তরুণদের মধ্যে চুইংগাম বেশ জনপ্রিয়। মাঠে-ঘাটে, রাস্তায় এমনকি বাড়িতেও অনেক তরুণ চুইংগাম চিবানোকে বেশ প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। কিন্তু ঠিক কতক্ষণ ধরে একটি চুইংগাম চিবানো উচিত কিংবা নির্দিষ্ট সময়ের বেশি চুইংগাম চিবালে কোনো ধরনের শারীরিক জটিলতা তৈরি হয় কিনা—এ নিয়ে খুব বেশি সচেতনতা নেই তরুণদের মাঝে। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকেরা মত দিয়েছেন বেশি সময় ধরে চুইংগাম না চিবানোই ভালো।
আনন্দের জন্য চুইংগাম চিবানো হলেও অনেক সময় এটি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। যেমন চিনিমুক্ত চুইংগামে দাঁত ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি কম থাকলেও চিনিযুক্ত চুইংগামে এই আশঙ্কা খুবই বেশি। পাশাপাশি চোয়ালের অবস্থাও জটিল করে তুলতে পারে বেশি পরিমাণে চুইংগাম চিবানো।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, অতিরিক্ত চুইংগাম চিবানোর ফলে নানা ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে। বিশেষ করে দীর্ঘক্ষণ চুইংগাম চিবানোর ফলে বমি বমি ভাব, বমি এমনকি ডায়রিয়াও হতে পারে। তাই চুইংগাম কম চিবানোর বিষয়ে সতর্ক করে প্রখ্যাত দন্ত বিশেষজ্ঞ ও দাঁত চিকিৎসার ক্লিনিক ইমপ্রেস বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠাতা ডা. খালেদ কাশেম ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলকে বলেন, ‘আমার পরামর্শ হলো, ১৫ মিনিটের বেশি সময় ধরে চুইংগাম না চিবানোই উচিত।’
গবেষকেরা চিনিমুক্ত চুইংগাম চিবানোর ফলে দাঁত ক্ষয় রোধ হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন। কারণ, চুইংগাম মুখের ভেতরে প্রচুর লালা উৎপাদন করে যা মুখে থাকা খাবারের কণাগুলো গুলিকে পরিষ্কার করে ও মুখের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টিকারী অ্যাসিডগুলোকে দূর করে। আর এসব ব্যাকটেরিয়াই দাঁতের ক্ষয়ের কারণ।
কিন্তু যদি দীর্ঘ সময় ধরে চুইংগাম চিবানো হয় তাহলে কী ঘটতে পারে। বিশেষ করে টানা কয়েক ঘণ্টা চিবানো হলে কী হতে পারে? গবেষকেরা বলছেন, এতে দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে যেতে পারে। এর ফলে দাঁতের ক্ষয় শুরু হতে পারে। কেবল তাই নয়, অতিরিক্ত চুইংগাম চিবানোর ফলে চোয়ালের জয়েন্টও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এ বিষয়ে ডা. খালেদ কাশেম বলেন, ‘চুইংগাম চিবানো হয়তো সরাসরি চোয়ালে কোনো প্রভাব ফেলে না কিন্তু কোনো ব্যক্তির চোয়ালে যদি আগে থেকে কোনো সমস্যা থাকে তবে তা আরও খারাপ অবস্থার দিকে যেতে পারে।’
গবেষকেরা আরও বলছেন, অতিরিক্ত চুইংগাম মানুষের পেটে গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। কারণ, চুইংগাম যে পদার্থ দিয়ে গঠিত মানুষের পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন এনজাইম সহজে সেগুলো পরিপাক করতে পারে না। যার ফলে সেটি দীর্ঘ সময় ধরে পেটে থেকে যায় এবং এ কারণে অনেক সময় পরিপাকতন্ত্রের নালি বন্ধও হয়ে যেতে পারে। আরেকটি গবেষণা বলছে, যাদের মাথাব্যথার সমস্যা রয়েছে তাদের সেই সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে চুইংগাম চিবানো।
ডা. খালেদ কাশেমের মতে, চুইংগামের কারণে মানুষের বাত ও অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ বাড়িতে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।
তরুণদের মধ্যে চুইংগাম বেশ জনপ্রিয়। মাঠে-ঘাটে, রাস্তায় এমনকি বাড়িতেও অনেক তরুণ চুইংগাম চিবানোকে বেশ প্রাধান্য দিয়ে থাকেন। কিন্তু ঠিক কতক্ষণ ধরে একটি চুইংগাম চিবানো উচিত কিংবা নির্দিষ্ট সময়ের বেশি চুইংগাম চিবালে কোনো ধরনের শারীরিক জটিলতা তৈরি হয় কিনা—এ নিয়ে খুব বেশি সচেতনতা নেই তরুণদের মাঝে। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকেরা মত দিয়েছেন বেশি সময় ধরে চুইংগাম না চিবানোই ভালো।
আনন্দের জন্য চুইংগাম চিবানো হলেও অনেক সময় এটি ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। যেমন চিনিমুক্ত চুইংগামে দাঁত ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি কম থাকলেও চিনিযুক্ত চুইংগামে এই আশঙ্কা খুবই বেশি। পাশাপাশি চোয়ালের অবস্থাও জটিল করে তুলতে পারে বেশি পরিমাণে চুইংগাম চিবানো।
