ো আঙুলে। সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া ছবিতে দেখা যাচ্ছে, গেরুয়া পায়জামা–পাঞ্জাবি পরিহিত মন্ত্রীর ধবধবে পরিষ্কার মাস্কটি ঝুলছে বাম পায়ের ওপর ভাঁজ করে রাখা ডান পায়ের বুড়ো আঙুলের ভাঁজে!
জানা গেছে, ওই মন্ত্রীর নাম স্বামী জাতিশ্বরানন্দ। উত্তরাখণ্ডের বিজেপি সরকারের মন্ত্রী তিনি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাকি চারজনের মুখেও মাস্ক নেই। এর মধ্যে আবার দুজন মন্ত্রীও (বিশান সিং ও সুবোধ উন্যাল) আছেন।
এ নিয়ে টুইটারে তীব্র সমালোচনা করে পোস্ট দিয়েছেন কংগ্রেসের মুখপাত্র গরিমা দাসুনি। ‘এই হলো ক্ষমতাসীন দলের সিরিয়াসনেসের নমুনা। অথচ এরাই মাস্ক না পরার কারণে গরিব মানুষকে পেটাচ্ছে।’ বলেন গরিমা।
আরেক কংগ্রেস নেতা পঙ্কজ পুনিয়া ব্যঙ্গ করে বলেছেন, এটাই হলো মাস্ক পরার আসল তরিকা! একই রকম মন্তব্য করেছেন আম আদমি পার্টির নেতা দীপ প্রকাশ পান্ত। এই নির্লিপ্ততার জন্য স্বামী জাতিশ্বরানন্দকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আম আদমির আরেক নেতা।
উল্লেখ্য, ভারতে কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত রাজ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম উত্তরাখণ্ড। দুই মাস আগেও রাজ্যটির পুরো স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে পড়েছিল। সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত সপ্তাহেই কানবার যাত্রা বাতিল করেছে উত্তরাখণ্ড সরকার। বার্ষিক এই ধর্মীয় উৎসবে হাজার হাজার ভক্ত হেঁটে অথবা নদীপথে হরিদ্বারে গঙ্গা থেকে পানি সংগ্রহ করেন। সেই পানি নিয়ে যান পার্শ্ববর্তী শিবমন্দিরে।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
৩ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
৩০ মিনিট আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৩ ঘণ্টা আগে