মানুষের ইরেকটাইল ডিসফাংকশন বা লিঙ্গোত্থানজনিত সমস্যার সমাধানে বহুল পরিচিত ওষুধ সিলডেনাফিল বা ভায়াগ্রা। তবে এবার এর ব্যাপারে দারুণ আরেকটি সমস্যার সমাধান হতে পারে। অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ভায়াগ্রা ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতে পারে। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক নিবন্ধ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নিবন্ধে বলা হয়েছে, সিলডেনাফিল বা ভায়াগ্রা মানুষের মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে রক্তনালিকার কার্যক্ষমতা বাড়াতে পারে, যার ফলে মানুষের ভাসকুলার ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। ভাসকুলার ডিমেনশিয়া হলো এমন এক অবস্থা, যা মানুষের বিচার-বিশ্লেষণ, স্মৃতি এবং অন্যান্য কগনিটিভ বা জ্ঞানগত কার্যক্রমগুলোকে প্রধানত প্রভাবিত করে। মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে এটি ঘটে, যা মস্তিষ্কের টিস্যুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
সার্কুলেশন রিসার্চ নামে একটি জার্নালে প্রকাশিত এ বিষয়ক নিবন্ধ বলা হয়েছে, ডিমেনশিয়ার চিকিৎসায় ভায়াগ্রার ব্যবহার দারুণ একটি সম্ভাবনা খুলে দেবে। বিজ্ঞানীরা দেখতে পেয়েছেন, সিলডেনাফিল বড়-ছোট উভয় ধরনের মস্তিষ্কের রক্তনালিকায় প্রবাহ বৃদ্ধি করার ক্ষমতা রাখে। এটি রক্ত থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণও কমিয়ে দিতে পারে, যার ফলে মস্তিষ্কের সেরিব্রোভাসকুলার অংশের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিলোস্টাজলের সঙ্গে মিলে সিলডেনাফিল মানুষের মস্তিষ্কের রক্তনালিকায় যেসব বাধা থাকে, সেগুলো দূর করে। উল্লেখ্য, সিলডেনাফিল কিলোস্টাজলের তুলনায় কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে বিশেষ করে ডায়রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে।
এই আবিষ্কারের বিষয়ে উলফসন সেন্টার ফর স্ট্রোক অ্যান্ড ডিমেনশিয়া প্রিভেনশনের সহযোগী অধ্যাপক ড. অ্যালাস্টার ওয়েব বলেন, ‘এ ধরনের পরীক্ষা এই প্রথম, যা দেখায় যে সিলডেনাফিল এই অবস্থার (ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত) মানুষের মস্তিষ্কের রক্তনালিতে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি ডিমেনশিয়া প্রতিরোধের জন্য ভালো ও সহনীয় একটি ওষুধ।’ তবে মাঠ পর্যায়ে এই ওষুধ প্রয়োগের আগে আরও ব্যাপক আকারে গবেষণা প্রয়োজন বলেও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে ভাসকুলার ডিমেনশিয়ার নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, মস্তিষ্কের ছোট ছোট রক্তনালিকাগুলোর দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত ডিমেনশিয়ার একমাত্র প্রধান কারণ নয়। রক্তনালিকার দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতের কারণেই ৩০ শতাংশ স্ট্রোক ও ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরীণ রক্তপাতের কারণ।
মানুষের ইরেকটাইল ডিসফাংকশন বা লিঙ্গোত্থানজনিত সমস্যার সমাধানে বহুল পরিচিত ওষুধ সিলডেনাফিল বা ভায়াগ্রা। তবে এবার এর ব্যাপারে দারুণ আরেকটি সমস্যার সমাধান হতে পারে। অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই ভায়াগ্রা ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশ রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতে পারে। অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক নিবন্ধ থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
নিবন্ধে বলা হয়েছে, সিলডেনাফিল বা ভায়াগ্রা মানুষের মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন বাড়িয়ে রক্তনালিকার কার্যক্ষমতা বাড়াতে পারে, যার ফলে মানুষের ভাসকুলার ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি অনেকাংশেই কমে যায়। ভাসকুলার ডিমেনশিয়া হলো এমন এক অবস্থা, যা মানুষের বিচার-বিশ্লেষণ, স্মৃতি এবং অন্যান্য কগনিটিভ বা জ্ঞানগত কার্যক্রমগুলোকে প্রধানত প্রভাবিত করে। মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহ কমে যাওয়ার কারণে এটি ঘটে, যা মস্তিষ্কের টিস্যুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
সার্কুলেশন রিসার্চ নামে একটি জার্নালে প্রকাশিত এ বিষয়ক নিবন্ধ বলা হয়েছে, ডিমেনশিয়ার চিকিৎসায় ভায়াগ্রার ব্যবহার দারুণ একটি সম্ভাবনা খুলে দেবে। বিজ্ঞানীরা দেখতে পেয়েছেন, সিলডেনাফিল বড়-ছোট উভয় ধরনের মস্তিষ্কের রক্তনালিকায় প্রবাহ বৃদ্ধি করার ক্ষমতা রাখে। এটি রক্ত থেকে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণও কমিয়ে দিতে পারে, যার ফলে মস্তিষ্কের সেরিব্রোভাসকুলার অংশের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
মস্তিষ্কের চিকিৎসায় ব্যবহৃত কিলোস্টাজলের সঙ্গে মিলে সিলডেনাফিল মানুষের মস্তিষ্কের রক্তনালিকায় যেসব বাধা থাকে, সেগুলো দূর করে। উল্লেখ্য, সিলডেনাফিল কিলোস্টাজলের তুলনায় কম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে বিশেষ করে ডায়রিয়ার সৃষ্টি করতে পারে।
এই আবিষ্কারের বিষয়ে উলফসন সেন্টার ফর স্ট্রোক অ্যান্ড ডিমেনশিয়া প্রিভেনশনের সহযোগী অধ্যাপক ড. অ্যালাস্টার ওয়েব বলেন, ‘এ ধরনের পরীক্ষা এই প্রথম, যা দেখায় যে সিলডেনাফিল এই অবস্থার (ডিমেনশিয়ায় আক্রান্ত) মানুষের মস্তিষ্কের রক্তনালিতে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহ বাড়ায়।’ তিনি আরও বলেন, ‘এটি ডিমেনশিয়া প্রতিরোধের জন্য ভালো ও সহনীয় একটি ওষুধ।’ তবে মাঠ পর্যায়ে এই ওষুধ প্রয়োগের আগে আরও ব্যাপক আকারে গবেষণা প্রয়োজন বলেও পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
গবেষণায় উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে ভাসকুলার ডিমেনশিয়ার নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, মস্তিষ্কের ছোট ছোট রক্তনালিকাগুলোর দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত ডিমেনশিয়ার একমাত্র প্রধান কারণ নয়। রক্তনালিকার দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতের কারণেই ৩০ শতাংশ স্ট্রোক ও ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে মস্তিষ্কের অভ্যন্তরীণ রক্তপাতের কারণ।
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
২ দিন আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ দিন আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ দিন আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ দিন আগে