বিশেষজ্ঞদের দাবি, অতিরিক্ত চুইংগাম চিবানোর ফলে নানা ধরনের জটিলতা তৈরি হতে পারে। বিশেষ করে দীর্ঘক্ষণ চুইংগাম চিবানোর ফলে বমি বমি ভাব, বমি এমনকি ডায়রিয়াও হতে পারে। তাই চুইংগাম কম চিবানোর বিষয়ে সতর্ক করে প্রখ্যাত দন্ত বিশেষজ্ঞ ও দাঁত চিকিৎসার ক্লিনিক ইমপ্রেস বার্সেলোনার প্রতিষ্ঠাতা ডা. খালেদ কাশেম ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলকে বলেন, ‘আমার পরামর্শ হলো, ১৫ মিনিটের বেশি সময় ধরে চুইংগাম না চিবানোই উচিত।’
গবেষকেরা চিনিমুক্ত চুইংগাম চিবানোর ফলে দাঁত ক্ষয় রোধ হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেছেন। কারণ, চুইংগাম মুখের ভেতরে প্রচুর লালা উৎপাদন করে যা মুখে থাকা খাবারের কণাগুলো গুলিকে পরিষ্কার করে ও মুখের ব্যাকটেরিয়া সৃষ্টিকারী অ্যাসিডগুলোকে দূর করে। আর এসব ব্যাকটেরিয়াই দাঁতের ক্ষয়ের কারণ।
কিন্তু যদি দীর্ঘ সময় ধরে চুইংগাম চিবানো হয় তাহলে কী ঘটতে পারে। বিশেষ করে টানা কয়েক ঘণ্টা চিবানো হলে কী হতে পারে? গবেষকেরা বলছেন, এতে দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে যেতে পারে। এর ফলে দাঁতের ক্ষয় শুরু হতে পারে। কেবল তাই নয়, অতিরিক্ত চুইংগাম চিবানোর ফলে চোয়ালের জয়েন্টও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এ বিষয়ে ডা. খালেদ কাশেম বলেন, ‘চুইংগাম চিবানো হয়তো সরাসরি চোয়ালে কোনো প্রভাব ফেলে না কিন্তু কোনো ব্যক্তির চোয়ালে যদি আগে থেকে কোনো সমস্যা থাকে তবে তা আরও খারাপ অবস্থার দিকে যেতে পারে।’
গবেষকেরা আরও বলছেন, অতিরিক্ত চুইংগাম মানুষের পেটে গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। কারণ, চুইংগাম যে পদার্থ দিয়ে গঠিত মানুষের পরিপাকতন্ত্রের বিভিন্ন এনজাইম সহজে সেগুলো পরিপাক করতে পারে না। যার ফলে সেটি দীর্ঘ সময় ধরে পেটে থেকে যায় এবং এ কারণে অনেক সময় পরিপাকতন্ত্রের নালি বন্ধও হয়ে যেতে পারে। আরেকটি গবেষণা বলছে, যাদের মাথাব্যথার সমস্যা রয়েছে তাদের সেই সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে চুইংগাম চিবানো।
ডা. খালেদ কাশেমের মতে, চুইংগামের কারণে মানুষের বাত ও অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ বাড়িতে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে।
দুই মাস বয়সী ছেলেকে নিয়ে ঢাকার মহাখালীতে সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালে আছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের এক ব্যক্তি। জলবসন্তে (চিকেনপক্স) আক্রান্ত ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করান ৯ এপ্রিল। সংক্রামক এ রোগ শিশুটির শরীরে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি করেছে। এখন পরিস্থিতি কিছুটা স্থিতিশীল বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেক্যাম্পিউটেড টোমোগ্রাফি। এই খটমটে নামে না চিনলেও ‘সিটি স্ক্যান’ বললে সহজে চিনে ফেলি আমরা। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগ শনাক্ত ও পর্যবেক্ষণের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা এটি। অনেক সময় জীবন রক্ষাকারী প্রযুক্তি হিসেবে কাজ করে এটি। সাধারণত রোগনির্ণয়ে বা কোনো দুর্ঘটনার শিকার হলে কতটা ক্ষতি হয়েছে...
২ দিন আগেখুবই কমদামি দুটি ওষুধের সমন্বিত ব্যবহার প্রতিরোধ করতে পারে হাজার হাজার স্ট্রোক ও হৃদ্রোগ। সাম্প্রতিক এক গবেষণার বরাত দিয়ে এমনটাই জানিয়েছেন ব্রিটিশ ও সুইডিশ একদল গবেষক। তাঁরা বলেছেন, দুটি সস্তা ওষুধ একসঙ্গে ব্যবহার করলে হাজার হাজার হৃদ্রোগ বা স্ট্রোক প্রতিরোধ করা যেতে পারে এবং বহু মানুষের জীবন...
২ দিন আগেপেটের ফ্লু, যাকে ভাইরাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরাইটিসও বলা হয়, এটি পেটের এক ধরনের সংক্রমণ। এই সমস্যায় বমি ভাব, ডায়রিয়া, পেটব্যথা এবং ক্র্যাম্পের (পেটে মোচড় দেওয়া) মতো লক্ষণ দেখা যায়। এটি সাধারণত ভাইরাস সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত বেশির ভাগ পেটের ফ্লু–এর জন্য দায়ী নরোভাইরাস।
২ দিন আগে