সাব্বির চৌধুরী, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংসদ ও কাউন্সিল নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলীয়রা আগেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। সময়ের সঙ্গে দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবস্থান বেশ শক্ত হয়েছে। ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলীয় রাজনীতিতে তাঁদের ভূমিকা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবারের নির্বাচনে ৩০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চারজন নারী প্রার্থী রয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ান লেবার পার্টি, লিবারেল পার্টি, গ্রিন পার্টি, কমিউনিটি ফার্স্ট টিম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই প্রথম এত বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নারী-পুরুষ কাউন্সিলর ও মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বাঙালি কমিউনিটিতে চলছে জমজমাট নির্বাচনী আমেজ। বাংলাদেশি প্রার্থীদের মধ্য থেকে কারা নির্বাচিত হবেন, কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে, তা নিয়ে চলছে নানা জরিপ।
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা প্রায় ১ লাখ বাংলাদেশির নজর এখন ৪ ডিসেম্বরের নির্বাচনের দিকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির অধিকাংশ নেতা ও বিভিন্ন পেশাজীবী মনে করছেন, অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে এবারের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে প্রথমবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা চার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী বিজয়ী হবেন। তাঁরা হলেন সাজেদা আক্তার সানজিদা, সাবরিন ফারুকী, ফয়জুন নাহার পলি ও ফাহমিনা হক সারা।
গত ৫ আগস্ট প্রি-ভোটিংয়ে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির অধিকাংশ ভোটারের সমর্থন পান সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিলের রোজল্যান্ড থেকে কাউন্সিলর পদে লড়ছেন তিনি। সাবেক কাউন্সিলর ও সাবেক ফেডারেল সংসদ সদস্য প্রার্থী মোহাম্মাদ জামান টিটোর সহধর্মিণী সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিল নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের অন্যতম বড় কাউন্সিল, যেখানে বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রভাব বেশি। তাই ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে তাঁকে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে।
এ ক্ষেত্রে গত কাউন্সিল নির্বাচনে সাজেদা আক্তার সানজিদার স্বামী শাহে জামান টিটু একই আসন থেকে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই আসনে এবার তাঁর বিজয়টি সহজ হবে বলে কমিউনিটির অনেকেই মনে করছেন। তিনি একজন সক্রিয় সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে পরিচিত মুখ। লিবারেল পার্টি লাকেম্বা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে বহুদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সাবরিন ফারুকী নির্বাচন করছেন ক্যাম্বারল্যান্ড সিটি কাউন্সিল থেকে। তিনি বর্তমান বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রার্থী। অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস লেবার পার্টির পলিসি ফোরামের নির্বাচনে বামপন্থী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও ভারতীয় নারীদের, বিশেষত যাঁদের ডিজিটাল লিটারেসি স্কিল কম, তাঁদের সহায়তা করছেন ড. সাবরিন ফারুকী। যেসব অভিবাসী বা শরণার্থী নারী সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংকটে কাজ হারিয়েছেন, তাঁদেরও সহায়তা দিচ্ছেন তিনি।
ড. ফারুকী বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছেন ২০০৪ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে তিনি ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলসে মাস্টার্স এবং ইউনিভার্সিটি অব সিডনি থেকে পিএইচডি করেন। তিনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে কাজ করেছেন। মানবাধিকারকর্মী হিসেবে অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের জন্য কাজ করেন। নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ এবং সচেতনতা তৈরির জন্য স্থানীয় ও রাজ্য স্তরে একাধিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
ফয়জুন নাহার পলি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন কাউন্সিল এলাকা থেকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজের সঙ্গে তিনি জড়িত প্রথম থেকেই। ২০১৪ থেকে সিডনি প্রবাসী বাংলাদেশি উইমেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি হিসেবে কমিউনিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন শিশু বিকাশ ও সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে। ২০০৬ সালে তিনি সিডনি আসেন। বর্তমানে তিনি শিক্ষক হিসেবে একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে কর্মরত।
একই নির্বাচনী এলাকা থেকে ফাহমিনা হক সারা লিবারেল পার্টির প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। ফাহমিনার জন্ম অস্ট্রেলিয়াতেই। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করছেন ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটিতে। ফাহমিনা বাংলাদেশি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত আছেন।
বাংলাদেশি পুরুষ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন লুৎফুল কবির, কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী, কাউন্সিলর সুমন সাহা, আবুল সরকার, শিবলী চৌধুরী, নোমান মাসুম, মাহবুবুর রহমান, আবু সুফিয়ান, হাসিন জামান, সৈয়দ সামনান, সাইফুল ইসলাম, সৈয়দ হাসানউদ্দিন মাহাদী, এ এস এম মাহবুব মোরশেদ, মামুন রশিদ ও ইব্রাহিম খলিল মাসুদ প্রমুখ।
বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আশা করছেন, সব প্রার্থীই কাউন্সিলর হিসেবে জয় পাবেন। তবে কমিউনিটি জরিপে এগিয়ে নারীরাই। জয়ী হলে তাঁরাই হবেন অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি নারী কাউন্সিলর।
বাঙালিপাড়া হিসেবে খ্যাত লাকেম্বা, ব্যাংকসটাউন, ক্যাম্বেলটাউনসহ ক্যাম্বারল্যান্ড এবং কানাডা-বে সিটিতে চলছে ব্যাপক নির্বাচনী প্রচার। প্রতিদিন গ্রোসারি ও ক্যাফেতে গিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা। নির্বাচনে যে-ই বিজয়ী হোন না কেন অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই প্রার্থীদের অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে নতুনভাবে তুলে ধরবে বলে মনে করছেন প্রবাসীরা।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
অস্ট্রেলিয়ার জাতীয় সংসদ ও কাউন্সিল নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অস্ট্রেলীয়রা আগেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। সময়ের সঙ্গে দেশটির মূলধারার রাজনীতিতে প্রবাসী বাংলাদেশিদের অবস্থান বেশ শক্ত হয়েছে। ক্ষমতাসীন ও বিরোধীদলীয় রাজনীতিতে তাঁদের ভূমিকা এখন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবারের নির্বাচনে ৩০ জন প্রবাসী বাংলাদেশি কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে চারজন নারী প্রার্থী রয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ান লেবার পার্টি, লিবারেল পার্টি, গ্রিন পার্টি, কমিউনিটি ফার্স্ট টিম ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই প্রথম এত বিপুলসংখ্যক বাংলাদেশি নারী-পুরুষ কাউন্সিলর ও মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বাঙালি কমিউনিটিতে চলছে জমজমাট নির্বাচনী আমেজ। বাংলাদেশি প্রার্থীদের মধ্য থেকে কারা নির্বাচিত হবেন, কে এগিয়ে, কে পিছিয়ে, তা নিয়ে চলছে নানা জরিপ।
অস্ট্রেলিয়ায় থাকা প্রায় ১ লাখ বাংলাদেশির নজর এখন ৪ ডিসেম্বরের নির্বাচনের দিকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির অধিকাংশ নেতা ও বিভিন্ন পেশাজীবী মনে করছেন, অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে এবারের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে প্রথমবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা চার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত নারী বিজয়ী হবেন। তাঁরা হলেন সাজেদা আক্তার সানজিদা, সাবরিন ফারুকী, ফয়জুন নাহার পলি ও ফাহমিনা হক সারা।
গত ৫ আগস্ট প্রি-ভোটিংয়ে ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির অধিকাংশ ভোটারের সমর্থন পান সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিলের রোজল্যান্ড থেকে কাউন্সিলর পদে লড়ছেন তিনি। সাবেক কাউন্সিলর ও সাবেক ফেডারেল সংসদ সদস্য প্রার্থী মোহাম্মাদ জামান টিটোর সহধর্মিণী সাজেদা আক্তার সানজিদা। ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন সিটি কাউন্সিল নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের অন্যতম বড় কাউন্সিল, যেখানে বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রভাব বেশি। তাই ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে তাঁকে কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মুখোমুখি হতে হবে।
এ ক্ষেত্রে গত কাউন্সিল নির্বাচনে সাজেদা আক্তার সানজিদার স্বামী শাহে জামান টিটু একই আসন থেকে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থী হিসেবে কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেই আসনে এবার তাঁর বিজয়টি সহজ হবে বলে কমিউনিটির অনেকেই মনে করছেন। তিনি একজন সক্রিয় সংগঠক হিসেবে বাংলাদেশি কমিউনিটিতে পরিচিত মুখ। লিবারেল পার্টি লাকেম্বা শাখার সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অস্ট্রেলিয়ার মূলধারার রাজনীতিতে বহুদিন ধরে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন।
সাবরিন ফারুকী নির্বাচন করছেন ক্যাম্বারল্যান্ড সিটি কাউন্সিল থেকে। তিনি বর্তমান বিরোধী দল লেবার পার্টির প্রার্থী। অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস লেবার পার্টির পলিসি ফোরামের নির্বাচনে বামপন্থী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি। বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও ভারতীয় নারীদের, বিশেষত যাঁদের ডিজিটাল লিটারেসি স্কিল কম, তাঁদের সহায়তা করছেন ড. সাবরিন ফারুকী। যেসব অভিবাসী বা শরণার্থী নারী সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংকটে কাজ হারিয়েছেন, তাঁদেরও সহায়তা দিচ্ছেন তিনি।
ড. ফারুকী বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় এসেছেন ২০০৪ সালে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে তিনি ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েলসে মাস্টার্স এবং ইউনিভার্সিটি অব সিডনি থেকে পিএইচডি করেন। তিনি সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা নিয়ে কাজ করেছেন। মানবাধিকারকর্মী হিসেবে অভিবাসী ও উদ্বাস্তুদের জন্য কাজ করেন। নারীর উন্নয়ন, ক্ষমতায়ন ও পারিবারিক সহিংসতা প্রতিরোধ এবং সচেতনতা তৈরির জন্য স্থানীয় ও রাজ্য স্তরে একাধিক পুরস্কারও পেয়েছেন তিনি।
ফয়জুন নাহার পলি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন ক্যান্টারবুরি-ব্যাংক্সটাউন কাউন্সিল এলাকা থেকে। বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কাজের সঙ্গে তিনি জড়িত প্রথম থেকেই। ২০১৪ থেকে সিডনি প্রবাসী বাংলাদেশি উইমেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি হিসেবে কমিউনিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন শিশু বিকাশ ও সামাজিক সম্পর্ক বিষয়ে। ২০০৬ সালে তিনি সিডনি আসেন। বর্তমানে তিনি শিক্ষক হিসেবে একটি কিন্ডারগার্টেন স্কুলে কর্মরত।
একই নির্বাচনী এলাকা থেকে ফাহমিনা হক সারা লিবারেল পার্টির প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। ফাহমিনার জন্ম অস্ট্রেলিয়াতেই। তিনি প্রাথমিক শিক্ষা বিষয়ে অধ্যয়ন করছেন ওয়েস্টার্ন সিডনি ইউনিভার্সিটিতে। ফাহমিনা বাংলাদেশি বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত আছেন।
বাংলাদেশি পুরুষ প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছেন লুৎফুল কবির, কাউন্সিলর মাসুদ চৌধুরী, কাউন্সিলর সুমন সাহা, আবুল সরকার, শিবলী চৌধুরী, নোমান মাসুম, মাহবুবুর রহমান, আবু সুফিয়ান, হাসিন জামান, সৈয়দ সামনান, সাইফুল ইসলাম, সৈয়দ হাসানউদ্দিন মাহাদী, এ এস এম মাহবুব মোরশেদ, মামুন রশিদ ও ইব্রাহিম খলিল মাসুদ প্রমুখ।
বাংলাদেশি কমিউনিটির বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক ও সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ আশা করছেন, সব প্রার্থীই কাউন্সিলর হিসেবে জয় পাবেন। তবে কমিউনিটি জরিপে এগিয়ে নারীরাই। জয়ী হলে তাঁরাই হবেন অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম বাংলাদেশি নারী কাউন্সিলর।
বাঙালিপাড়া হিসেবে খ্যাত লাকেম্বা, ব্যাংকসটাউন, ক্যাম্বেলটাউনসহ ক্যাম্বারল্যান্ড এবং কানাডা-বে সিটিতে চলছে ব্যাপক নির্বাচনী প্রচার। প্রতিদিন গ্রোসারি ও ক্যাফেতে গিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন প্রার্থীরা। নির্বাচনে যে-ই বিজয়ী হোন না কেন অস্ট্রেলিয়ার স্থানীয় সরকার নির্বাচনে এই প্রার্থীদের অংশগ্রহণ বাংলাদেশকে নতুনভাবে তুলে ধরবে বলে মনে করছেন প্রবাসীরা।

ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার ড্রোন হামলাগুলোকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন ‘ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব ইনকোয়ারি অন ইউক্রেন’।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে মাউন্ট কাসিউনের পাথুরে ঢালে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় সামরিক অঞ্চল। গত মাসে (সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর নেতৃত্বে একটি দল সেখানে পৌঁছেছিল মার্কিন সাংবাদিক অস্টিন টাইসের সন্ধানে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত তেতসুয়া ইয়ামাগামি আদালতে দোষ স্বীকার করেছেন। টোকিওতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিচার শুরুর প্রথম দিনেই আদালতকে তিনি বলেন, ‘সবকিছু সত্যি।’
৫ ঘণ্টা আগে
রাইট জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো এমন পর্যাপ্ত সুপার কম্পিউটার তৈরি করা, যা ক্রমবর্ধমান জটিল বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনায় সক্ষম হবে। এসব মেশিন বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গতি বহু গুণে বাড়িয়ে তুলবে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার ড্রোন হামলাগুলোকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন ‘ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব ইনকোয়ারি অন ইউক্রেন’। সম্প্রতি প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ সেনারা পরিকল্পিতভাবে বেসামরিক মানুষ ও তাদের অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক গার্ডিয়ান জানিয়েছে, জাতিসংঘের সংস্থাটি খেরসন, মাইকোলাইভ ও দিনিপ্রোপেত্রোভস্ক অঞ্চলে হামলার ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করেছে। এই এলাকাগুলো সম্মুখ সমরের কাছাকাছি হওয়ায় গত এক বছরে সেখানে ড্রোন হামলার তীব্রতা বেড়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—রুশ ড্রোনগুলো ধারাবাহিকভাবে ঘরবাড়ি, মানবিক সহায়তা বিতরণ কেন্দ্র ও গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। একই স্থানে একাধিকবার হামলার ঘটনাও ঘটেছে।
রাশিয়া বিভিন্ন ধরনের কম দামি ও ছোট আকারের, ক্যামেরা ও গাইডেন্স সিস্টেমযুক্ত ড্রোন ব্যবহার করেছে। এগুলোর কিছু আঘাতের সময় বিস্ফোরিত হয়, আবার কিছু ওপর থেকে বিস্ফোরক ফেলতে পারে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুযায়ী, এই ধরনের হামলায় গত এক বছরে অন্তত ২০০ বেসামরিক মানুষ নিহত এবং প্রায় ২ হাজার জন আহত হয়েছেন।
জাতিসংঘ কমিশন দাবি করেছে, এসব হামলা শুধু হত্যাকাণ্ড নয়, বরং ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক জনগণকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়েছে। একই সঙ্গে বেসামরিকদের এলাকা ছাড়তে বাধ্য করার নীতির অংশ হিসেবেও এগুলো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।
প্রতিবেদনটিতে খেরসনের একাধিক বাসিন্দার বর্ণনা উদ্ধৃত করা হয়েছে। একজন বলেছেন, ‘আমি ড্রোনের শব্দ শুনেছিলাম। ভেবেছিলাম, এটি একটি বাসকে অনুসরণ করবে। কিন্তু যখন বাস চলে গেল, তখনো সেটা আকাশে ঘুরছিল। বুঝলাম, পালানোর কোনো পথ নেই।’ পরে ড্রোন থেকে ওই ব্যক্তির মুখে শার্পনেলের আঘাত লেগেছিল।
আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘এটা এক ধরনের লটারির মতো, আজ রাতটা বেঁচে থাকব কি না, কেউ জানে না।’
এদিকে রাশিয়া বরাবরই বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তবে গত চার বছরে ইউক্রেনজুড়ে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় অসংখ্য বেসামরিক এলাকা ধ্বংস হয়েছে। রুশ কর্তৃপক্ষ জাতিসংঘ কমিশনের তদন্তেও কোনো সহযোগিতা করেনি, এমনকি ৩৫টি লিখিত অনুরোধেরও জবাব দেয়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার ড্রোন হামলাগুলোকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন ‘ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব ইনকোয়ারি অন ইউক্রেন’। সম্প্রতি প্রকাশিত এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রুশ সেনারা পরিকল্পিতভাবে বেসামরিক মানুষ ও তাদের অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক গার্ডিয়ান জানিয়েছে, জাতিসংঘের সংস্থাটি খেরসন, মাইকোলাইভ ও দিনিপ্রোপেত্রোভস্ক অঞ্চলে হামলার ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করেছে। এই এলাকাগুলো সম্মুখ সমরের কাছাকাছি হওয়ায় গত এক বছরে সেখানে ড্রোন হামলার তীব্রতা বেড়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—রুশ ড্রোনগুলো ধারাবাহিকভাবে ঘরবাড়ি, মানবিক সহায়তা বিতরণ কেন্দ্র ও গুরুত্বপূর্ণ নাগরিক অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। একই স্থানে একাধিকবার হামলার ঘটনাও ঘটেছে।
রাশিয়া বিভিন্ন ধরনের কম দামি ও ছোট আকারের, ক্যামেরা ও গাইডেন্স সিস্টেমযুক্ত ড্রোন ব্যবহার করেছে। এগুলোর কিছু আঘাতের সময় বিস্ফোরিত হয়, আবার কিছু ওপর থেকে বিস্ফোরক ফেলতে পারে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুযায়ী, এই ধরনের হামলায় গত এক বছরে অন্তত ২০০ বেসামরিক মানুষ নিহত এবং প্রায় ২ হাজার জন আহত হয়েছেন।
জাতিসংঘ কমিশন দাবি করেছে, এসব হামলা শুধু হত্যাকাণ্ড নয়, বরং ইচ্ছাকৃতভাবে বেসামরিক জনগণকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়েছে। একই সঙ্গে বেসামরিকদের এলাকা ছাড়তে বাধ্য করার নীতির অংশ হিসেবেও এগুলো মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের পর্যায়ে পড়ে।
প্রতিবেদনটিতে খেরসনের একাধিক বাসিন্দার বর্ণনা উদ্ধৃত করা হয়েছে। একজন বলেছেন, ‘আমি ড্রোনের শব্দ শুনেছিলাম। ভেবেছিলাম, এটি একটি বাসকে অনুসরণ করবে। কিন্তু যখন বাস চলে গেল, তখনো সেটা আকাশে ঘুরছিল। বুঝলাম, পালানোর কোনো পথ নেই।’ পরে ড্রোন থেকে ওই ব্যক্তির মুখে শার্পনেলের আঘাত লেগেছিল।
আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘এটা এক ধরনের লটারির মতো, আজ রাতটা বেঁচে থাকব কি না, কেউ জানে না।’
এদিকে রাশিয়া বরাবরই বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে। তবে গত চার বছরে ইউক্রেনজুড়ে রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলায় অসংখ্য বেসামরিক এলাকা ধ্বংস হয়েছে। রুশ কর্তৃপক্ষ জাতিসংঘ কমিশনের তদন্তেও কোনো সহযোগিতা করেনি, এমনকি ৩৫টি লিখিত অনুরোধেরও জবাব দেয়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। আগামী ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
০১ ডিসেম্বর ২০২১
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে মাউন্ট কাসিউনের পাথুরে ঢালে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় সামরিক অঞ্চল। গত মাসে (সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর নেতৃত্বে একটি দল সেখানে পৌঁছেছিল মার্কিন সাংবাদিক অস্টিন টাইসের সন্ধানে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত তেতসুয়া ইয়ামাগামি আদালতে দোষ স্বীকার করেছেন। টোকিওতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিচার শুরুর প্রথম দিনেই আদালতকে তিনি বলেন, ‘সবকিছু সত্যি।’
৫ ঘণ্টা আগে
রাইট জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো এমন পর্যাপ্ত সুপার কম্পিউটার তৈরি করা, যা ক্রমবর্ধমান জটিল বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনায় সক্ষম হবে। এসব মেশিন বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গতি বহু গুণে বাড়িয়ে তুলবে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে মাউন্ট কাসিউনের পাথুরে ঢালে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় সামরিক অঞ্চল। গত মাসে (সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর নেতৃত্বে একটি দল সেখানে পৌঁছেছিল মার্কিন সাংবাদিক অস্টিন টাইসের সন্ধানে। ২০১২ সালে সিরিয়ায় নিখোঁজ হয়ে বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছিলেন অস্টিন। ১৩ বছর পরও তাঁর পরিবার আশায় আছে—তিনি হয়তো এখনো বেঁচে আছেন।
তবে এবার প্রথমবারের মতো সিরিয়ার সাবেক এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মুখ থেকে শোনা গেল নির্মম সত্যটি—অস্টিন নিশ্চিতভাবেই মারা গেছেন।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, এই স্বীকারোক্তি এসেছে বাসাম আল-হাসান নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে, যিনি সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা এবং ভয়ংকর ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সেস’ (এনডিএফ) মিলিশিয়া সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। আল-হাসানই ছিলেন সেই ব্যক্তি, যিনি ২০১২ সালের আগস্টে অস্টিন টাইসকে আটক করার পর তাঁর দেখাশোনা করতেন।
আসাদ সরকারের পতনের পর সত্য উদ্ঘাটন
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ার বিভিন্ন প্রাক্তন কর্মকর্তা একে একে আত্মপ্রকাশ করতে থাকেন। তাঁদের মধ্যেই ছিলেন আল-হাসান। তিনি ইরান থেকে পালিয়ে লেবাননের বৈরুতে এসে আশ্রয় নেন। পরে এফবিআই তদন্তকারীরা সেখানেই হাজির হন এবং তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এরপর গত মাসে (সেপ্টেম্বর) বৈরুতে আল-হাসানের ফ্ল্যাটে পৌঁছে যায় সিএনএন-এর একটি দলও। গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়, আল-হাসান বলছেন, ‘অস্টিন অবশ্যই মৃত। আমি নিজেই আসাদের আদেশে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করিয়েছিলাম।’
তিনি দাবি করেন, ২০১৩ সালে স্বয়ং বাশার আল-আসাদই তাঁকে নির্দেশ দেন অস্টিনকে হত্যা করতে। তবে তিনি নাকি আপত্তি জানিয়েছিলেন, কিন্তু আসাদ ছিলেন অনড়।
অবিশ্বাস ও সন্দেহ
সিএনএনকে আল-হাসান যে তথ্য দিয়েছেন সেগুলো পরে আরও যাচাই করা হয়েছে এবং এফবিআইয়ের পলিগ্রাফ টেস্টে তিনি ব্যর্থ হন। অর্থাৎ তাঁর কথার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। তবু তাঁর এই বক্তব্যই এখন পর্যন্ত অস্টিন টাইসের মৃত্যুর সবচেয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত।
অনেকে মনে করেন, সত্যটি এখনো জটিল এক জালের ভেতরে লুকিয়ে আছে—যেমনভাবে আসাদের শাসন দীর্ঘ এক দশক ধরে নিজের জনগণকে হত্যা ও নিখোঁজ করেছে।
অস্টিনের খোঁজে সিএনএন অন্তত সাতটি দেশে গিয়ে সিরিয়ার সাবেক কিছু কর্মকর্তার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। এঁদের মধ্যে আছেন প্রত্যক্ষদর্শী ও তদন্তকারীও। তাঁরা জানিয়েছেন, অস্টিনের দেহাবশেষ এখনো পাওয়া না গেলেও ২০১৩ সালের দিকেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল।

কে ছিলেন অস্টিন টাইস
অস্টিন টাইস ছিলেন মার্কিন মেরিন বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা এবং সাংবাদিক। ২০১২ সালে তিনি সিরিয়ায় যান গৃহযুদ্ধের সত্যতা তুলে ধরতে। তিনি দামেস্কের উপকণ্ঠ দারায়া থেকে তাঁর শেষ প্রতিবেদন পাঠান। এরপরই তাঁর সঙ্গে পরিবারের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
সেই সময় দারায়ায় প্রবল যুদ্ধ চলছিল। বিদ্রোহীদের সঙ্গে থেকে তিনি আসাদ সরকারের দমননীতি তুলে ধরছিলেন। ওয়াশিংটন পোস্টসহ একাধিক পত্রিকায় তাঁর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল।
নাটকীয় বন্দিত্ব ও ভিডিও
সিরিয়ার গোয়েন্দা কর্মকর্তা সাফওয়ান বাহলুল জানিয়েছেন, তিনিই অস্টিনকে তিনবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। সাফওয়ান বলেন, ‘অস্টিন শান্ত ছিলেন, সাহসী ছিলেন। কখনো কখনে আমরা সংগীত নিয়েও কথা বলেছি।’
পরবর্তীতে আল-হাসানের নির্দেশে অস্টিনকে ‘তাহৌনে’ নামের এক সামরিক ক্যাম্পে বন্দী রাখা হয়। এখানেই ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর চোখ বাঁধা অবস্থায় একটি ভিডিও ধারণ করা হয়। সেই ভিডিওতে অস্টিনকে দেখা যায় আরব পোশাক পরা লোকদের মাঝে, যারা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে চিৎকার করছে। ভিডিওটি ইচ্ছাকৃতভাবে তৈরি করা হয় যেন মনে হয়, তাঁকে ইসলামপন্থীরা অপহরণ করেছে—আসাদ বাহিনী নয়। তবে মার্কিন বিশ্লেষকেরা দ্রুতই বুঝে ফেলেছিলেন, এটি আসলে সিরীয় সরকারেরই সাজানো নাটক।

পালানোর চেষ্টাও করেছিলেন অস্টিন
তদন্তে জানা যায়, একসময় অস্টিন সাবান ও তোয়ালে ব্যবহার করে জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি কিছু দূর পালাতেও সক্ষম হন, কিন্তু পরের দিন দামেস্কের মাজ্জে এলাকায় আবার ধরা পড়ে যান। এরপর তাঁকে আবারও আল-হাসানের অফিসে নেওয়া হয় এবং সেখানেই চিরদিনের জন্য তাঁর সব খোঁজ মিলিয়ে যায়।
পরিবারের অটল বিশ্বাস
সিরীয় কর্মকর্তাদের অনেকেই অস্টিনের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করলেও তাঁর মা ডেবরা টাইস এখনো বিশ্বাস করেন ছেলে বেঁচে আছেন। তিনি বলেন, ‘অস্টিন টাইস জীবিত। আমরা তাঁর মুক্তির অপেক্ষায় আছি।’
আসাদের পতনের পর ডেবরা টাইস নিজেই দামেস্কে গিয়ে নতুন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার সঙ্গে দেখা করেছেন। ডেবরা বহু বছর ধরে মার্কিন সরকারকে ছেলের খোঁজে তৎপর থাকার আহ্বান জানিয়ে আসছেন।
আল-হাসান—এক অন্ধকার চরিত্র
আল-হাসান আসাদের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন। তিনি ২০১১ সালেই যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েন এবং ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রও তাঁকে নিষিদ্ধ করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারে জড়িত ছিলেন এবং সরকারবিরোধীদের ওপর হত্যাযজ্ঞে নেতৃত্ব দেন।
২০২৩ সালে ফ্রান্স তাঁর ও আসাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
শেষ কথায় অনুতাপ
বৈরুতে সিএনএনের দল চলে আসার আগে দরজার কাছে এসে আল-হাসান থেমে যান। চোখ লালচে হয়ে ওঠে তাঁর। তিনি বলেন, ‘এটা মনে পড়লেই কষ্ট হয়। এমনটা ঘটুক, চাইনি আমি। অস্টিনের মায়ের কাছে আমি ক্ষমা চাই।’

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে মাউন্ট কাসিউনের পাথুরে ঢালে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় সামরিক অঞ্চল। গত মাসে (সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর নেতৃত্বে একটি দল সেখানে পৌঁছেছিল মার্কিন সাংবাদিক অস্টিন টাইসের সন্ধানে। ২০১২ সালে সিরিয়ায় নিখোঁজ হয়ে বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমের শিরোনাম হয়েছিলেন অস্টিন। ১৩ বছর পরও তাঁর পরিবার আশায় আছে—তিনি হয়তো এখনো বেঁচে আছেন।
তবে এবার প্রথমবারের মতো সিরিয়ার সাবেক এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার মুখ থেকে শোনা গেল নির্মম সত্যটি—অস্টিন নিশ্চিতভাবেই মারা গেছেন।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) সিএনএন জানিয়েছে, এই স্বীকারোক্তি এসেছে বাসাম আল-হাসান নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে, যিনি সিরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা এবং ভয়ংকর ‘ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্সেস’ (এনডিএফ) মিলিশিয়া সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা। আল-হাসানই ছিলেন সেই ব্যক্তি, যিনি ২০১২ সালের আগস্টে অস্টিন টাইসকে আটক করার পর তাঁর দেখাশোনা করতেন।
আসাদ সরকারের পতনের পর সত্য উদ্ঘাটন
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে আসাদ সরকারের পতনের পর সিরিয়ার বিভিন্ন প্রাক্তন কর্মকর্তা একে একে আত্মপ্রকাশ করতে থাকেন। তাঁদের মধ্যেই ছিলেন আল-হাসান। তিনি ইরান থেকে পালিয়ে লেবাননের বৈরুতে এসে আশ্রয় নেন। পরে এফবিআই তদন্তকারীরা সেখানেই হাজির হন এবং তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
এরপর গত মাসে (সেপ্টেম্বর) বৈরুতে আল-হাসানের ফ্ল্যাটে পৌঁছে যায় সিএনএন-এর একটি দলও। গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা ভিডিওতে দেখা যায়, আল-হাসান বলছেন, ‘অস্টিন অবশ্যই মৃত। আমি নিজেই আসাদের আদেশে তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করিয়েছিলাম।’
তিনি দাবি করেন, ২০১৩ সালে স্বয়ং বাশার আল-আসাদই তাঁকে নির্দেশ দেন অস্টিনকে হত্যা করতে। তবে তিনি নাকি আপত্তি জানিয়েছিলেন, কিন্তু আসাদ ছিলেন অনড়।
অবিশ্বাস ও সন্দেহ
সিএনএনকে আল-হাসান যে তথ্য দিয়েছেন সেগুলো পরে আরও যাচাই করা হয়েছে এবং এফবিআইয়ের পলিগ্রাফ টেস্টে তিনি ব্যর্থ হন। অর্থাৎ তাঁর কথার সত্যতা নিয়ে সন্দেহ থেকেই যায়। তবু তাঁর এই বক্তব্যই এখন পর্যন্ত অস্টিন টাইসের মৃত্যুর সবচেয়ে স্পষ্ট ইঙ্গিত।
অনেকে মনে করেন, সত্যটি এখনো জটিল এক জালের ভেতরে লুকিয়ে আছে—যেমনভাবে আসাদের শাসন দীর্ঘ এক দশক ধরে নিজের জনগণকে হত্যা ও নিখোঁজ করেছে।
অস্টিনের খোঁজে সিএনএন অন্তত সাতটি দেশে গিয়ে সিরিয়ার সাবেক কিছু কর্মকর্তার সাক্ষাৎকার নিয়েছে। এঁদের মধ্যে আছেন প্রত্যক্ষদর্শী ও তদন্তকারীও। তাঁরা জানিয়েছেন, অস্টিনের দেহাবশেষ এখনো পাওয়া না গেলেও ২০১৩ সালের দিকেই তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল।

কে ছিলেন অস্টিন টাইস
অস্টিন টাইস ছিলেন মার্কিন মেরিন বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা এবং সাংবাদিক। ২০১২ সালে তিনি সিরিয়ায় যান গৃহযুদ্ধের সত্যতা তুলে ধরতে। তিনি দামেস্কের উপকণ্ঠ দারায়া থেকে তাঁর শেষ প্রতিবেদন পাঠান। এরপরই তাঁর সঙ্গে পরিবারের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়।
সেই সময় দারায়ায় প্রবল যুদ্ধ চলছিল। বিদ্রোহীদের সঙ্গে থেকে তিনি আসাদ সরকারের দমননীতি তুলে ধরছিলেন। ওয়াশিংটন পোস্টসহ একাধিক পত্রিকায় তাঁর প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল।
নাটকীয় বন্দিত্ব ও ভিডিও
সিরিয়ার গোয়েন্দা কর্মকর্তা সাফওয়ান বাহলুল জানিয়েছেন, তিনিই অস্টিনকে তিনবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছিলেন। সাফওয়ান বলেন, ‘অস্টিন শান্ত ছিলেন, সাহসী ছিলেন। কখনো কখনে আমরা সংগীত নিয়েও কথা বলেছি।’
পরবর্তীতে আল-হাসানের নির্দেশে অস্টিনকে ‘তাহৌনে’ নামের এক সামরিক ক্যাম্পে বন্দী রাখা হয়। এখানেই ২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে তাঁর চোখ বাঁধা অবস্থায় একটি ভিডিও ধারণ করা হয়। সেই ভিডিওতে অস্টিনকে দেখা যায় আরব পোশাক পরা লোকদের মাঝে, যারা ‘আল্লাহু আকবার’ বলে চিৎকার করছে। ভিডিওটি ইচ্ছাকৃতভাবে তৈরি করা হয় যেন মনে হয়, তাঁকে ইসলামপন্থীরা অপহরণ করেছে—আসাদ বাহিনী নয়। তবে মার্কিন বিশ্লেষকেরা দ্রুতই বুঝে ফেলেছিলেন, এটি আসলে সিরীয় সরকারেরই সাজানো নাটক।

পালানোর চেষ্টাও করেছিলেন অস্টিন
তদন্তে জানা যায়, একসময় অস্টিন সাবান ও তোয়ালে ব্যবহার করে জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। তিনি কিছু দূর পালাতেও সক্ষম হন, কিন্তু পরের দিন দামেস্কের মাজ্জে এলাকায় আবার ধরা পড়ে যান। এরপর তাঁকে আবারও আল-হাসানের অফিসে নেওয়া হয় এবং সেখানেই চিরদিনের জন্য তাঁর সব খোঁজ মিলিয়ে যায়।
পরিবারের অটল বিশ্বাস
সিরীয় কর্মকর্তাদের অনেকেই অস্টিনের মৃত্যুর খবরটি নিশ্চিত করলেও তাঁর মা ডেবরা টাইস এখনো বিশ্বাস করেন ছেলে বেঁচে আছেন। তিনি বলেন, ‘অস্টিন টাইস জীবিত। আমরা তাঁর মুক্তির অপেক্ষায় আছি।’
আসাদের পতনের পর ডেবরা টাইস নিজেই দামেস্কে গিয়ে নতুন প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার সঙ্গে দেখা করেছেন। ডেবরা বহু বছর ধরে মার্কিন সরকারকে ছেলের খোঁজে তৎপর থাকার আহ্বান জানিয়ে আসছেন।
আল-হাসান—এক অন্ধকার চরিত্র
আল-হাসান আসাদের অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন। তিনি ২০১১ সালেই যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিষেধাজ্ঞার মুখে পড়েন এবং ২০১৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রও তাঁকে নিষিদ্ধ করে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারে জড়িত ছিলেন এবং সরকারবিরোধীদের ওপর হত্যাযজ্ঞে নেতৃত্ব দেন।
২০২৩ সালে ফ্রান্স তাঁর ও আসাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
শেষ কথায় অনুতাপ
বৈরুতে সিএনএনের দল চলে আসার আগে দরজার কাছে এসে আল-হাসান থেমে যান। চোখ লালচে হয়ে ওঠে তাঁর। তিনি বলেন, ‘এটা মনে পড়লেই কষ্ট হয়। এমনটা ঘটুক, চাইনি আমি। অস্টিনের মায়ের কাছে আমি ক্ষমা চাই।’

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। আগামী ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
০১ ডিসেম্বর ২০২১
ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার ড্রোন হামলাগুলোকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন ‘ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব ইনকোয়ারি অন ইউক্রেন’।
২ ঘণ্টা আগে
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত তেতসুয়া ইয়ামাগামি আদালতে দোষ স্বীকার করেছেন। টোকিওতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিচার শুরুর প্রথম দিনেই আদালতকে তিনি বলেন, ‘সবকিছু সত্যি।’
৫ ঘণ্টা আগে
রাইট জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো এমন পর্যাপ্ত সুপার কম্পিউটার তৈরি করা, যা ক্রমবর্ধমান জটিল বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনায় সক্ষম হবে। এসব মেশিন বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গতি বহু গুণে বাড়িয়ে তুলবে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত তেতসুয়া ইয়ামাগামি আদালতে দোষ স্বীকার করেছেন। টোকিওতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিচার শুরুর প্রথম দিনেই আদালতকে তিনি বলেন, ‘সবকিছু সত্যি।’
২০২২ সালে পশ্চিম জাপানের নারা শহরে একটি নির্বাচনী প্রচারসভায় ঘরে তৈরি বন্দুক দিয়ে শিনজো আবেকে গুলি করেন ৪৫ বছর বয়সী ইয়ামাগামি। গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই দিনই হাসপাতালে মারা যান জাপানের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে। তাঁর মৃত্যুতে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল।
‘আবেনোমিকস’ নামে পরিচিত অর্থনৈতিক নীতির প্রণেতা এবং কট্টর পররাষ্ট্রনীতির জন্য খ্যাত শিনজো আবেকে হত্যার পর রাজনৈতিকভাবে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ঘটনাটির পর প্রকাশ্যে আসে শাসক লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ও ইউনিফিকেশন চার্চের (যা ‘মুনিজ’ নামেও পরিচিত) ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
ইয়ামাগামি তদন্তকারীদের জানান, তিনি আবেকে গুলি করেছিলেন কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন, আবে ওই ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সমর্থন দিয়েছেন, যার কারণে তাঁর মা ও পরিবার আর্থিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায়। ইয়ামাগামির অভিযোগ, ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রমাণ হিসেবে তাঁর মা ওই চার্চে প্রায় ১০ কোটি ইয়েন (প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার) দান করেছিলেন।
এই অভিযোগের পর চার্চের কর্মকাণ্ড নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠিত এবং গণবিবাহের জন্য পরিচিত এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে তদন্তের একপর্যায়ে জাপানের চার মন্ত্রী পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে চলতি বছরের মার্চে টোকিও আদালত ইউনিফিকেশন চার্চকে বিলুপ্তির আদেশ দেন, তাদের করমুক্তির সুবিধা বাতিল করেন এবং সম্পত্তি বিক্রির নির্দেশ দেন।
জাপান টাইমসের বরাতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, এত কিছুর পরও ইয়ামাগামির মা তাঁর বিশ্বাস থেকে সরে আসেননি। তিনি স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড আমার বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করেছে।’
ইয়ামাগামির বিচার আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তিনি অস্ত্র আইন ভঙ্গের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর আইনজীবীর দাবি, অভিযুক্তের তৈরি বন্দুকটি জাপানের প্রচলিত অস্ত্র সংজ্ঞার আওতায় পড়ে না।
জাপানে অস্ত্র সহিংসতার ঘটনা খুবই কম। শিনজো আবে হত্যার পর থেকে দেশটিতে ঘরে তৈরি বন্দুকের ওপর আরও কঠোর আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।

জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত তেতসুয়া ইয়ামাগামি আদালতে দোষ স্বীকার করেছেন। টোকিওতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিচার শুরুর প্রথম দিনেই আদালতকে তিনি বলেন, ‘সবকিছু সত্যি।’
২০২২ সালে পশ্চিম জাপানের নারা শহরে একটি নির্বাচনী প্রচারসভায় ঘরে তৈরি বন্দুক দিয়ে শিনজো আবেকে গুলি করেন ৪৫ বছর বয়সী ইয়ামাগামি। গুলিবিদ্ধ হয়ে ওই দিনই হাসপাতালে মারা যান জাপানের সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে। তাঁর মৃত্যুতে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল।
‘আবেনোমিকস’ নামে পরিচিত অর্থনৈতিক নীতির প্রণেতা এবং কট্টর পররাষ্ট্রনীতির জন্য খ্যাত শিনজো আবেকে হত্যার পর রাজনৈতিকভাবে আলোড়ন সৃষ্টি হয়। ঘটনাটির পর প্রকাশ্যে আসে শাসক লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ও ইউনিফিকেশন চার্চের (যা ‘মুনিজ’ নামেও পরিচিত) ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক।
ইয়ামাগামি তদন্তকারীদের জানান, তিনি আবেকে গুলি করেছিলেন কারণ তিনি বিশ্বাস করতেন, আবে ওই ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সমর্থন দিয়েছেন, যার কারণে তাঁর মা ও পরিবার আর্থিকভাবে ধ্বংস হয়ে যায়। ইয়ামাগামির অভিযোগ, ধর্মীয় বিশ্বাসের প্রমাণ হিসেবে তাঁর মা ওই চার্চে প্রায় ১০ কোটি ইয়েন (প্রায় ৬ লাখ ৬০ হাজার ডলার) দান করেছিলেন।
এই অভিযোগের পর চার্চের কর্মকাণ্ড নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রতিষ্ঠিত এবং গণবিবাহের জন্য পরিচিত এই সংগঠনটির বিরুদ্ধে তদন্তের একপর্যায়ে জাপানের চার মন্ত্রী পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে চলতি বছরের মার্চে টোকিও আদালত ইউনিফিকেশন চার্চকে বিলুপ্তির আদেশ দেন, তাদের করমুক্তির সুবিধা বাতিল করেন এবং সম্পত্তি বিক্রির নির্দেশ দেন।
জাপান টাইমসের বরাতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, এত কিছুর পরও ইয়ামাগামির মা তাঁর বিশ্বাস থেকে সরে আসেননি। তিনি স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এই হত্যাকাণ্ড আমার বিশ্বাসকে আরও দৃঢ় করেছে।’
ইয়ামাগামির বিচার আগামী জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে তিনি অস্ত্র আইন ভঙ্গের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁর আইনজীবীর দাবি, অভিযুক্তের তৈরি বন্দুকটি জাপানের প্রচলিত অস্ত্র সংজ্ঞার আওতায় পড়ে না।
জাপানে অস্ত্র সহিংসতার ঘটনা খুবই কম। শিনজো আবে হত্যার পর থেকে দেশটিতে ঘরে তৈরি বন্দুকের ওপর আরও কঠোর আইন প্রণয়ন করা হয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। আগামী ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
০১ ডিসেম্বর ২০২১
ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার ড্রোন হামলাগুলোকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন ‘ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব ইনকোয়ারি অন ইউক্রেন’।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে মাউন্ট কাসিউনের পাথুরে ঢালে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় সামরিক অঞ্চল। গত মাসে (সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর নেতৃত্বে একটি দল সেখানে পৌঁছেছিল মার্কিন সাংবাদিক অস্টিন টাইসের সন্ধানে।
৩ ঘণ্টা আগে
রাইট জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো এমন পর্যাপ্ত সুপার কম্পিউটার তৈরি করা, যা ক্রমবর্ধমান জটিল বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনায় সক্ষম হবে। এসব মেশিন বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গতি বহু গুণে বাড়িয়ে তুলবে।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেসের (এএমডি) সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারের অংশীদারত্বে দুটি সুপার কম্পিউটার নির্মাণ করছে দেশটির জ্বালানি মন্ত্রণালয়। এই সুপার কম্পিউটারগুলো ব্যবহৃত হবে পারমাণবিক শক্তি, ক্যানসার চিকিৎসা ও জাতীয় নিরাপত্তাসহ জটিল বৈজ্ঞানিক গবেষণায়।
