আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নিউজিল্যান্ড সরকার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ায় দেশটির ভেতরে এবং আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্কসহ বিরোধী দলগুলোর মতে, এই সিদ্ধান্ত দেশটিকে ইতিহাসের ভুল পাশে দাঁড় করিয়েছে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গত শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক ভাষণে নিউজিল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্স জানান, নিউজিল্যান্ড দুই-রাষ্ট্র সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হলেও এখনই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। তাঁর মতে, গাজায় যুদ্ধ চলমান, হামাস এখনো বাস্তবিক কর্তৃত্ব ধরে রেখেছে এবং ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অস্পষ্ট। এই পরিস্থিতিতে স্বীকৃতি শান্তিচুক্তি ও যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টাকে জটিল করতে পারে।
তবে এই অবস্থান দেশটির প্রচলিত মিত্র যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং ফ্রান্সের অবস্থানের বিপরীতে গেছে। ইতিমধ্যে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত ১৪০ টির বেশি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, বিশ্ব যখন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে সমাধানের পথে এগিয়ে নিতে চাচ্ছে, তখন নিউজিল্যান্ড পিছিয়ে যাচ্ছে।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্ক মত দিয়েছেন, সরকারের যুক্তি অযৌক্তিক। এখন স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ শক্তিশালী হবে, যেখানে হামাসের কোনো ভূমিকা নেই।
লেবার পার্টির নেতা ক্রিস হিপকিন্স সরকারের সিদ্ধান্তকে ‘নৈতিকভাবে নিন্দনীয়’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফার লাকসন ন্যায় ও নেতৃত্বের সুযোগ হারিয়েছেন। গ্রিন পার্টিও সরকারের সিদ্ধান্তকে নিউজিল্যান্ডের শান্তি ও ন্যায়ের কণ্ঠস্বরের ওপর ‘কলঙ্ক’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী লাকসন জানিয়েছেন, নিউজিল্যান্ড কোনো পক্ষ নিচ্ছে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা চাই ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন দুটি রাষ্ট্র হিসেবে শান্তি ও নিরাপত্তায় বসবাস করুক, যা সম্ভব হবে শুধুমাত্র আলোচনার মাধ্যমে।’
এদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পশ্চিমা দেশগুলোর স্বীকৃতিকে ‘পাগলামি’ আখ্যা দিয়ে বলেছেন—এই স্বীকৃতি হামাসকে আরও উসকে দেবে।
নিউজিল্যান্ড সরকার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দেওয়ায় দেশটির ভেতরে এবং আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্কসহ বিরোধী দলগুলোর মতে, এই সিদ্ধান্ত দেশটিকে ইতিহাসের ভুল পাশে দাঁড় করিয়েছে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গত শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক ভাষণে নিউজিল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী উইনস্টন পিটার্স জানান, নিউজিল্যান্ড দুই-রাষ্ট্র সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হলেও এখনই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া হবে না। তাঁর মতে, গাজায় যুদ্ধ চলমান, হামাস এখনো বাস্তবিক কর্তৃত্ব ধরে রেখেছে এবং ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ অস্পষ্ট। এই পরিস্থিতিতে স্বীকৃতি শান্তিচুক্তি ও যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টাকে জটিল করতে পারে।
তবে এই অবস্থান দেশটির প্রচলিত মিত্র যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া এবং ফ্রান্সের অবস্থানের বিপরীতে গেছে। ইতিমধ্যে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত ১৪০ টির বেশি রাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। সমালোচকেরা বলছেন, বিশ্ব যখন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাকে সমাধানের পথে এগিয়ে নিতে চাচ্ছে, তখন নিউজিল্যান্ড পিছিয়ে যাচ্ছে।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্ক মত দিয়েছেন, সরকারের যুক্তি অযৌক্তিক। এখন স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ শক্তিশালী হবে, যেখানে হামাসের কোনো ভূমিকা নেই।
লেবার পার্টির নেতা ক্রিস হিপকিন্স সরকারের সিদ্ধান্তকে ‘নৈতিকভাবে নিন্দনীয়’ বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি দাবি করেন, প্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টোফার লাকসন ন্যায় ও নেতৃত্বের সুযোগ হারিয়েছেন। গ্রিন পার্টিও সরকারের সিদ্ধান্তকে নিউজিল্যান্ডের শান্তি ও ন্যায়ের কণ্ঠস্বরের ওপর ‘কলঙ্ক’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রী লাকসন জানিয়েছেন, নিউজিল্যান্ড কোনো পক্ষ নিচ্ছে না। তাঁর ভাষায়, ‘আমরা চাই ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন দুটি রাষ্ট্র হিসেবে শান্তি ও নিরাপত্তায় বসবাস করুক, যা সম্ভব হবে শুধুমাত্র আলোচনার মাধ্যমে।’
এদিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু পশ্চিমা দেশগুলোর স্বীকৃতিকে ‘পাগলামি’ আখ্যা দিয়ে বলেছেন—এই স্বীকৃতি হামাসকে আরও উসকে দেবে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
২ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৬ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে