কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশে বন্দুকধারীর সঙ্গে গোলাগুলিতে তিন ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে একজন বন্ধুকধারীও রয়েছেন। এ ছাড়া দুজন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার ভোরে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। ব্রিটিশ কলাম্বিয়া পুলিশের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
পুলিশ জানিয়েছে, ভ্যাঙ্কুভারের শহরতলির ল্যাংলি শহরে মধ্যরাতে গোলাগুলি শুরু হয়। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে দুই পুরুষকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। আহতদের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী রয়েছেন। আহত নারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, বন্দুকধারীকে আহত অবস্থায় শনাক্ত করা হয়েছিল এবং পুলিশ কর্মকর্তারা গুলি করে তাঁকে হত্যা করেছেন।
রয়্যাল কানাডীয় মাউন্টেড পুলিশের (আরসিএমপি) আঞ্চলিক প্রধান সুপারিনটেনডেন্ট গালিব ভায়ানি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘বন্দুকধারী একাই গুলি চালিয়েছিলেন কি না, সে ব্যাপারে আমরা এখনো তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত অন্য কারও জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’
জননিরাপত্তার জন্য আর কোনো হুমকি নেই বলেও জানিয়েছেন গালিব ভায়ানি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ল্যাংলি শহর এবং ল্যাংলির টাউনশিপ এলাকাজুড়ে অন্তত পাঁচটি আলাদা আলাদা জায়গায় গোলাগুলি হয়েছে। এ সময় পুলিশ সাধারণ মানুষকে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লট ও একটি বাসস্টপসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে দূরে থাকতে বলেছিল।
বন্দুকধারী ও নিহতদের শনাক্ত করা হয়েছে, তবে তাঁদের ব্যাপারে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি পুলিশ।
যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কানাডায় বন্দুকধারীর গোলাগুলির ঘটনা কম। দেশটিতে কঠোর বন্দুক আইন রয়েছে। তবে কানাডয়ীদের লাইসেন্সকৃত আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অনুমতি রয়েছে। কানাডায় মর্মান্তিক গণগুলির ঘটনা ঘটেছিল ২০২০ সালে। দেশটির নোভা স্কটিয়ার পোর্টাপিকে একজন বন্দুকধারী গুলি করে ১৩ জনকে হত্যা করেছিলেন। এ ছাড়া আগুন দিয়ে ৯ জনকে মেরে ফেলেছিলেন।
কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশে বন্দুকধারীর সঙ্গে গোলাগুলিতে তিন ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহতের মধ্যে একজন বন্ধুকধারীও রয়েছেন। এ ছাড়া দুজন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার ভোরে এই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে। ব্রিটিশ কলাম্বিয়া পুলিশের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
পুলিশ জানিয়েছে, ভ্যাঙ্কুভারের শহরতলির ল্যাংলি শহরে মধ্যরাতে গোলাগুলি শুরু হয়। এতে চারজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে দুই পুরুষকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। আহতদের মধ্যে একজন পুরুষ ও একজন নারী রয়েছেন। আহত নারীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, বন্দুকধারীকে আহত অবস্থায় শনাক্ত করা হয়েছিল এবং পুলিশ কর্মকর্তারা গুলি করে তাঁকে হত্যা করেছেন।
রয়্যাল কানাডীয় মাউন্টেড পুলিশের (আরসিএমপি) আঞ্চলিক প্রধান সুপারিনটেনডেন্ট গালিব ভায়ানি এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ‘বন্দুকধারী একাই গুলি চালিয়েছিলেন কি না, সে ব্যাপারে আমরা এখনো তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত অন্য কারও জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’
জননিরাপত্তার জন্য আর কোনো হুমকি নেই বলেও জানিয়েছেন গালিব ভায়ানি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ল্যাংলি শহর এবং ল্যাংলির টাউনশিপ এলাকাজুড়ে অন্তত পাঁচটি আলাদা আলাদা জায়গায় গোলাগুলি হয়েছে। এ সময় পুলিশ সাধারণ মানুষকে একটি ক্যাসিনোর পার্কিং লট ও একটি বাসস্টপসহ বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে দূরে থাকতে বলেছিল।
বন্দুকধারী ও নিহতদের শনাক্ত করা হয়েছে, তবে তাঁদের ব্যাপারে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি পুলিশ।
যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় কানাডায় বন্দুকধারীর গোলাগুলির ঘটনা কম। দেশটিতে কঠোর বন্দুক আইন রয়েছে। তবে কানাডয়ীদের লাইসেন্সকৃত আগ্নেয়াস্ত্র রাখার অনুমতি রয়েছে। কানাডায় মর্মান্তিক গণগুলির ঘটনা ঘটেছিল ২০২০ সালে। দেশটির নোভা স্কটিয়ার পোর্টাপিকে একজন বন্দুকধারী গুলি করে ১৩ জনকে হত্যা করেছিলেন। এ ছাড়া আগুন দিয়ে ৯ জনকে মেরে ফেলেছিলেন।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১১ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১২ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১২ ঘণ্টা আগে