অনলাইন ডেস্ক
সুদানের রাজধানী খার্তুমের দক্ষিণাঞ্চলে বিমান হামলায় কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন। আজ রোববার স্থানীয় অধিকার কর্মীদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি বলেছে, সকাল সোয়া ৭টায় সামরিক বিমান ক্যুরো বাজার এলাকায় বোমাবর্ষণ করে।
প্রাথমিকভাবে ১১ জন নিহত হওয়ার খবর দিলেও হামলার তিন ঘণ্টা পর তারা জানায়, ক্যুরো বাজারে গণহত্যার সংখ্যা বেড়ে ৪০ হয়েছে।
এ ছাড়া নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে কমিটি। কারণ বাশাইর হাসপাতালে হতাহত মানুষ পৌঁছনো অব্যাহত রয়েছে। তাদের চিকিৎসা সহায়তার জন্য হাসপাতালটি এলাকার সমস্ত পেশাজীবী চিকিৎসকদের কাছে ‘জরুরি আবেদন’ জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ এপ্রিল থেকে সুদানের আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) ও সেনাবাহিনী বিধ্বংসী যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে সাত হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রকৃত মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে অনুমান করা হচ্ছে। কারণ হতাহতদের মধ্যে অনেকেই হাসপাতাল বা মর্গে পৌঁছয়নি।
এদিকে অনেক এলাকায় প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে এবং যুদ্ধরত পক্ষগুলো তাদের ক্ষয়ক্ষতি ঘোষণা করেনি। প্রায় পাঁচ মাস কোনো পক্ষই নিষ্পত্তিমূলক সুবিধা নিতে পারেনি।
একদিকে সশস্ত্র বাহিনী খার্তুমের আকাশ নিয়ন্ত্রণ করে, অন্যদিকে আরএসএফ যোদ্ধারা শহরের রাস্তায় আধিপত্য বজায় রাখে।
প্রায় ২৮ লাখের বেশি মানুষ সুদানের রাজধানী ছেড়ে পালাতে বাধ হয়েছে। যেখানে যুদ্ধ-পূর্ববর্তী অবস্থায় খার্তুমে জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫০ লাখ। রাজধানী ছাড়াও দারফুরের পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক যুদ্ধ চলছে।
জাতিসংঘের মতে, মোট ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১০ লাখ মানুষ দেশের সীমানা অতিক্রিম করে ইয়মেনসহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে প্রবেশ করেছে।
সুদানের রাজধানী খার্তুমের দক্ষিণাঞ্চলে বিমান হামলায় কমপক্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন। আজ রোববার স্থানীয় অধিকার কর্মীদের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় প্রতিরোধ কমিটি বলেছে, সকাল সোয়া ৭টায় সামরিক বিমান ক্যুরো বাজার এলাকায় বোমাবর্ষণ করে।
প্রাথমিকভাবে ১১ জন নিহত হওয়ার খবর দিলেও হামলার তিন ঘণ্টা পর তারা জানায়, ক্যুরো বাজারে গণহত্যার সংখ্যা বেড়ে ৪০ হয়েছে।
এ ছাড়া নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছে কমিটি। কারণ বাশাইর হাসপাতালে হতাহত মানুষ পৌঁছনো অব্যাহত রয়েছে। তাদের চিকিৎসা সহায়তার জন্য হাসপাতালটি এলাকার সমস্ত পেশাজীবী চিকিৎসকদের কাছে ‘জরুরি আবেদন’ জানিয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ১৫ এপ্রিল থেকে সুদানের আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) ও সেনাবাহিনী বিধ্বংসী যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এতে প্রায় সাড়ে সাত হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
প্রকৃত মৃতের সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে অনুমান করা হচ্ছে। কারণ হতাহতদের মধ্যে অনেকেই হাসপাতাল বা মর্গে পৌঁছয়নি।
এদিকে অনেক এলাকায় প্রবেশাধিকার সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে এবং যুদ্ধরত পক্ষগুলো তাদের ক্ষয়ক্ষতি ঘোষণা করেনি। প্রায় পাঁচ মাস কোনো পক্ষই নিষ্পত্তিমূলক সুবিধা নিতে পারেনি।
একদিকে সশস্ত্র বাহিনী খার্তুমের আকাশ নিয়ন্ত্রণ করে, অন্যদিকে আরএসএফ যোদ্ধারা শহরের রাস্তায় আধিপত্য বজায় রাখে।
প্রায় ২৮ লাখের বেশি মানুষ সুদানের রাজধানী ছেড়ে পালাতে বাধ হয়েছে। যেখানে যুদ্ধ-পূর্ববর্তী অবস্থায় খার্তুমে জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫০ লাখ। রাজধানী ছাড়াও দারফুরের পশ্চিমাঞ্চলে ব্যাপক যুদ্ধ চলছে।
জাতিসংঘের মতে, মোট ৫০ লাখেরও বেশি মানুষ অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত হয়েছে। তাদের মধ্যে ১০ লাখ মানুষ দেশের সীমানা অতিক্রিম করে ইয়মেনসহ আফ্রিকার বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে প্রবেশ করেছে।
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
৩০ মিনিট আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
১ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে