অনলাইন ডেস্ক
গত মাসের মাঝামাঝিতে দুর্ধর্ষ সিরিয়াল কিলার সন্দেহে এক ব্যক্তিকে আটক করেছিল কেনিয়ার পুলিশ। একটি আবর্জনা ফেলার স্থানে অন্তত ৯ জন নারীর খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ আবিষ্কারের পর কলিন্স জোমাইসি খালুসা নামে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। কিন্তু আটক হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই পুলিশের কাছ থেকে পালিয়ে গেছেন খালুসা। মঙ্গলবার আল-জাজিরার প্রতিবেদনে এই খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবির একটি পুলিশ হেফাজতখানা থেকে পালাতে সক্ষম হন খালুসা। এর আগে সন্দেহভাজন খুনি হিসেবে আটকের পর ২ বছরের মধ্যে ৪২ নারীকে হত্যার কথা স্বীকার করেছিলেন তিনি।
এক বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার ভোর হওয়ার আগেই কোনো এক সময় ইরিত্রিয়ার ১২ জন অবৈধ অভিবাসীকে সঙ্গে নিয়ে অস্থায়ী জেলখানা থেকে পালান খালুসা। ভোর ৫টার দিকে বন্দীদের সকালের নাশতা দিতে প্রহরীরা রুটিন চেক-আপে গেলে তাঁরা ওই পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। একটি কারা কক্ষের দরজা খুলে তারা দেখতে পান, তারের নেট কেটে ১৩ জন বন্দী পালিয়ে গেছেন।
পালিয়ে যাওয়া বন্দীদের মধ্যে সিরিয়াল কিলার খালুসাকে গত শুক্রবার নাইরোবির একটি আদালতে নেওয়া হয়েছিল। পরে সেই আদালত বিস্তর অনুসন্ধানের জন্য তাঁকে আরও ৩০ পুলিশের কাছে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
গত মাসে নাইরোবিতে আটকের পর খালুসা নিজের দোষ স্বীকার করে জানিয়েছিলেন, ২০২২ সাল থেকে ধরা পড়ার আগ পর্যন্ত তিনি ৪২ নারীকে হত্যা করেছেন। ৩৩ বছর বয়সী খালুসার শিকারে পরিণত হওয়া নারীদের মধ্যে তাঁর স্ত্রীও ছিলেন।
গত ১৫ জুলাই বিবিসি জানিয়েছিল, স্পেন বনাম ইংল্যান্ডের ইউরো ফুটবলের ফাইনাল দেখার সময় খালিসিয়াকে কেনিয়ার একটি বার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। নাইরোবিতে আবর্জনা ফেলার ডাম্প হিসেবে ব্যবহৃত একটি কোয়ারিতে ৯ জন নারীর টুকরো করা মরদেহ আবিষ্কারের পর খালুসাকে প্রথমবারের মতো সন্দেহের আওতায় আনা হয়। বিকৃত ওই মৃতদেহগুলো সারা দেশে শোকের ঢেউ তুলেছিল। অনেকেই এই ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
স্বীকারোক্তিতে খালুসা জানিয়েছিলেন, স্ত্রীকে হত্যার মধ্য দিয়েই একের পর এক নারীকে হত্যার মিশন শুরু হয়েছিল তাঁর। হত্যা করে মরদেহ টুকরো টুকরো করার আগে স্ত্রীকে তিনি শ্বাসরোধে হত্যা করেছিলেন। পরবর্তী সময় বেশির ভাগ শিকারকেই তিনি একই উপায়ে হত্যা করেছেন। হত্যার আগে মূলত প্রলুব্ধ করে তিনি নারীদের নিজের আওতায় নিয়ে আসতেন।
গত মাসের মাঝামাঝিতে দুর্ধর্ষ সিরিয়াল কিলার সন্দেহে এক ব্যক্তিকে আটক করেছিল কেনিয়ার পুলিশ। একটি আবর্জনা ফেলার স্থানে অন্তত ৯ জন নারীর খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ আবিষ্কারের পর কলিন্স জোমাইসি খালুসা নামে ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। কিন্তু আটক হওয়ার এক মাস যেতে না যেতেই পুলিশের কাছ থেকে পালিয়ে গেছেন খালুসা। মঙ্গলবার আল-জাজিরার প্রতিবেদনে এই খবর জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবির একটি পুলিশ হেফাজতখানা থেকে পালাতে সক্ষম হন খালুসা। এর আগে সন্দেহভাজন খুনি হিসেবে আটকের পর ২ বছরের মধ্যে ৪২ নারীকে হত্যার কথা স্বীকার করেছিলেন তিনি।
এক বিবৃতিতে পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার ভোর হওয়ার আগেই কোনো এক সময় ইরিত্রিয়ার ১২ জন অবৈধ অভিবাসীকে সঙ্গে নিয়ে অস্থায়ী জেলখানা থেকে পালান খালুসা। ভোর ৫টার দিকে বন্দীদের সকালের নাশতা দিতে প্রহরীরা রুটিন চেক-আপে গেলে তাঁরা ওই পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হন। একটি কারা কক্ষের দরজা খুলে তারা দেখতে পান, তারের নেট কেটে ১৩ জন বন্দী পালিয়ে গেছেন।
পালিয়ে যাওয়া বন্দীদের মধ্যে সিরিয়াল কিলার খালুসাকে গত শুক্রবার নাইরোবির একটি আদালতে নেওয়া হয়েছিল। পরে সেই আদালত বিস্তর অনুসন্ধানের জন্য তাঁকে আরও ৩০ পুলিশের কাছে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
গত মাসে নাইরোবিতে আটকের পর খালুসা নিজের দোষ স্বীকার করে জানিয়েছিলেন, ২০২২ সাল থেকে ধরা পড়ার আগ পর্যন্ত তিনি ৪২ নারীকে হত্যা করেছেন। ৩৩ বছর বয়সী খালুসার শিকারে পরিণত হওয়া নারীদের মধ্যে তাঁর স্ত্রীও ছিলেন।
গত ১৫ জুলাই বিবিসি জানিয়েছিল, স্পেন বনাম ইংল্যান্ডের ইউরো ফুটবলের ফাইনাল দেখার সময় খালিসিয়াকে কেনিয়ার একটি বার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। নাইরোবিতে আবর্জনা ফেলার ডাম্প হিসেবে ব্যবহৃত একটি কোয়ারিতে ৯ জন নারীর টুকরো করা মরদেহ আবিষ্কারের পর খালুসাকে প্রথমবারের মতো সন্দেহের আওতায় আনা হয়। বিকৃত ওই মৃতদেহগুলো সারা দেশে শোকের ঢেউ তুলেছিল। অনেকেই এই ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন।
স্বীকারোক্তিতে খালুসা জানিয়েছিলেন, স্ত্রীকে হত্যার মধ্য দিয়েই একের পর এক নারীকে হত্যার মিশন শুরু হয়েছিল তাঁর। হত্যা করে মরদেহ টুকরো টুকরো করার আগে স্ত্রীকে তিনি শ্বাসরোধে হত্যা করেছিলেন। পরবর্তী সময় বেশির ভাগ শিকারকেই তিনি একই উপায়ে হত্যা করেছেন। হত্যার আগে মূলত প্রলুব্ধ করে তিনি নারীদের নিজের আওতায় নিয়ে আসতেন।
২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
৬ মিনিট আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
৯ মিনিট আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনীয় সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলের ফ্রন্টলাইনে মোতায়েন থাকা উত্তর কোরিয়ার সেনাদের কয়েক সপ্তাহ ধরে আর দেখা যাচ্ছে না। তারা হয়তো ব্যাপক হতাহতের কারণেই পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে