মদ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ‘দিয়াগো’। কিন্তু মদ তৈরির জন্য অতি প্রয়োজনীয় উপাদান পানির সংকটে পড়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই কোম্পানিটি।
টাকিলা থেকে শুরু করে ব্ল্যাক লেবেল হুইস্কি, ট্যানকুরায় জিন, গিনেস বিয়ার এবং বেইলিজ আইরিশ ক্রিমের মতো বিশ্বখ্যাত পানীয় তৈরি করে দিয়াগো। ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কোম্পানিটির অসংখ্য কারখানা রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের পদস্থ কর্মকর্তা মাইকেল আলেক্সান্ডার জানান, বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা তাঁদের ৪৩টি উৎপাদন কেন্দ্র এখন পানির সংকটে রয়েছে। আর এই সংকটের জন্য তিনি জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করেছেন।
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে আলেক্সান্ডার বলেন, ‘আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মদ উৎপাদনকারী হতে পারেন, কিন্তু আপনি যদি খরার কবলে পড়েন তবে তা প্রশমনের আর কোনো উপায় থাকবে না।’
এ বিষয়ে আজ বুধবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দ্রুত গতিতে পৃথিবীর উষ্ণায়নের ফলে দাবদাহ, খরাসহ অস্বাভাবিক প্রাকৃতিক পরিস্থিতিগুলো ঘন ঘন হানা দিচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন কোম্পানির ওপর। জিনস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লেভিস্ট্রস অ্যান্ড কোং থেকে শুরু করে ব্রিটিশ হসপিটালিটি ফার্ম হোয়াইটব্রেড পর্যন্ত পানি স্বল্পতার কারণে তাদের কৌশল পরিবর্তনে বাধ্য হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান সাধারণত পানির ওপর বিপুল মাত্রায় নির্ভরশীল।
দিয়াগোর ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। তুরস্ক, মেক্সিকোসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে থাকা এই বিভিন্ন প্রকল্পে ২০৩০ সালের মধ্যে পানির ব্যবহার কমানোর নীতিমালা গ্রহণ করেছে কোম্পানিটি।
মদ তৈরির বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে পানির প্রয়োজন হয় ৬০ ভাগ। বিয়ারের ক্ষেত্রে এই প্রয়োজন প্রায় ৯০ ভাগ। এ ছাড়া মদ তৈরিতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানের মধ্যে আঙুর ও গম উৎপাদনেও প্রচুর পানির প্রয়োজন। কিন্তু পানির স্বল্পতা দিয়াগো কোম্পানির সব উপাদানের সরবরাহব্যবস্থায় প্রভাব ফেলেছে।
এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২২ সালে কোম্পানিটি তার উৎপাদন কেন্দ্রগুলোতে ১ হাজার ৭৫২ কোটি লিটার পানি ব্যবহার করেছে। এ অবস্থায় খরাপ্রবণ যেসব এলাকায় উৎপাদন কেন্দ্র রয়েছে, সেসব স্থানে ২০৩০ সালের মধ্যে পানির ব্যবহারে ৪০ শতাংশ সাশ্রয়ী হওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে আলেক্সান্ডার বলেন, ‘জানি, আমরা একটি ভালো নীতি গ্রহণ করেছি। কিন্তু এটাও জানি যে সংকটও তীব্রতর হচ্ছে।’
মদ উৎপাদনে পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ‘দিয়াগো’। কিন্তু মদ তৈরির জন্য অতি প্রয়োজনীয় উপাদান পানির সংকটে পড়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই কোম্পানিটি।
টাকিলা থেকে শুরু করে ব্ল্যাক লেবেল হুইস্কি, ট্যানকুরায় জিন, গিনেস বিয়ার এবং বেইলিজ আইরিশ ক্রিমের মতো বিশ্বখ্যাত পানীয় তৈরি করে দিয়াগো। ভারতসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কোম্পানিটির অসংখ্য কারখানা রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের পদস্থ কর্মকর্তা মাইকেল আলেক্সান্ডার জানান, বিশ্বের নানা প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা তাঁদের ৪৩টি উৎপাদন কেন্দ্র এখন পানির সংকটে রয়েছে। আর এই সংকটের জন্য তিনি জলবায়ু পরিবর্তনকেই দায়ী করেছেন।
সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে আলেক্সান্ডার বলেন, ‘আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মদ উৎপাদনকারী হতে পারেন, কিন্তু আপনি যদি খরার কবলে পড়েন তবে তা প্রশমনের আর কোনো উপায় থাকবে না।’
এ বিষয়ে আজ বুধবার ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অত্যন্ত দ্রুত গতিতে পৃথিবীর উষ্ণায়নের ফলে দাবদাহ, খরাসহ অস্বাভাবিক প্রাকৃতিক পরিস্থিতিগুলো ঘন ঘন হানা দিচ্ছে। এর প্রভাব পড়ছে বিভিন্ন কোম্পানির ওপর। জিনস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লেভিস্ট্রস অ্যান্ড কোং থেকে শুরু করে ব্রিটিশ হসপিটালিটি ফার্ম হোয়াইটব্রেড পর্যন্ত পানি স্বল্পতার কারণে তাদের কৌশল পরিবর্তনে বাধ্য হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান সাধারণত পানির ওপর বিপুল মাত্রায় নির্ভরশীল।
দিয়াগোর ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম হয়নি। তুরস্ক, মেক্সিকোসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে থাকা এই বিভিন্ন প্রকল্পে ২০৩০ সালের মধ্যে পানির ব্যবহার কমানোর নীতিমালা গ্রহণ করেছে কোম্পানিটি।
মদ তৈরির বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে পানির প্রয়োজন হয় ৬০ ভাগ। বিয়ারের ক্ষেত্রে এই প্রয়োজন প্রায় ৯০ ভাগ। এ ছাড়া মদ তৈরিতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপাদানের মধ্যে আঙুর ও গম উৎপাদনেও প্রচুর পানির প্রয়োজন। কিন্তু পানির স্বল্পতা দিয়াগো কোম্পানির সব উপাদানের সরবরাহব্যবস্থায় প্রভাব ফেলেছে।
এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০২২ সালে কোম্পানিটি তার উৎপাদন কেন্দ্রগুলোতে ১ হাজার ৭৫২ কোটি লিটার পানি ব্যবহার করেছে। এ অবস্থায় খরাপ্রবণ যেসব এলাকায় উৎপাদন কেন্দ্র রয়েছে, সেসব স্থানে ২০৩০ সালের মধ্যে পানির ব্যবহারে ৪০ শতাংশ সাশ্রয়ী হওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এ বিষয়ে আলেক্সান্ডার বলেন, ‘জানি, আমরা একটি ভালো নীতি গ্রহণ করেছি। কিন্তু এটাও জানি যে সংকটও তীব্রতর হচ্ছে।’
রাজধানী মিনস্কে বেলারুশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিরল আলোচনার সময় এক দীর্ঘ মধ্যাহ্নভোজে ভদকা পান করার ঘটনা বিরোধী নেতাদের মুক্তিতে সহায়তা করেছে বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা জন কোল।
৭ ঘণ্টা আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইভিত্তিক গ্রুপ এমিরেটস। এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে ‘এমিরেটস এয়ারলাইন’ ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং ইউনিট ‘ডিনাটা’। এই দুটি বিভাগে চলতি বছরের মধ্যেই ১৭ হাজার ৩০০ জন নতুন কর্মী নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে এমিরেটস গ্রুপ।
৮ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত কোমল পানীয় নির্মাতা কোকা-কোলা নিশ্চিত করেছে, আসন্ন শরতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে আখের চিনি দিয়ে তৈরি একটি নতুন সংস্করণ বাজারে আনছে কোম্পানিটি। তবে কোকা-কোলার মূল রেসিপিতে কোনো পরিবর্তন আসছে না।
১০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু নিউইয়র্ক সিটির ডেমোক্রেটিক মেয়র প্রার্থী জোহরান মামদানির কিছু নির্বাচনী প্রস্তাবকে ‘নিরর্থক ও মূর্খামি’ বলে মন্তব্য করেছেন। ‘দ্য ফুল সেন্ড পডকাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, এই ধরনের প্রস্তাব বাস্তবায়িত হলে মামদানি মেয়র নির্বাচিত হলেও মাত্র এক
১০ ঘণ্টা আগে