এই নতুন অংশীদারত্বের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানিমন্ত্রী ক্রিস রাইট ও এএমডির প্রধান নির্বাহী লিসা সু নিশ্চিত করেছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়।
রাইট জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো এমন পর্যাপ্ত সুপার কম্পিউটার তৈরি করা, যা ক্রমবর্ধমান জটিল বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনায় সক্ষম হবে। এসব মেশিন বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গতি বহু গুণে বাড়িয়ে তুলবে।
তাঁর ভাষ্য, এই সিস্টেমগুলো পারমাণবিক শক্তি ও ফিউশন এনার্জি, প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি এবং নতুন ওষুধ উদ্ভাবনে ‘অভূতপূর্ব গতি’ আনবে।
বিজ্ঞানীরা এখন সূর্যের জ্বালানি উৎপাদন প্রক্রিয়া অর্থাৎ ফিউশন বিক্রিয়া পৃথিবীতে পুনরুৎপাদনের চেষ্টা করছেন। এর জন্য তাঁরা তীব্র তাপ ও চাপে হালকা পরমাণুগুলোকে একত্র করে বিপুল শক্তি উৎপাদনের চেষ্টা করছেন।
রাইট বলেন, ‘আমরা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি, কিন্তু প্লাজমা অত্যন্ত অস্থিতিশীল। আমাদের সূর্যের কেন্দ্রের মতো পরিবেশ পৃথিবীতে তৈরি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই এআই-চালিত সুপার কম্পিউটারগুলোর মাধ্যমে আমাদের অগ্রগতি অনেক দ্রুত হবে। আমি বিশ্বাস করি, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে ফিউশন শক্তি ব্যবহারযোগ্য করে তোলার বাস্তব পথ আমরা খুঁজে পাব।’
রাইট জানান, সুপার কম্পিউটারগুলো যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডার ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করবে এবং ক্যানসার চিকিৎসায় নতুন ওষুধ উদ্ভাবনের গতি বাড়াবে; অণুস্তরে রোগ নিরাময়ের সম্ভাব্য উপায়গুলো সিমুলেশন করে।
তাঁর আশা, ‘আগামী পাঁচ থেকে আট বছরের মধ্যে আমরা এমন একপর্যায়ে পৌঁছাব, যেখানে আজ যেসব ক্যানসার মৃত্যুদণ্ডের সমান মনে করা হয়, সেগুলোর অনেকগুলোই নিয়ন্ত্রণযোগ্য দীর্ঘস্থায়ী রোগে পরিণত হবে।’
তথ্যসূত্র: আল জাজিরা

যুক্তরাষ্ট্রের বহুজাতিক প্রযুক্তি কোম্পানি অ্যাডভান্সড মাইক্রো ডিভাইসেসের (এএমডি) সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারের অংশীদারত্বে দুটি সুপার কম্পিউটার নির্মাণ করছে দেশটির জ্বালানি মন্ত্রণালয়। এই সুপার কম্পিউটারগুলো ব্যবহৃত হবে পারমাণবিক শক্তি, ক্যানসার চিকিৎসা ও জাতীয় নিরাপত্তাসহ জটিল বৈজ্ঞানিক গবেষণায়।
এই নতুন অংশীদারত্বের বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানিমন্ত্রী ক্রিস রাইট ও এএমডির প্রধান নির্বাহী লিসা সু নিশ্চিত করেছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়।
রাইট জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো এমন পর্যাপ্ত সুপার কম্পিউটার তৈরি করা, যা ক্রমবর্ধমান জটিল বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনায় সক্ষম হবে। এসব মেশিন বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ করে নতুন বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের গতি বহু গুণে বাড়িয়ে তুলবে।
তাঁর ভাষ্য, এই সিস্টেমগুলো পারমাণবিক শক্তি ও ফিউশন এনার্জি, প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি এবং নতুন ওষুধ উদ্ভাবনে ‘অভূতপূর্ব গতি’ আনবে।
বিজ্ঞানীরা এখন সূর্যের জ্বালানি উৎপাদন প্রক্রিয়া অর্থাৎ ফিউশন বিক্রিয়া পৃথিবীতে পুনরুৎপাদনের চেষ্টা করছেন। এর জন্য তাঁরা তীব্র তাপ ও চাপে হালকা পরমাণুগুলোকে একত্র করে বিপুল শক্তি উৎপাদনের চেষ্টা করছেন।
রাইট বলেন, ‘আমরা উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি, কিন্তু প্লাজমা অত্যন্ত অস্থিতিশীল। আমাদের সূর্যের কেন্দ্রের মতো পরিবেশ পৃথিবীতে তৈরি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘এই এআই-চালিত সুপার কম্পিউটারগুলোর মাধ্যমে আমাদের অগ্রগতি অনেক দ্রুত হবে। আমি বিশ্বাস করি, আগামী দুই থেকে তিন বছরের মধ্যে ফিউশন শক্তি ব্যবহারযোগ্য করে তোলার বাস্তব পথ আমরা খুঁজে পাব।’
রাইট জানান, সুপার কম্পিউটারগুলো যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্রভান্ডার ব্যবস্থাপনায় সহায়তা করবে এবং ক্যানসার চিকিৎসায় নতুন ওষুধ উদ্ভাবনের গতি বাড়াবে; অণুস্তরে রোগ নিরাময়ের সম্ভাব্য উপায়গুলো সিমুলেশন করে।
তাঁর আশা, ‘আগামী পাঁচ থেকে আট বছরের মধ্যে আমরা এমন একপর্যায়ে পৌঁছাব, যেখানে আজ যেসব ক্যানসার মৃত্যুদণ্ডের সমান মনে করা হয়, সেগুলোর অনেকগুলোই নিয়ন্ত্রণযোগ্য দীর্ঘস্থায়ী রোগে পরিণত হবে।’
তথ্যসূত্র: আল জাজিরা

অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সিটি কাউন্সিল নির্বাচনে মেয়র ও কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৩০ প্রবাসী বাংলাদেশি। আগামী ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় এ নির্বাচন ঘিরে বেশ সরব হয়ে উঠেছে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি কমিউনিটি।
০১ ডিসেম্বর ২০২১
ইউক্রেনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রাশিয়ার ড্রোন হামলাগুলোকে যুদ্ধাপরাধ এবং মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ বলে ঘোষণা করেছে জাতিসংঘের স্বাধীন মানবাধিকার কমিশন ‘ইন্ডিপেনডেন্ট ইন্টারন্যাশনাল কমিশন অব ইনকোয়ারি অন ইউক্রেন’।
২ ঘণ্টা আগে
সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের উপকণ্ঠে মাউন্ট কাসিউনের পাথুরে ঢালে লুকিয়ে আছে এক রহস্যময় সামরিক অঞ্চল। গত মাসে (সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রের তদন্ত সংস্থা এফবিআই-এর নেতৃত্বে একটি দল সেখানে পৌঁছেছিল মার্কিন সাংবাদিক অস্টিন টাইসের সন্ধানে।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবেকে হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত তেতসুয়া ইয়ামাগামি আদালতে দোষ স্বীকার করেছেন। টোকিওতে সোমবার (২৮ অক্টোবর) বিচার শুরুর প্রথম দিনেই আদালতকে তিনি বলেন, ‘সবকিছু সত্যি।’
৫ ঘণ্টা আগে