আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
এ বিষয়ে কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞানী প্যান হে মত দিয়েছেন—জলবায়ু পরিবর্তন খাদ্য উৎপাদন, খাদ্যের প্রাপ্যতা ও মানে বড় প্রভাব ফেলবে। এ বিষয়ে প্রচুর প্রমাণ রয়েছে বলেও জানান তিনি। তবে গরম কীভাবে মানুষের খাদ্যাভ্যাস বদলায়, তা নিয়ে গবেষণা কম হয়েছে।
আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সিএনএন জানিয়েছে, ২০০৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের পরিবারগুলোর খাদ্য ক্রয়ের ও স্থানীয় আবহাওয়ার তথ্য মিলিয়ে দেখেছেন বিজ্ঞানীরা। এতে দেখা গেছে, তাপমাত্রা বেড়ে গেলে চিনি গ্রহণও বেড়ে যায়। বিশেষ করে, সফট ড্রিংক ও জুসের মতো চিনিযুক্ত পানীয়ই বেশি খাওয়া হয়। গবেষণায় দেখা যায়, প্রতি ১.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে প্রতিদিন প্রতিজনের চিনি গ্রহণ গড়ে ০.৭ গ্রাম বেড়ে যায়। সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি দেখা গেছে ৬৮ থেকে ৮৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রার মধ্যে।
গরমে শরীর দ্রুত পানিশূন্য হয়, ফলে মানুষ ঠান্ডা ও মিষ্টি খাবার-পানীয়ের দিকে বেশি ঝোঁকে। নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোতে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি। কারণ, তুলনামূলক সস্তা ও সহজলভ্য হওয়ায় তারা চিনিযুক্ত খাবার বেশি কেনে। এসব পরিবারের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে থাকার সুযোগ কম থাকাও একটি কারণ।
গবেষণায় আশঙ্কা করা হচ্ছে, যদি দূষণ কমানো না যায়, তবে ২০৯৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে প্রতিদিন মাথাপিছু চিনির গ্রহণ প্রায় ৩ গ্রাম পর্যন্ত বাড়তে পারে। এতে স্থূলতা, ডায়াবেটিস ও হৃদ্রোগের মতো ঝুঁকি বাড়বে।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন পরামর্শ দিয়েছে, প্রতিদিন মোট ক্যালরির মাত্র ৬ শতাংশের বেশি যেন চিনি থেকে না আসে। এ ক্ষেত্রে পুরুষদের জন্য চিনির সর্বোচ্চ মাত্রা ৩৬ গ্রাম এবং নারীদের জন্য ২৬ গ্রাম।
গবেষক প্যান হে বলেন, চিনি গ্রহণের স্বাস্থ্যঝুঁকি আগেই আলোচিত। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত হলে বিষয়টি আরও জটিল হবে। তাই নীতিনির্ধারকদের এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উষ্ণ আবহাওয়ায় খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন বৈষম্য আরও বাড়াতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যগত প্রভাব কেমন হতে পারে, তা বুঝতে বিশ্বজুড়ে আরও গবেষণা জরুরি।
তীব্র গরমে আইসক্রিম, ঠান্ডা পানীয় বা হিমায়িত মিষ্টান্ন খাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রা যত বাড়ছে, আমেরিকানেরা তত বেশি এসব মিষ্টি খাবারের দিকে ঝুঁকছেন—এমনটাই জানাচ্ছে নতুন গবেষণা। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করছেন, এর স্বাস্থ্যঝুঁকি মারাত্মক হতে পারে।
এ বিষয়ে কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞানী প্যান হে মত দিয়েছেন—জলবায়ু পরিবর্তন খাদ্য উৎপাদন, খাদ্যের প্রাপ্যতা ও মানে বড় প্রভাব ফেলবে। এ বিষয়ে প্রচুর প্রমাণ রয়েছে বলেও জানান তিনি। তবে গরম কীভাবে মানুষের খাদ্যাভ্যাস বদলায়, তা নিয়ে গবেষণা কম হয়েছে।
আজ সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) সিএনএন জানিয়েছে, ২০০৪ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের পরিবারগুলোর খাদ্য ক্রয়ের ও স্থানীয় আবহাওয়ার তথ্য মিলিয়ে দেখেছেন বিজ্ঞানীরা। এতে দেখা গেছে, তাপমাত্রা বেড়ে গেলে চিনি গ্রহণও বেড়ে যায়। বিশেষ করে, সফট ড্রিংক ও জুসের মতো চিনিযুক্ত পানীয়ই বেশি খাওয়া হয়। গবেষণায় দেখা যায়, প্রতি ১.৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রা বৃদ্ধিতে প্রতিদিন প্রতিজনের চিনি গ্রহণ গড়ে ০.৭ গ্রাম বেড়ে যায়। সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি দেখা গেছে ৬৮ থেকে ৮৬ ডিগ্রি ফারেনহাইট তাপমাত্রার মধ্যে।
গরমে শরীর দ্রুত পানিশূন্য হয়, ফলে মানুষ ঠান্ডা ও মিষ্টি খাবার-পানীয়ের দিকে বেশি ঝোঁকে। নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোতে এর প্রভাব সবচেয়ে বেশি। কারণ, তুলনামূলক সস্তা ও সহজলভ্য হওয়ায় তারা চিনিযুক্ত খাবার বেশি কেনে। এসব পরিবারের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে থাকার সুযোগ কম থাকাও একটি কারণ।
গবেষণায় আশঙ্কা করা হচ্ছে, যদি দূষণ কমানো না যায়, তবে ২০৯৫ সালের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে গড়ে প্রতিদিন মাথাপিছু চিনির গ্রহণ প্রায় ৩ গ্রাম পর্যন্ত বাড়তে পারে। এতে স্থূলতা, ডায়াবেটিস ও হৃদ্রোগের মতো ঝুঁকি বাড়বে।
আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন পরামর্শ দিয়েছে, প্রতিদিন মোট ক্যালরির মাত্র ৬ শতাংশের বেশি যেন চিনি থেকে না আসে। এ ক্ষেত্রে পুরুষদের জন্য চিনির সর্বোচ্চ মাত্রা ৩৬ গ্রাম এবং নারীদের জন্য ২৬ গ্রাম।
গবেষক প্যান হে বলেন, চিনি গ্রহণের স্বাস্থ্যঝুঁকি আগেই আলোচিত। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত হলে বিষয়টি আরও জটিল হবে। তাই নীতিনির্ধারকদের এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, উষ্ণ আবহাওয়ায় খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন বৈষম্য আরও বাড়াতে পারে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে খাদ্যাভ্যাস ও স্বাস্থ্যগত প্রভাব কেমন হতে পারে, তা বুঝতে বিশ্বজুড়ে আরও গবেষণা জরুরি।
দেশের গ্রামাঞ্চলে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান কমিউনিটি ক্লিনিক। তবে শুরুতেই কম বরাদ্দ এবং নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহারের কারণে বিদ্যমান সাড়ে ১৪ হাজারের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ ক্লিনিকের অবকাঠামোই ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ব্যবহার-অনুপযোগী এ বিপুলসংখ্যক অবকাঠামো পুনর্নির্মাণের..
১৭ ঘণ্টা আগেএখন জ্বরের মৌসুম চলছে; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের বিভিন্ন ভাইরাস জ্বর হচ্ছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত হলো ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া ও জিকা ভাইরাস। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েছে ২৯ হাজার ৯৪৪ এবং মারা গেছে ১১৮ জন। চিকিৎসকেরা বলছেন, একটি এডিস
৩ দিন আগেহৃদ্রোগ, স্ট্রোক কিংবা ধমনি বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল; বিশেষ করে লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এলডিএল) বা খারাপ কোলেস্টেরল রক্তনালিতে জমে ধমনি শক্ত করে। অন্যদিকে হাই-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কিংবা ভালো কোলেস্টেরল শরীর থেকে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয়।
৩ দিন আগেনাক আমাদের মুখের স্পর্শকাতর অঙ্গ। এটি মুখমণ্ডলের সামনের অংশে থাকে বলে পড়ে যাওয়া, খেলাধুলা, দুর্ঘটনা কিংবা কিল-ঘুষি, মারামারির মতো আঘাতের সময় আগে এটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নাকের হাড় ভেঙে গেলে শুধু ব্যথাই হয় না, বরং শ্বাসপ্রশ্বাস, সৌন্দর্য ও স্বাভাবিক কার্যকারিতারও সমস্যা হতে পারে।
৩ দিন আগে