অনলাইন ডেস্ক
আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ অবস্থায় তালেবানদের সঙ্গে আফগান সরকারের আলোচনা ভেস্তে গেলে ভারতের কাছে সামরিক সহায়তা চাইতে পারে আফগানিস্তান। ভারতে নিযুক্ত আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত আজ এমনটিই জানালেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির দেওয়া তথ্যমতে, ভারতে নিযুক্ত আফগান রাষ্ট্রদূত ভবিষ্যতে প্রয়োজনে ভারতের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা চাওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি এও স্পষ্ট করেছেন যে, এটা সেনা মোতায়েনের মতো কোনো বিষয় নয়। এই সহায়তা মূলত প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তিগত বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
আগস্টের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হতে পারে। এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের দুই দশকের অবস্থানের সমাপ্তি হতে চলেছে। এরই মধ্যে বাঘরাম বিমানঘাঁটি থেকে সেনা সরিয়ে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর পর থেকেই আফগানিস্তানের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা একের পর এক দখল করতে শুরু করে তালেবানরা। এই পরিস্থিতির মধ্যেও তালেবান প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে আফগানিস্তানের সরকার।
এদিকে বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে আজ মঙ্গলবার বলা হয়েছে, তালেবান ও আফগান সরকারের মধ্যকার শান্তি আলোচনার আর কোনো আশা নেই। তালেবান পক্ষ পুরোপুরি সামরিক বিজয়ের দিকেই এখন তাকিয়ে আছে।
পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত ফরিদ মামুনদজাই এনডিটিভিকে বলেন, ‘তালেবানদের সঙ্গে শান্তি স্থাপনের কোনো মঞ্চ যদি আমরা না পাই, তবে এমন সময় আসতে পারে, যখন আমাদের ভারতের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা প্রয়োজন হবে।’
তবে ফরিদ মামুনদজাই পরিষ্কার করেছেন যে, ভারত সামরিক বাহিনী পাঠাক—এমনটি আফগানিস্তান চাইছে না। তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তান এসে তারা আমাদের হয়ে যুদ্ধ করুক—এমন কিছুর প্রয়োজন এই পর্যায়ে হচ্ছে না।’
এই সহায়তার ক্ষেত্রে ফরিদ মামুনদজাই বিশেষভাবে বিমানবাহিনীর কথা উল্লেখ করেন। তাঁর মতে, পাইলট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণে ভারতের সহায়তার প্রয়োজন পড়তে পারে। এনডিটিভিকে তিনি বলেন, ‘ভারত আমাদের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সাহায্য করেছে। এর একটি হচ্ছে সামরিক প্রশিক্ষণ ও আমাদের ক্যাডেটদের দেওয়া বৃত্তি। অন্যটি বেসামরিক খাতে। প্রতি বছর ভারত ১ হাজার আফগান শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিচ্ছে। বর্তমানে ভারতে ২০ হাজারের মতো আফগান শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।’
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আফগানিস্তানের এক–তৃতীয়াংশ এলাকায় আক্ষরিক অর্থেই যুদ্ধ চলছে। শুধু গত এপ্রিল মাসেই ২ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহে উত্তর আফগানিস্তানের অধিকাংশ এলাকায় সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছে। আফগান সরকারের নিয়ন্ত্রণে সত্যিকার অর্থে রাজধানী ও কিছু প্রাদেশিক রাজধানী ছাড়া আর কিছু নেই। যদিও তালেবানরা বলছে, আফগান সরকারের সঙ্গে যুদ্ধের কোনো ইচ্ছাই তাদের নেই।
উল্লেখ্য, আফগান পরিস্থিতি ক্রমে আশঙ্কাজনক হয়ে ওঠায় আফগানিস্তানের কান্দাহার থেকে ভারত এরই মধ্যে তার কূটনীতিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সরিয়ে নিয়েছে। আফগানিস্তানের প্রতিবেশী অন্য দেশগুলোও একই রকম পদক্ষেপের দিকে এগোচ্ছে।
আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এ অবস্থায় তালেবানদের সঙ্গে আফগান সরকারের আলোচনা ভেস্তে গেলে ভারতের কাছে সামরিক সহায়তা চাইতে পারে আফগানিস্তান। ভারতে নিযুক্ত আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত আজ এমনটিই জানালেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির দেওয়া তথ্যমতে, ভারতে নিযুক্ত আফগান রাষ্ট্রদূত ভবিষ্যতে প্রয়োজনে ভারতের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা চাওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি এও স্পষ্ট করেছেন যে, এটা সেনা মোতায়েনের মতো কোনো বিষয় নয়। এই সহায়তা মূলত প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তিগত বিষয়ের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে।
আগস্টের শেষ নাগাদ আফগানিস্তান থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন হতে পারে। এর মধ্য দিয়ে দেশটিতে মার্কিন ও ন্যাটো সেনাদের দুই দশকের অবস্থানের সমাপ্তি হতে চলেছে। এরই মধ্যে বাঘরাম বিমানঘাঁটি থেকে সেনা সরিয়ে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর পর থেকেই আফগানিস্তানের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা একের পর এক দখল করতে শুরু করে তালেবানরা। এই পরিস্থিতির মধ্যেও তালেবান প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে আফগানিস্তানের সরকার।
এদিকে বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে আজ মঙ্গলবার বলা হয়েছে, তালেবান ও আফগান সরকারের মধ্যকার শান্তি আলোচনার আর কোনো আশা নেই। তালেবান পক্ষ পুরোপুরি সামরিক বিজয়ের দিকেই এখন তাকিয়ে আছে।
পরিস্থিতি সম্পর্কে ভারতে আফগানিস্তানের রাষ্ট্রদূত ফরিদ মামুনদজাই এনডিটিভিকে বলেন, ‘তালেবানদের সঙ্গে শান্তি স্থাপনের কোনো মঞ্চ যদি আমরা না পাই, তবে এমন সময় আসতে পারে, যখন আমাদের ভারতের কাছ থেকে সামরিক সহায়তা প্রয়োজন হবে।’
তবে ফরিদ মামুনদজাই পরিষ্কার করেছেন যে, ভারত সামরিক বাহিনী পাঠাক—এমনটি আফগানিস্তান চাইছে না। তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তান এসে তারা আমাদের হয়ে যুদ্ধ করুক—এমন কিছুর প্রয়োজন এই পর্যায়ে হচ্ছে না।’
এই সহায়তার ক্ষেত্রে ফরিদ মামুনদজাই বিশেষভাবে বিমানবাহিনীর কথা উল্লেখ করেন। তাঁর মতে, পাইলট থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণে ভারতের সহায়তার প্রয়োজন পড়তে পারে। এনডিটিভিকে তিনি বলেন, ‘ভারত আমাদের দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সাহায্য করেছে। এর একটি হচ্ছে সামরিক প্রশিক্ষণ ও আমাদের ক্যাডেটদের দেওয়া বৃত্তি। অন্যটি বেসামরিক খাতে। প্রতি বছর ভারত ১ হাজার আফগান শিক্ষার্থীকে বৃত্তি দিচ্ছে। বর্তমানে ভারতে ২০ হাজারের মতো আফগান শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে।’
এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, আফগানিস্তানের এক–তৃতীয়াংশ এলাকায় আক্ষরিক অর্থেই যুদ্ধ চলছে। শুধু গত এপ্রিল মাসেই ২ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। গত কয়েক সপ্তাহে উত্তর আফগানিস্তানের অধিকাংশ এলাকায় সংঘাত ছড়িয়ে পড়েছে। আফগান সরকারের নিয়ন্ত্রণে সত্যিকার অর্থে রাজধানী ও কিছু প্রাদেশিক রাজধানী ছাড়া আর কিছু নেই। যদিও তালেবানরা বলছে, আফগান সরকারের সঙ্গে যুদ্ধের কোনো ইচ্ছাই তাদের নেই।
উল্লেখ্য, আফগান পরিস্থিতি ক্রমে আশঙ্কাজনক হয়ে ওঠায় আফগানিস্তানের কান্দাহার থেকে ভারত এরই মধ্যে তার কূটনীতিক ও নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সরিয়ে নিয়েছে। আফগানিস্তানের প্রতিবেশী অন্য দেশগুলোও একই রকম পদক্ষেপের দিকে এগোচ্ছে।
তিনি ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) ৮০০ বিলিয়ন ইউরো ব্যয়ে একটি সামরিক শক্তি বৃদ্ধির কর্মসূচি পুনরায় চালু করার আহ্বান জানিয়েছেন। ডেনমার্কে সামরিক ক্যাডেটদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের ২০৩০ সালের মধ্যে এমন একটি কার্যকর ইউরোপীয় যোগাযোগ নেটওয়ার্ক প্রয়োজন, যা সেনা ও সামরিক সরঞ্জাম দ্রুত পরিবহনে সহায়ক হবে।
৩ মিনিট আগেরাফায়েল গ্লুক্সমান ইউরোপীয় সংসদের সদস্য এবং ফ্রান্সের ছোট বামপন্থী দল ‘প্লেস পাব্লিক’ এর প্রতিনিধি। গত রোববার এক সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমাদের স্ট্যাচু অব লিবার্টি ফেরত দিন। এটি আমাদের উপহার ছিল আপনাদের জন্য।
১৯ মিনিট আগেঅপ্রমাণিত সূত্রে জানা গেছে, আর্তেমি অস্তানিন রাশিয়ার মিত্র দেশ বেলারুশে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। বেলারুশের কয়েকটি টেলিগ্রাম চ্যানেলে প্রকাশিত একটি ছবিতে দেখা গেছে, তাঁর গলায় একটি ধাতব মাংস কাটার যন্ত্র বাঁধা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেজর্জিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় ছোট্ট গ্রাম শোরভিলা। এই গ্রামের সব মানুষই ধনী ব্যবসায়ী বিদজিনা ইভানিশভিলিকে সম্মান করেন। এখানকার রাস্তা উন্নত, বাড়িগুলো সুন্দর পরিপাটি এবং সর্বত্রই ঝুলছে শাসক দল ‘জর্জিয়ান ড্রিম’ (জিডি) এর নীল-হলুদ পতাকা। কারণ তাঁদের গর্বিত সন্তান বিদজিনা ইভানিশভিলি শুধু একজন বিলিয়নিয়ারই
২ ঘণ্টা আগে